বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ায় ঈদের রাতে জোড়া খুনের ঘটনায় আওয়ামী লীগ, বিএনপি, ছাত্রলীগ ও মোটরশ্রমিক ইউনিয়নের নেতাসহ ১৩ জনের নামে মামলা করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার মামলার পর এ পর্যন্ত চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শাহিনুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত দুজন শরিফ (১৮) ও রোমান ওরফে রুম্মানের (১৭) মধ্যে শরিফের মা বগুড়া শহরের নিশিন্দারা চকরপাড়ার হেনা বেগম বাদী হয়ে ১৩ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ১৫ জনের নামে মামলা দায়ের করেন।
মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে বগুড়া মোটরশ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ কবির আহম্মেদ মিঠুকে। এ ছাড়া মিঠুর ভাই বগুড়া শহর আওয়ামী লীগের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক ও বগুড়া জেলা পরিষদ সদস্য সৈয়দ সার্জিল আহম্মেদ টিপু তাঁর তিন ভাই, বগুড়া পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও জেলা বিএনপির সাবেক প্রচার সম্পাদক শাহ মেহেদী হাসান হিমুকেও আসামি করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—মামলার প্রধান আসামি কবির আহম্মেদ মিঠু (৬০), ছাত্রলীগের কর্মী আজবিন রিফাত (১৯), একই এলাকার নাঈম হোসেন (২৮) ও শেখ সৌরভ (২৬)।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ঈদের দিন বিকেল ৪টার দিকে বগুড়া শহরের নামাজগড়-হাকির মোড় নির্মাণাধীন রাস্তায় সৈয়দ সার্জিল আহম্মেদ টিপুর প্রাইভেট কারের সঙ্গে রুমনের মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগে। এ সময় প্রাইভেট কারে টিপুর অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী মেয়ে ছিলেন। মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগাকে কেন্দ্র করে সেখানে কথা-কাটাকাটি হয়। এর জের ধরে রাত ১২টার দিকে আসামিরা রুমন ও শরিফকে বাসা থেকে নিশিন্দারা চকরপাড়ায় জাহিদ মিয়ার বাড়ির সামনে নিয়ে আসেন।
রুমন ও শরিফের সঙ্গে তাঁর কয়েকজন বন্ধু ছিলেন। তাঁরা সেখানে আসামাত্রই মিঠু ও তাঁর ভাই সৈয়দ সার্জিল আহম্মেদ টিপু তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন। এ সময় তাঁরা দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করলে রুমন ও শরিফকে ধরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। পায়ে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হোসাইন (১৮) পালিয়ে যান।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিদর্শক (তদন্ত) শাহিনুজ্জামান বলেন, গ্রেপ্তার চারজনকে আদালতে হাজির করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করা হবে।
বগুড়ায় ঈদের রাতে জোড়া খুনের ঘটনায় আওয়ামী লীগ, বিএনপি, ছাত্রলীগ ও মোটরশ্রমিক ইউনিয়নের নেতাসহ ১৩ জনের নামে মামলা করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার মামলার পর এ পর্যন্ত চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শাহিনুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত দুজন শরিফ (১৮) ও রোমান ওরফে রুম্মানের (১৭) মধ্যে শরিফের মা বগুড়া শহরের নিশিন্দারা চকরপাড়ার হেনা বেগম বাদী হয়ে ১৩ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ১৫ জনের নামে মামলা দায়ের করেন।
মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে বগুড়া মোটরশ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ কবির আহম্মেদ মিঠুকে। এ ছাড়া মিঠুর ভাই বগুড়া শহর আওয়ামী লীগের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক ও বগুড়া জেলা পরিষদ সদস্য সৈয়দ সার্জিল আহম্মেদ টিপু তাঁর তিন ভাই, বগুড়া পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও জেলা বিএনপির সাবেক প্রচার সম্পাদক শাহ মেহেদী হাসান হিমুকেও আসামি করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—মামলার প্রধান আসামি কবির আহম্মেদ মিঠু (৬০), ছাত্রলীগের কর্মী আজবিন রিফাত (১৯), একই এলাকার নাঈম হোসেন (২৮) ও শেখ সৌরভ (২৬)।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ঈদের দিন বিকেল ৪টার দিকে বগুড়া শহরের নামাজগড়-হাকির মোড় নির্মাণাধীন রাস্তায় সৈয়দ সার্জিল আহম্মেদ টিপুর প্রাইভেট কারের সঙ্গে রুমনের মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগে। এ সময় প্রাইভেট কারে টিপুর অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী মেয়ে ছিলেন। মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগাকে কেন্দ্র করে সেখানে কথা-কাটাকাটি হয়। এর জের ধরে রাত ১২টার দিকে আসামিরা রুমন ও শরিফকে বাসা থেকে নিশিন্দারা চকরপাড়ায় জাহিদ মিয়ার বাড়ির সামনে নিয়ে আসেন।
রুমন ও শরিফের সঙ্গে তাঁর কয়েকজন বন্ধু ছিলেন। তাঁরা সেখানে আসামাত্রই মিঠু ও তাঁর ভাই সৈয়দ সার্জিল আহম্মেদ টিপু তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন। এ সময় তাঁরা দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করলে রুমন ও শরিফকে ধরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। পায়ে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হোসাইন (১৮) পালিয়ে যান।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিদর্শক (তদন্ত) শাহিনুজ্জামান বলেন, গ্রেপ্তার চারজনকে আদালতে হাজির করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করা হবে।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৮ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৯ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৬ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৬ দিন আগে