কুলাউড়া (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
পরিবারের বড় মেয়ে ঝর্ণা চৌধুরী উচ্চশিক্ষার জন্য সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে গেছে। ফেসবুকে তাঁর কিছু ছবি নিয়ে পঞ্চায়েতের লোকেরা পরিবারকে ‘সমাজচ্যুত’ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনাটি ঘটেছে মৌলভীবাজারের কুলাউড়ার ভাটেরার কৃষ্ণপুর গ্রামে।
ঝর্ণার বাবা হাজী আব্দুল হাই চৌধুরী এ ঘটনার বিচার ও নিরাপত্তা চেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
ভুক্তভোগীর পরিবারের সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ভাটেরার কৃষ্ণপুর গ্রামের বাসিন্দা হাজী আব্দুল হাই চৌধুরী (৭০)। তাঁর দুই ছেলে ও তিন মেয়ে। এর মধ্যে ঝর্ণা চৌধুরী দ্বিতীয় সন্তান। ঝর্ণা ২০০৮ সাল থেকে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘পজিটিভ বাংলাদেশে’-এর সদস্য এবং ২০১৩ সাল থেকে প্রধান সমন্বয়ক। নারী অধিকার নিয়ে স্থানীয়ভাবে কাজ করছেন দীর্ঘদিন ধরে। এ কারণে এলাকার কিছু লোক তাঁকে আগে থেকেই নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছিলেন।
সিলেটে পড়াশোনার সময়ই এলাকায় ঝর্ণাকে নিয়ে ফেসবুকে নানা কথা বলা হতো। বিষয়টি নিয়ে সিলেটের শাহপরান থানায় জিডি করেন ঝর্ণা।
ঝর্ণা আইন বিষয়ে সিলেটের একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক সম্পন্ন করে গত ২৬ ডিসেম্বর উচ্চশিক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। সেখানে তাঁর সংগঠনের চেয়ারম্যান জয়তূর্য চৌধুরীসহ কয়েকজনের সঙ্গে তোলা ছবি ফেসবুকে প্রকাশ করেন। এরপর ঝর্ণার গ্রামের কিছু মানুষ তাঁর বিদেশে যাওয়া ও এমন ছবি ফেসবুকে শেয়ার করা এবং বিদেশে জীবনাচরণ নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করেন। ঝর্ণার পরিবারকেও হেয় করে ফেসবুকে মন্তব্য করতে থাকে স্থানীয়রা।
এরপর এলাকার পঞ্চায়েতের লোকজন আব্দুল হাই চৌধুরীর কাছে জানতে চান, তাঁর মেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে হিন্দু ছেলে জয়তূর্যর সঙ্গে কেন চলাফেরা করেন, ছোট কাপড় কেন পরেন। ঝর্ণা জয়তূর্যকে বিয়ে করেছেন এমন গুজবও ছড়ানো হয়। মেয়ের এমন জীবনাচরণের কারণে তাঁকে একঘরে করার হুমকিও দেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে আব্দুল হাই চৌধুরী বলেন, ‘আমার মেয়ে আমেরিকা যাওয়ায় এলাকার কিছু লোকজন অতি উৎসাহী হয়ে তাঁকে ও আমার পরিবারকে জড়িয়ে বিভিন্ন অপপ্রচার শুরু করে। মসজিদ পঞ্চায়েত কমিটির সভাপতি শামসুল ইসলাম মাখন ও সম্পাদক আমীন আলী আমাকে গত শুক্রবার (২৮ জানুয়ারি) কমিটির সালিস বৈঠকে গিয়ে আমার মেয়ের এমন চলাফেরার জবাব দিতে বলে। আমি অসুস্থ থাকায় বৈঠকে যেতে পারিনি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তারা আমাদের সমাজচ্যুত করে একঘরে করার সিদ্ধান্ত নেয়। এমন সিদ্ধান্ত ও মিথ্যা অপপ্রচারের কারণে আমার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।’
ঝর্ণা চৌধুরীর সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর থেকেই ছোট কাপড় পরছি, নাস্তিক হয়ে গেছি—ফেসবুকে এমন কুৎসা রটাতে থাকে স্থানীয় একটি মৌলবাদী গোষ্ঠী। স্থানীয় মসজিদ পঞ্চায়েত কমিটি অনধিকার চর্চা করে আমার পরিবারকে সমাজচ্যুত করেছে। এর আগেও আমাকে নিয়ে নানা অপবাদ দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি আমি স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে জানাই। তখন তিনি গুরুত্বসহকারে বিষয়টি নেননি। এ জন্য ওই গোষ্ঠী আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠে। আমাদের নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার করছে। এখন আমিসহ আমার পরিবার সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হয়েছি। নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।’
অভিযোগের বিষয়ে পঞ্চায়েত কমিটির সভাপতি শামছুল ইসলাম মাখন ও সম্পাদক আমিন মিয়া মোবাইল ফোনে এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘ঝর্ণার এমন চলাফেরা নিয়ে পঞ্চায়েতের লোকজন আমাদের চাপ দেন। আমরা কমিটির লোকজন তাঁর বাবা আব্দুল হাই চৌধুরীর কাছে দেড় মাস আগ থেকে বিষয়টি জানতে চাই। তিনি আমাদের সঙ্গে আর কোনো যোগাযোগ করেননি। গত শুক্রবার পঞ্চায়েতের লোকজন মসজিদে বসে বিষয়টি নিয়ে আলাপ করি। আমরা তাঁদের সমাজচ্যুত করিনি। তিনি পঞ্চায়েতকে গুরুত্ব দেননি, সেহেতু উনি ওনার মতো করে চলবেন। আমরা আমাদের মতো চলব। এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।’
পঞ্চায়েতের এমন সিদ্ধান্তের বিষয়ে জানতে চাইলে ভাটেরা ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ একেএম নজরুল ইসলাম বলেন, ‘কারও চলাফেরা নিয়ে কথা বলার অধিকার কারও নেই। ঝর্ণাকে নিয়ে আগে যারা অপপ্রচার চালিয়েছে তাদের শাসিয়েছি। এখন তাঁর পরিবারকে সামাজিক নিরাপত্তা দিতে আমি খোঁজ রাখছি। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ইউএনও মহোদয়সহ আমরা পরিষদের সভাকক্ষে সবাইকে নিয়ে বসে বিষয়টি সমাধান করব।’
ইউএনও এটিএম ফরহাদ চৌধুরী বলেন, ‘বিষয়টি জেনে তাৎক্ষণিক মসজিদ পঞ্চায়েত কমিটির সভাপতি ও সম্পাদককে সতর্ক করে দিয়েছি। আব্দুল হাই চৌধুরীর পরিবারকে যাতে হয়রানি না করা হয় সেটি বলে দেওয়া হয়েছে। ওসি ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকেও নির্দেশ দিয়েছি নজর রাখতে এবং ওই পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে। উভয় পক্ষকে নিয়ে বসে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ নেব।’
পরিবারের বড় মেয়ে ঝর্ণা চৌধুরী উচ্চশিক্ষার জন্য সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে গেছে। ফেসবুকে তাঁর কিছু ছবি নিয়ে পঞ্চায়েতের লোকেরা পরিবারকে ‘সমাজচ্যুত’ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনাটি ঘটেছে মৌলভীবাজারের কুলাউড়ার ভাটেরার কৃষ্ণপুর গ্রামে।
ঝর্ণার বাবা হাজী আব্দুল হাই চৌধুরী এ ঘটনার বিচার ও নিরাপত্তা চেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
ভুক্তভোগীর পরিবারের সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ভাটেরার কৃষ্ণপুর গ্রামের বাসিন্দা হাজী আব্দুল হাই চৌধুরী (৭০)। তাঁর দুই ছেলে ও তিন মেয়ে। এর মধ্যে ঝর্ণা চৌধুরী দ্বিতীয় সন্তান। ঝর্ণা ২০০৮ সাল থেকে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘পজিটিভ বাংলাদেশে’-এর সদস্য এবং ২০১৩ সাল থেকে প্রধান সমন্বয়ক। নারী অধিকার নিয়ে স্থানীয়ভাবে কাজ করছেন দীর্ঘদিন ধরে। এ কারণে এলাকার কিছু লোক তাঁকে আগে থেকেই নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছিলেন।
সিলেটে পড়াশোনার সময়ই এলাকায় ঝর্ণাকে নিয়ে ফেসবুকে নানা কথা বলা হতো। বিষয়টি নিয়ে সিলেটের শাহপরান থানায় জিডি করেন ঝর্ণা।
ঝর্ণা আইন বিষয়ে সিলেটের একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক সম্পন্ন করে গত ২৬ ডিসেম্বর উচ্চশিক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। সেখানে তাঁর সংগঠনের চেয়ারম্যান জয়তূর্য চৌধুরীসহ কয়েকজনের সঙ্গে তোলা ছবি ফেসবুকে প্রকাশ করেন। এরপর ঝর্ণার গ্রামের কিছু মানুষ তাঁর বিদেশে যাওয়া ও এমন ছবি ফেসবুকে শেয়ার করা এবং বিদেশে জীবনাচরণ নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করেন। ঝর্ণার পরিবারকেও হেয় করে ফেসবুকে মন্তব্য করতে থাকে স্থানীয়রা।
এরপর এলাকার পঞ্চায়েতের লোকজন আব্দুল হাই চৌধুরীর কাছে জানতে চান, তাঁর মেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে হিন্দু ছেলে জয়তূর্যর সঙ্গে কেন চলাফেরা করেন, ছোট কাপড় কেন পরেন। ঝর্ণা জয়তূর্যকে বিয়ে করেছেন এমন গুজবও ছড়ানো হয়। মেয়ের এমন জীবনাচরণের কারণে তাঁকে একঘরে করার হুমকিও দেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে আব্দুল হাই চৌধুরী বলেন, ‘আমার মেয়ে আমেরিকা যাওয়ায় এলাকার কিছু লোকজন অতি উৎসাহী হয়ে তাঁকে ও আমার পরিবারকে জড়িয়ে বিভিন্ন অপপ্রচার শুরু করে। মসজিদ পঞ্চায়েত কমিটির সভাপতি শামসুল ইসলাম মাখন ও সম্পাদক আমীন আলী আমাকে গত শুক্রবার (২৮ জানুয়ারি) কমিটির সালিস বৈঠকে গিয়ে আমার মেয়ের এমন চলাফেরার জবাব দিতে বলে। আমি অসুস্থ থাকায় বৈঠকে যেতে পারিনি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে তারা আমাদের সমাজচ্যুত করে একঘরে করার সিদ্ধান্ত নেয়। এমন সিদ্ধান্ত ও মিথ্যা অপপ্রচারের কারণে আমার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।’
ঝর্ণা চৌধুরীর সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর থেকেই ছোট কাপড় পরছি, নাস্তিক হয়ে গেছি—ফেসবুকে এমন কুৎসা রটাতে থাকে স্থানীয় একটি মৌলবাদী গোষ্ঠী। স্থানীয় মসজিদ পঞ্চায়েত কমিটি অনধিকার চর্চা করে আমার পরিবারকে সমাজচ্যুত করেছে। এর আগেও আমাকে নিয়ে নানা অপবাদ দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি আমি স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে জানাই। তখন তিনি গুরুত্বসহকারে বিষয়টি নেননি। এ জন্য ওই গোষ্ঠী আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠে। আমাদের নিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার করছে। এখন আমিসহ আমার পরিবার সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হয়েছি। নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।’
অভিযোগের বিষয়ে পঞ্চায়েত কমিটির সভাপতি শামছুল ইসলাম মাখন ও সম্পাদক আমিন মিয়া মোবাইল ফোনে এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘ঝর্ণার এমন চলাফেরা নিয়ে পঞ্চায়েতের লোকজন আমাদের চাপ দেন। আমরা কমিটির লোকজন তাঁর বাবা আব্দুল হাই চৌধুরীর কাছে দেড় মাস আগ থেকে বিষয়টি জানতে চাই। তিনি আমাদের সঙ্গে আর কোনো যোগাযোগ করেননি। গত শুক্রবার পঞ্চায়েতের লোকজন মসজিদে বসে বিষয়টি নিয়ে আলাপ করি। আমরা তাঁদের সমাজচ্যুত করিনি। তিনি পঞ্চায়েতকে গুরুত্ব দেননি, সেহেতু উনি ওনার মতো করে চলবেন। আমরা আমাদের মতো চলব। এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।’
পঞ্চায়েতের এমন সিদ্ধান্তের বিষয়ে জানতে চাইলে ভাটেরা ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ একেএম নজরুল ইসলাম বলেন, ‘কারও চলাফেরা নিয়ে কথা বলার অধিকার কারও নেই। ঝর্ণাকে নিয়ে আগে যারা অপপ্রচার চালিয়েছে তাদের শাসিয়েছি। এখন তাঁর পরিবারকে সামাজিক নিরাপত্তা দিতে আমি খোঁজ রাখছি। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ইউএনও মহোদয়সহ আমরা পরিষদের সভাকক্ষে সবাইকে নিয়ে বসে বিষয়টি সমাধান করব।’
ইউএনও এটিএম ফরহাদ চৌধুরী বলেন, ‘বিষয়টি জেনে তাৎক্ষণিক মসজিদ পঞ্চায়েত কমিটির সভাপতি ও সম্পাদককে সতর্ক করে দিয়েছি। আব্দুল হাই চৌধুরীর পরিবারকে যাতে হয়রানি না করা হয় সেটি বলে দেওয়া হয়েছে। ওসি ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকেও নির্দেশ দিয়েছি নজর রাখতে এবং ওই পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে। উভয় পক্ষকে নিয়ে বসে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ নেব।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৫ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫