সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
শপথ নেওয়ার ৪৮ ঘণ্টা না যেতেই চেয়ারম্যানের গোয়ালঘর থেকে উদ্ধার করা হলো চোরাই গরু। এ ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তারও করেছে পুলিশ।
ঘটনাটি ঘটেছে নীলফামারীর সৈয়দপুরে কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নে। পুলিশ জানিয়েছে, ইউপি চেয়ারম্যান লাঞ্চু হাসান চৌধুরীর গোয়ালঘর থেকে থেকে চুরি যাওয়া একটি গরু উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি জাকের পার্টি থেকে মনোনয়ন পেয়ে ভোটে জয়ী হন। গত বৃহস্পতিবার রাতে তাঁর বাড়ির গোয়ালঘর থেকে গরুটি উদ্ধার করা হয়। আজ শনিবার বিষয়টি নিশ্চিত করে সৈয়দপুর থানা পুলিশ।
গরু চুরির সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের সোনাখুলী মুন্সিপাড়া তসির উদ্দিনের ছেলে নুরুল ইসলাম (৪০), সোনাখুলী বড়বাড়ি এলাকার খমির উদ্দিনের ছেলে আজানুর ইসলাম (৩৫) এবং গরু চুরির মামলার বাদী একই ইউনিয়নের ডাঙ্গাপাড়া পশ্চিম বেলপুকুরের মতিয়ার রহমানের স্ত্রী মোর্শেদা বেগমের দেবর ফেরদৌস (৩২)।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মোর্শেদার বেগমের গোয়ালঘর শাহিওয়াল জাতের একটি বকনা গরু হারিয়ে যায়। গরুটির আনুমানিক মূল্য ৯০ হাজার টাকা। এ ঘটনায় মোর্শেদা বেগম সৈয়দপুর থানায় মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপ-সহাকারী পরিদর্শক ইন্দ্র মোহন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চুরির সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেন। পরে তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে চেয়ারম্যানের বাড়ি থেকে গরুটি উদ্ধার করা হয়। তবে চেয়ারম্যানের বিষয়ে এখনো কোনো পদক্ষেপ নেয়নি পুলিশ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান লাঞ্চু হাসান চৌধুরী দাবি করেন, তিনি গরুটি ৪০ হাজার টাকায় কিনেছেন। তবে তাঁর ভুল হয়েছে কেনার সময় রসিদ নেননি।
সৈয়দপুর থানার ওসি আবুল হাসনাত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চুরি যাওয়া গরু চেয়ারম্যানের বাড়ি থেকে উদ্ধারের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
শপথ নেওয়ার ৪৮ ঘণ্টা না যেতেই চেয়ারম্যানের গোয়ালঘর থেকে উদ্ধার করা হলো চোরাই গরু। এ ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তারও করেছে পুলিশ।
ঘটনাটি ঘটেছে নীলফামারীর সৈয়দপুরে কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নে। পুলিশ জানিয়েছে, ইউপি চেয়ারম্যান লাঞ্চু হাসান চৌধুরীর গোয়ালঘর থেকে থেকে চুরি যাওয়া একটি গরু উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি জাকের পার্টি থেকে মনোনয়ন পেয়ে ভোটে জয়ী হন। গত বৃহস্পতিবার রাতে তাঁর বাড়ির গোয়ালঘর থেকে গরুটি উদ্ধার করা হয়। আজ শনিবার বিষয়টি নিশ্চিত করে সৈয়দপুর থানা পুলিশ।
গরু চুরির সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের সোনাখুলী মুন্সিপাড়া তসির উদ্দিনের ছেলে নুরুল ইসলাম (৪০), সোনাখুলী বড়বাড়ি এলাকার খমির উদ্দিনের ছেলে আজানুর ইসলাম (৩৫) এবং গরু চুরির মামলার বাদী একই ইউনিয়নের ডাঙ্গাপাড়া পশ্চিম বেলপুকুরের মতিয়ার রহমানের স্ত্রী মোর্শেদা বেগমের দেবর ফেরদৌস (৩২)।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মোর্শেদার বেগমের গোয়ালঘর শাহিওয়াল জাতের একটি বকনা গরু হারিয়ে যায়। গরুটির আনুমানিক মূল্য ৯০ হাজার টাকা। এ ঘটনায় মোর্শেদা বেগম সৈয়দপুর থানায় মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপ-সহাকারী পরিদর্শক ইন্দ্র মোহন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চুরির সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেন। পরে তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে চেয়ারম্যানের বাড়ি থেকে গরুটি উদ্ধার করা হয়। তবে চেয়ারম্যানের বিষয়ে এখনো কোনো পদক্ষেপ নেয়নি পুলিশ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান লাঞ্চু হাসান চৌধুরী দাবি করেন, তিনি গরুটি ৪০ হাজার টাকায় কিনেছেন। তবে তাঁর ভুল হয়েছে কেনার সময় রসিদ নেননি।
সৈয়দপুর থানার ওসি আবুল হাসনাত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চুরি যাওয়া গরু চেয়ারম্যানের বাড়ি থেকে উদ্ধারের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২২ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২৩ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫