নীলফামারী ও ডোমার প্রতিনিধি
নীলফামারীতে বিয়ের প্রলোভনে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে পুলিশের এক উপপরিদর্শকের (এসআই) বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ডোমার থানায় মামলাটি করেন ডোমারের চিকনমাটি এলাকার ভুক্তভোগী গৃহবধূ।
অভিযুক্ত এসআই মহাবীর ব্যানার্জিকে আজ বৃহস্পতিবার আদালতে হাজির করলে আদালত কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন।
মহাবীর দিনাজপুর জেলার কাহারোল উপজেলার কেউটপাড়া এলাকার কালী মোহন ব্যানার্জির ছেলে। বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ জেলা র্যাবে কর্মরত। ঘটনার সময় তিনি ডোমার থানায় কর্মরত ছিলেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, দাম্পত্য কলহের জেরে এক বছর আগে স্বামীর বিরুদ্ধে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছিলেন ওই নারী। বিষয়টি তদন্তের দায়িত্ব পান সে সময় ডোমার থানার এসআই মহাবীর। তদন্তের সুবাদে ওই নারীর সঙ্গে যোগাযোগ ও সুসম্পর্ক হয় মহাবীরের। ছয় মাস আগে ডোমার থানা থেকে বদলি হলেও মোবাইল ফোনে তাঁদের অব্যাহত ছিল।
একপর্যায়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে গতকাল বুধবার রাতে বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে ওই নারীকে ধর্ষণ করেন মহাবীর। টের পেয়ে স্থানীয়রা তাঁকে আটক করে।
ওই নারী জানান, এর আগেও গত ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে তাঁকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেন মহাবীর। গতকালের ঘটনার পর মীমাংসার জন্য সালিসে বসা হয়েছিল। কিন্তু মহাবীর বিয়েতে রাজি হননি। এ কারণে তিনি থানায় মামলা করেছেন।
ডোমার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাসুম আহমেদ বলেন, ‘পৌরসভার কাউন্সিলের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আমি যাই। তাঁদের কথাবার্তায় মনে হয়েছে তাঁদের মধ্যে একটা সম্পর্ক ছিল। বুধবার রাতে পুলিশ কর্মকর্তাকে ওই নারীর নিকটাত্মীয়রা আটক করেন। কোনো অভিভাবক না আসায় তাঁদের পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ডোমার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদ উন নবী বলেন, ‘মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আসামি মহাবীরকে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আদালতে হাজির করা হয়। ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য নারীকে ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে।’
আদালত পুলিশের পরিদর্শক মোমিনুল ইসলাম মোমিন বলেন, ‘আদালতে হাজির করা হলে আদালত তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।’
নীলফামারীতে বিয়ের প্রলোভনে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে পুলিশের এক উপপরিদর্শকের (এসআই) বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ডোমার থানায় মামলাটি করেন ডোমারের চিকনমাটি এলাকার ভুক্তভোগী গৃহবধূ।
অভিযুক্ত এসআই মহাবীর ব্যানার্জিকে আজ বৃহস্পতিবার আদালতে হাজির করলে আদালত কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন।
মহাবীর দিনাজপুর জেলার কাহারোল উপজেলার কেউটপাড়া এলাকার কালী মোহন ব্যানার্জির ছেলে। বর্তমানে নারায়ণগঞ্জ জেলা র্যাবে কর্মরত। ঘটনার সময় তিনি ডোমার থানায় কর্মরত ছিলেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, দাম্পত্য কলহের জেরে এক বছর আগে স্বামীর বিরুদ্ধে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছিলেন ওই নারী। বিষয়টি তদন্তের দায়িত্ব পান সে সময় ডোমার থানার এসআই মহাবীর। তদন্তের সুবাদে ওই নারীর সঙ্গে যোগাযোগ ও সুসম্পর্ক হয় মহাবীরের। ছয় মাস আগে ডোমার থানা থেকে বদলি হলেও মোবাইল ফোনে তাঁদের অব্যাহত ছিল।
একপর্যায়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে গতকাল বুধবার রাতে বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে ওই নারীকে ধর্ষণ করেন মহাবীর। টের পেয়ে স্থানীয়রা তাঁকে আটক করে।
ওই নারী জানান, এর আগেও গত ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে তাঁকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেন মহাবীর। গতকালের ঘটনার পর মীমাংসার জন্য সালিসে বসা হয়েছিল। কিন্তু মহাবীর বিয়েতে রাজি হননি। এ কারণে তিনি থানায় মামলা করেছেন।
ডোমার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাসুম আহমেদ বলেন, ‘পৌরসভার কাউন্সিলের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আমি যাই। তাঁদের কথাবার্তায় মনে হয়েছে তাঁদের মধ্যে একটা সম্পর্ক ছিল। বুধবার রাতে পুলিশ কর্মকর্তাকে ওই নারীর নিকটাত্মীয়রা আটক করেন। কোনো অভিভাবক না আসায় তাঁদের পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ডোমার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদ উন নবী বলেন, ‘মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আসামি মহাবীরকে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আদালতে হাজির করা হয়। ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য নারীকে ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে।’
আদালত পুলিশের পরিদর্শক মোমিনুল ইসলাম মোমিন বলেন, ‘আদালতে হাজির করা হলে আদালত তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪