প্রতিনিধি, শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার)
শ্রীমঙ্গলে চা শ্রমিকের প্রহারে প্রাণ হারিয়েছেন চা–শ্রমিক নেতার স্ত্রী। এ সময় শ্রমিক নেতার ছেলে এবং পুত্রবধূও আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় চার জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
শ্রীমঙ্গল থানার ওসি (তদন্ত) হুমায়ুন কবির জানান, গতকাল বুধবার বিকেল ৫টার দিকে বাসার সামনে গরুর গোবর রাখার কারণে রূপবতী হাজরাকে গালিগালাজ করেন প্রতিবেশী লালবাহাদুর। রূপবতী শ্রীমঙ্গল ভাড়াউড়া চা বাগানে বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের বালিশরা ভ্যালীর সভাপতি বিজয় হাজরার স্ত্রী। লালবাহাদুর প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা হীরা লাল হাজরার ছেলে।
বিজয় হাজরার ছেলে সাধন হাজরা গালিগালাজ করার কারণ জানতে চাইলে লালবাহাদুর লাঠি দিয়ে তাঁকে মারতে শুরু করেন। তাঁকে রক্ষার জন্য বিজয় হাজরার স্ত্রী ও পুত্রবধূও এগিয়ে যান। এ সময় লালবাহাদুর ও তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যরাও চড়াও হন। তাঁদের লাঠির আঘাতে বিজয় হাজরার স্ত্রী রূপবতী হাজরা, ছেলে সাধন হাজরা ও পুত্রবধূ সাথী হাজরা রক্তাক্ত জখম হন।
বাগানবাসী তাঁদের উদ্ধার করে প্রথমে শ্রীমঙ্গল, পরে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঠান। রূপবতীর অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালে নেওয়া হয়। রাতেই সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রূপবতী ওরফে মেনা হাজরা (৫০)।
শ্রীমঙ্গল থানা ওসি আব্দুস ছালেক জানান, এ ব্যাপারে রাতেই বিজয় হাজরা বাদী হয়ে ছয়জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। তিন আসামিকে বুধবার রাতে ও আজ বৃহস্পতিবার সকালে মূল আসামি লালবাহাদুরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন– লালবাহাদুর হাজরা, বিকাশ হাজরা, রিপন হাজরা ও ধনেশ্বরী হাজরা। আজ দুপুরে তাঁদের মৌলভীবাজার জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
শ্রীমঙ্গলে চা শ্রমিকের প্রহারে প্রাণ হারিয়েছেন চা–শ্রমিক নেতার স্ত্রী। এ সময় শ্রমিক নেতার ছেলে এবং পুত্রবধূও আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় চার জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
শ্রীমঙ্গল থানার ওসি (তদন্ত) হুমায়ুন কবির জানান, গতকাল বুধবার বিকেল ৫টার দিকে বাসার সামনে গরুর গোবর রাখার কারণে রূপবতী হাজরাকে গালিগালাজ করেন প্রতিবেশী লালবাহাদুর। রূপবতী শ্রীমঙ্গল ভাড়াউড়া চা বাগানে বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের বালিশরা ভ্যালীর সভাপতি বিজয় হাজরার স্ত্রী। লালবাহাদুর প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা হীরা লাল হাজরার ছেলে।
বিজয় হাজরার ছেলে সাধন হাজরা গালিগালাজ করার কারণ জানতে চাইলে লালবাহাদুর লাঠি দিয়ে তাঁকে মারতে শুরু করেন। তাঁকে রক্ষার জন্য বিজয় হাজরার স্ত্রী ও পুত্রবধূও এগিয়ে যান। এ সময় লালবাহাদুর ও তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যরাও চড়াও হন। তাঁদের লাঠির আঘাতে বিজয় হাজরার স্ত্রী রূপবতী হাজরা, ছেলে সাধন হাজরা ও পুত্রবধূ সাথী হাজরা রক্তাক্ত জখম হন।
বাগানবাসী তাঁদের উদ্ধার করে প্রথমে শ্রীমঙ্গল, পরে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঠান। রূপবতীর অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালে নেওয়া হয়। রাতেই সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রূপবতী ওরফে মেনা হাজরা (৫০)।
শ্রীমঙ্গল থানা ওসি আব্দুস ছালেক জানান, এ ব্যাপারে রাতেই বিজয় হাজরা বাদী হয়ে ছয়জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। তিন আসামিকে বুধবার রাতে ও আজ বৃহস্পতিবার সকালে মূল আসামি লালবাহাদুরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন– লালবাহাদুর হাজরা, বিকাশ হাজরা, রিপন হাজরা ও ধনেশ্বরী হাজরা। আজ দুপুরে তাঁদের মৌলভীবাজার জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫