সিলেট প্রতিনিধি
সিলেটের দক্ষিণ সুরমা উপজেলার কুচাই এলাকায় গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে সিএনজিচালিত অটোরিকশার এক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় কুচাই গ্রামের পূর্বপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম শাহাবুদ্দিন আহমদ সাবুল (৪৫)। তিনি ওই এলাকার মৃত আব্দুল হামিদ আখন মিয়ার ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, সকাল সাড়ে ১০টায় শাহাবুদ্দিন আহমদ সাবুল তাঁর নিজ ঘরের সামনের কয়েকটি গাছ কাটেন। এই গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে তাঁর ওপর হামলা চালান পাশের ঘরের ময়না মিয়ার ছেলে বদরুল, মালই, নজরুল, ফখরুলসহ তাঁদের পরিবারের লোকজন। এ সময় তাঁরা সাবুলকে লোহার রড ও দেশীয় অস্ত্র দিয়ে মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করেন। এতে সাবুলের মাথা ফেটে রক্ত ঝরে ঘটনাস্থলেই তিনি নিস্তেজ হয়ে পড়েন। এই হামলায় সাবুলের মা নেওয়া বেগমও আহত হয়েছেন।
নিহতের ভাগনি নিহা বলেন, তাঁর মামা নিজ প্রয়োজনে ঘরের সামনের কয়েকটি গাছ কাটেন। এ সময় প্রতিপক্ষের লোক বদরুল, মালই, নজরুল, ফখরুল এবং বদরুলের ছেলে কামরান, কামরুল ও তাঁর মেয়ে মুন্নি, মালইর ছেলে ইমন, মেয়ে ফাহিমা, ফখরুলের ছেলে মিজান, সুমেল, মুয়াজ, হাসানসহ অন্যরা দেশীয় অস্ত্র দিয়ে অতর্কিতভাবে সাবুলের ওপর হামলা চালান। আহতাবস্থায় তাৎক্ষণিক সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্বামী হত্যার বিচার চেয়ে নিহতের স্ত্রী শেফালি বেগম বলেন, ‘আমার দুই ছেলে ও এক মেয়ে এতিম হয়ে গেল। আমি হয়েছি বিধবা। কী অপরাধ ছিল আমার স্বামীর? তিনি একজন সাধারণ সিএনজি অটোরিকশাচালক ছিলেন। তার বড় ভাই তাজুল প্রতিবন্ধী। আমরা অসহায়, আমরা এই নির্মম হত্যার বিচার চাই। হত্যাকারীদের ফাঁসি চাই।’
এ বিষয়ে মোগলাবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামসুদ্দোহা বলেন, এ ঘটনায় কামরুল, বদরুল, মালই, মুন্নি, ফাহিমাকে তাৎক্ষণিক পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে। ঘটনাস্থল থেকে দুটি দা, রড, কুড়াল ও লোহার পাইপ উদ্ধার করা হয়েছে। অন্যান্য আলামত উদ্ধারে অভিযান চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
সিলেটের দক্ষিণ সুরমা উপজেলার কুচাই এলাকায় গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে সিএনজিচালিত অটোরিকশার এক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় কুচাই গ্রামের পূর্বপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম শাহাবুদ্দিন আহমদ সাবুল (৪৫)। তিনি ওই এলাকার মৃত আব্দুল হামিদ আখন মিয়ার ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, সকাল সাড়ে ১০টায় শাহাবুদ্দিন আহমদ সাবুল তাঁর নিজ ঘরের সামনের কয়েকটি গাছ কাটেন। এই গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে তাঁর ওপর হামলা চালান পাশের ঘরের ময়না মিয়ার ছেলে বদরুল, মালই, নজরুল, ফখরুলসহ তাঁদের পরিবারের লোকজন। এ সময় তাঁরা সাবুলকে লোহার রড ও দেশীয় অস্ত্র দিয়ে মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করেন। এতে সাবুলের মাথা ফেটে রক্ত ঝরে ঘটনাস্থলেই তিনি নিস্তেজ হয়ে পড়েন। এই হামলায় সাবুলের মা নেওয়া বেগমও আহত হয়েছেন।
নিহতের ভাগনি নিহা বলেন, তাঁর মামা নিজ প্রয়োজনে ঘরের সামনের কয়েকটি গাছ কাটেন। এ সময় প্রতিপক্ষের লোক বদরুল, মালই, নজরুল, ফখরুল এবং বদরুলের ছেলে কামরান, কামরুল ও তাঁর মেয়ে মুন্নি, মালইর ছেলে ইমন, মেয়ে ফাহিমা, ফখরুলের ছেলে মিজান, সুমেল, মুয়াজ, হাসানসহ অন্যরা দেশীয় অস্ত্র দিয়ে অতর্কিতভাবে সাবুলের ওপর হামলা চালান। আহতাবস্থায় তাৎক্ষণিক সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
স্বামী হত্যার বিচার চেয়ে নিহতের স্ত্রী শেফালি বেগম বলেন, ‘আমার দুই ছেলে ও এক মেয়ে এতিম হয়ে গেল। আমি হয়েছি বিধবা। কী অপরাধ ছিল আমার স্বামীর? তিনি একজন সাধারণ সিএনজি অটোরিকশাচালক ছিলেন। তার বড় ভাই তাজুল প্রতিবন্ধী। আমরা অসহায়, আমরা এই নির্মম হত্যার বিচার চাই। হত্যাকারীদের ফাঁসি চাই।’
এ বিষয়ে মোগলাবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামসুদ্দোহা বলেন, এ ঘটনায় কামরুল, বদরুল, মালই, মুন্নি, ফাহিমাকে তাৎক্ষণিক পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে। ঘটনাস্থল থেকে দুটি দা, রড, কুড়াল ও লোহার পাইপ উদ্ধার করা হয়েছে। অন্যান্য আলামত উদ্ধারে অভিযান চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪