নীলফামারী ও সৈয়দপুর প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ে স্টেশনের একটি কক্ষে আটকে এক নারী যাত্রীকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিতের অভিযোগ উঠেছে স্টেশনের বুকিং সহকারীসহ চার কর্মচারীর বিরুদ্ধে।
আজ বুধবার রাত ৮টার দিকে স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে এ ঘটনা ঘটে। লাঞ্ছিতের শিকার ওই নারী সৈয়দপুর শহরেরই বাসিন্দা।
জানা গেছে, আজ বুধবার সন্ধ্যায় ওই নারী আগামী ১ অক্টোবরের ঢাকাগামী আন্তনগর নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিটের জন্য স্টেশনে যান। কিন্তু কাউন্টারের বুকিং সহকারী জানান, উক্ত তারিখের কোনো টিকিট নেই। তবে তিনি ওই নারী যাত্রীকে কালোবাজারে টিকিট পেতে সৈয়দপুর প্লাজার গ্লোবাল কম্পিউটারের দোকানে যাওয়ার পরামর্শ দেন। সেখানে ছয়টি টিকিটের মূল্য হিসেবে গ্লোবাল কম্পিউটারের মালিক মনোয়ার হোসেন ওই নারী ট্রেনযাত্রীর কাছে ৩ হাজার ২০০ টাকা গ্রহণ করে একটি স্লিপ দিয়ে পুনরায় স্টেশনের বুকিং সহকারীর কাছে পাঠান।
ভুক্তভোগী ওই নারী জানান, বুকিং সহকারী জাহেদুল ইসলাম রনিকে ওই স্লিপ দেওয়ার পর তাঁকে আক্কেলপুর থেকে ঢাকা পর্যন্ত চারটি টিকিট ১ হাজার ৫০০ টাকা (আসন ছ কোচের ৮৬, ৯০, ৯১ ও ৯২) এবং পার্বতীপুর থেকে জয়পুরহাট পর্যন্ত দুটি টিকিট ৩০০ টাকা (আসন ছ কোচের ৫২ ও ৫৬) মূল্যের টিকিট প্রদান করেন। এ সময় সৈয়দপুর স্টেশন থেকে ঢাকা পর্যন্ত টিকিট প্রদান না করায় এবং দেওয়া টিকিটের মূল্য ১ হাজার ৮০০ টাকার স্থলে ৩ হাজার ২০০ টাকা নেওয়ার কথা তোলায় তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। একসময় আরও দুজন রেল কর্মচারী মিলে নারী যাত্রীকে টেনে-হিঁচড়ে বুকিং সহকারীর কক্ষে আটকে মহিলা রেল কর্মচারীসহ চারজন মিলে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন। দেয়ালের সঙ্গে মাথা চেপে ধরে চর-থাপ্পড় মারতে থাকেন তাঁরা। একপর্যায়ে টিকিট ও তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন কেড়ে নেন।
সৈয়দপুর রেলওয়ে স্টেশনের প্রধান বুকিং সহকারী মাহবুব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নারী ট্রেনযাত্রীকে লাঞ্ছিত করার ঘটনা সত্য নয়। তিনি শহরের কোন স্থান থেকে কত টাকার বিনিময়ে টিকিট সংগ্রহ করেছেন তা আমাদের জানা নেই। বুকিং থেকে তাঁর টিকিট প্রিন্ট করে দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে সৈয়দপুর রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শফিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্টেশনে টিকিট সংগ্রহের বিষয়ে লাঞ্ছিতের ঘটনায় বুকিং সহকারী জাহেদুল ইসলাম রনির বিরুদ্ধে এক নারী লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। এ অভিযোগে অজ্ঞাত রেলওয়ের আরও কয়েকজন কর্মচারীর কথা উল্লেখ করা রয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ে স্টেশনের একটি কক্ষে আটকে এক নারী যাত্রীকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিতের অভিযোগ উঠেছে স্টেশনের বুকিং সহকারীসহ চার কর্মচারীর বিরুদ্ধে।
আজ বুধবার রাত ৮টার দিকে স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে এ ঘটনা ঘটে। লাঞ্ছিতের শিকার ওই নারী সৈয়দপুর শহরেরই বাসিন্দা।
জানা গেছে, আজ বুধবার সন্ধ্যায় ওই নারী আগামী ১ অক্টোবরের ঢাকাগামী আন্তনগর নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিটের জন্য স্টেশনে যান। কিন্তু কাউন্টারের বুকিং সহকারী জানান, উক্ত তারিখের কোনো টিকিট নেই। তবে তিনি ওই নারী যাত্রীকে কালোবাজারে টিকিট পেতে সৈয়দপুর প্লাজার গ্লোবাল কম্পিউটারের দোকানে যাওয়ার পরামর্শ দেন। সেখানে ছয়টি টিকিটের মূল্য হিসেবে গ্লোবাল কম্পিউটারের মালিক মনোয়ার হোসেন ওই নারী ট্রেনযাত্রীর কাছে ৩ হাজার ২০০ টাকা গ্রহণ করে একটি স্লিপ দিয়ে পুনরায় স্টেশনের বুকিং সহকারীর কাছে পাঠান।
ভুক্তভোগী ওই নারী জানান, বুকিং সহকারী জাহেদুল ইসলাম রনিকে ওই স্লিপ দেওয়ার পর তাঁকে আক্কেলপুর থেকে ঢাকা পর্যন্ত চারটি টিকিট ১ হাজার ৫০০ টাকা (আসন ছ কোচের ৮৬, ৯০, ৯১ ও ৯২) এবং পার্বতীপুর থেকে জয়পুরহাট পর্যন্ত দুটি টিকিট ৩০০ টাকা (আসন ছ কোচের ৫২ ও ৫৬) মূল্যের টিকিট প্রদান করেন। এ সময় সৈয়দপুর স্টেশন থেকে ঢাকা পর্যন্ত টিকিট প্রদান না করায় এবং দেওয়া টিকিটের মূল্য ১ হাজার ৮০০ টাকার স্থলে ৩ হাজার ২০০ টাকা নেওয়ার কথা তোলায় তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। একসময় আরও দুজন রেল কর্মচারী মিলে নারী যাত্রীকে টেনে-হিঁচড়ে বুকিং সহকারীর কক্ষে আটকে মহিলা রেল কর্মচারীসহ চারজন মিলে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন। দেয়ালের সঙ্গে মাথা চেপে ধরে চর-থাপ্পড় মারতে থাকেন তাঁরা। একপর্যায়ে টিকিট ও তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন কেড়ে নেন।
সৈয়দপুর রেলওয়ে স্টেশনের প্রধান বুকিং সহকারী মাহবুব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নারী ট্রেনযাত্রীকে লাঞ্ছিত করার ঘটনা সত্য নয়। তিনি শহরের কোন স্থান থেকে কত টাকার বিনিময়ে টিকিট সংগ্রহ করেছেন তা আমাদের জানা নেই। বুকিং থেকে তাঁর টিকিট প্রিন্ট করে দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে সৈয়দপুর রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শফিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্টেশনে টিকিট সংগ্রহের বিষয়ে লাঞ্ছিতের ঘটনায় বুকিং সহকারী জাহেদুল ইসলাম রনির বিরুদ্ধে এক নারী লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। এ অভিযোগে অজ্ঞাত রেলওয়ের আরও কয়েকজন কর্মচারীর কথা উল্লেখ করা রয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে