জামালগঞ্জ (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জে বোনের বাড়িতে বেড়াতে এসে দা দিয়ে কুপিয়ে এক শিশুকে খুন করার অভিযোগ উঠেছে এক যুবকের বিরুদ্ধে। আজ সোমবার সকাল ১০টায় উপজেলার সদর ইউনিয়নের পূর্ব লক্ষীপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শিশুর নাম রিহান (৮)। সে ওই গ্রামের হানিফ উদ্দিনের ছেলে।
অভিযুক্ত যুবকের নাম তৌহিদ (৩৫)। জামালগঞ্জের পার্শ্ববর্তী তাহিরপুর উপজেলায় তার বাড়ি।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার ইউনিয়নের পূর্ব লক্ষীপুর গ্রামে বোনের বাড়িতে বেড়াতে আসেন তৌহিদ। সোমবার সকালে তিনি ঘুম থেকে আকস্মিকভাবে উঠে তাঁর বোন জামাই হাবিব মিয়ার ভাগনে রিহানকে (৮) সামনে পেয়ে ধারালো দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত তৌহিদকে আটক করেছে নিহতের পরিবার ও স্থানীয়রা।
এ ব্যাপারে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. ইমামুল বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ছেলেটি মানসিক ভারসাম্যহীন। আমি খবর নিয়ে জানতে পারি সে বৃহস্পতিবার পার্শ্ববর্তী উপজেলা থেকে বোনজামাইর বাড়িতে বেড়াতে আসেন।’
এ ঘটনার পর তৌহিদকে আটক করা হয়েছে। আটককৃত ব্যক্তির প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, তৌহিদ ঘুমের মধ্যে প্রায়ই স্বপ্নে দেখেন, তাঁকে কে যেন দা দিয়ে মারার জন্য তাড়া করে বেড়ায়। ঘুম ভাঙার পর তিনি অত্যন্ত ভীত ও আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। তাই আক্রমণ প্রতিহত করতে তিনি নিজেই স্থানীয় বাজার থেকে গত ২ দিন আগে একটি নতুন ধারালো দা কেনেন এবং নিজের কাছে রেখে ঘুমাতে যান। সোমবার সকালেও ঘুমের মধ্যে স্বপ্নের পুনরাবৃত্তি ঘটলে ঘুম থেকে জেগে তাঁর সামনে শিশুটিকে দেখে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেন তৌহিদ। এতে ঘটনাস্থলেই শিশুটি মারা যায়।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জামালগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মীর মোহাম্মদ আব্দুন নাসের বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে ছেলেটি মানসিক ভারসাম্যহীন। তবে কখনও কখনও আবার সুস্থভাবে কথা বলছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছি, অভিযুক্তকে আটক করা হয়েছে এবং মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। এখন কেউ বাদী হয়ে মামলা করেনি। তবে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জে বোনের বাড়িতে বেড়াতে এসে দা দিয়ে কুপিয়ে এক শিশুকে খুন করার অভিযোগ উঠেছে এক যুবকের বিরুদ্ধে। আজ সোমবার সকাল ১০টায় উপজেলার সদর ইউনিয়নের পূর্ব লক্ষীপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শিশুর নাম রিহান (৮)। সে ওই গ্রামের হানিফ উদ্দিনের ছেলে।
অভিযুক্ত যুবকের নাম তৌহিদ (৩৫)। জামালগঞ্জের পার্শ্ববর্তী তাহিরপুর উপজেলায় তার বাড়ি।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার ইউনিয়নের পূর্ব লক্ষীপুর গ্রামে বোনের বাড়িতে বেড়াতে আসেন তৌহিদ। সোমবার সকালে তিনি ঘুম থেকে আকস্মিকভাবে উঠে তাঁর বোন জামাই হাবিব মিয়ার ভাগনে রিহানকে (৮) সামনে পেয়ে ধারালো দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত তৌহিদকে আটক করেছে নিহতের পরিবার ও স্থানীয়রা।
এ ব্যাপারে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. ইমামুল বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ছেলেটি মানসিক ভারসাম্যহীন। আমি খবর নিয়ে জানতে পারি সে বৃহস্পতিবার পার্শ্ববর্তী উপজেলা থেকে বোনজামাইর বাড়িতে বেড়াতে আসেন।’
এ ঘটনার পর তৌহিদকে আটক করা হয়েছে। আটককৃত ব্যক্তির প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, তৌহিদ ঘুমের মধ্যে প্রায়ই স্বপ্নে দেখেন, তাঁকে কে যেন দা দিয়ে মারার জন্য তাড়া করে বেড়ায়। ঘুম ভাঙার পর তিনি অত্যন্ত ভীত ও আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। তাই আক্রমণ প্রতিহত করতে তিনি নিজেই স্থানীয় বাজার থেকে গত ২ দিন আগে একটি নতুন ধারালো দা কেনেন এবং নিজের কাছে রেখে ঘুমাতে যান। সোমবার সকালেও ঘুমের মধ্যে স্বপ্নের পুনরাবৃত্তি ঘটলে ঘুম থেকে জেগে তাঁর সামনে শিশুটিকে দেখে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেন তৌহিদ। এতে ঘটনাস্থলেই শিশুটি মারা যায়।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জামালগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মীর মোহাম্মদ আব্দুন নাসের বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে ছেলেটি মানসিক ভারসাম্যহীন। তবে কখনও কখনও আবার সুস্থভাবে কথা বলছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছি, অভিযুক্তকে আটক করা হয়েছে এবং মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। এখন কেউ বাদী হয়ে মামলা করেনি। তবে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪