সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুরে ৫ম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক শিশুকে অপহরণ ও ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল (২৮) নামে এক যুবকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। ভুক্তভোগী শিশুটির বাবা বাদী হয়ে থানায় এ মামলা করেন।
এদিকে অভিযুক্ত ফয়সাল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে শহরের গোলাহাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত ফয়সাল, এলাকার নাঈম হোসেনের ছেলে। তাঁর দুটি সন্তানও রয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ধর্ষণের শিকার শিশুটি স্থানীয় এক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণির ছাত্রী। ঘটনার দিন ওই যুবকের স্ত্রী বিয়ের দাওয়াতে তাঁর বাবার বাড়িতে যান। শিশুটি ওই সময় প্রাইভেট পড়া শেষে বাড়ি ফিরছিল। এ সময় স্ত্রী বাড়িতে না থাকার সুযোগে রাস্তা থেকে কৌশলে শিশুটিকে তাঁর বাড়িতে ডেকে আনেন অভিযুক্ত ফয়সাল। লোকজন যেন বুঝতে না পারে এ কারণে তিনি বাইরে থেকে তালা দিয়ে বেড়া খুলে বাড়িতে প্রবেশ করেন।
পরে টের পেয়ে স্থানীয়রা মেয়েটিকে উদ্ধার করে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে এবং যুবককে বাড়ির ভেতরে আটকে রাখে। কিছুক্ষণ পর স্থানীয়রা গিয়ে দেখেন ওই যুবক গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলছেন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। বর্তমানে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মামুনা আক্তার জানান, 'তাঁকে অক্সিজেন দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে তিনি আশঙ্কামুক্ত।'
সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসনাত খান অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'ভিকটিমকে পরীক্ষা করার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এরপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
নীলফামারীর সৈয়দপুরে ৫ম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক শিশুকে অপহরণ ও ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল (২৮) নামে এক যুবকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। ভুক্তভোগী শিশুটির বাবা বাদী হয়ে থানায় এ মামলা করেন।
এদিকে অভিযুক্ত ফয়সাল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে শহরের গোলাহাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত ফয়সাল, এলাকার নাঈম হোসেনের ছেলে। তাঁর দুটি সন্তানও রয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ধর্ষণের শিকার শিশুটি স্থানীয় এক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণির ছাত্রী। ঘটনার দিন ওই যুবকের স্ত্রী বিয়ের দাওয়াতে তাঁর বাবার বাড়িতে যান। শিশুটি ওই সময় প্রাইভেট পড়া শেষে বাড়ি ফিরছিল। এ সময় স্ত্রী বাড়িতে না থাকার সুযোগে রাস্তা থেকে কৌশলে শিশুটিকে তাঁর বাড়িতে ডেকে আনেন অভিযুক্ত ফয়সাল। লোকজন যেন বুঝতে না পারে এ কারণে তিনি বাইরে থেকে তালা দিয়ে বেড়া খুলে বাড়িতে প্রবেশ করেন।
পরে টের পেয়ে স্থানীয়রা মেয়েটিকে উদ্ধার করে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে এবং যুবককে বাড়ির ভেতরে আটকে রাখে। কিছুক্ষণ পর স্থানীয়রা গিয়ে দেখেন ওই যুবক গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলছেন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। বর্তমানে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মামুনা আক্তার জানান, 'তাঁকে অক্সিজেন দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে তিনি আশঙ্কামুক্ত।'
সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসনাত খান অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'ভিকটিমকে পরীক্ষা করার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এরপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২২ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২৩ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫