বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ার ধুনটে এক শিশুকে পালাক্রমে ধর্ষণের পর হত্যা মামলায় চার যুবকের মৃত্যুদণ্ডের রায় দিয়েছেন বগুড়ার নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-২। আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে জনাকীর্ণ আদালতে আসামি ও বাদীপক্ষের লোকজনের উপস্থিতিতে রায় ঘোষণা করেন নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক নুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার কবীর।
আসামিরা হলেন বগুড়ার ধুনট উপজেলার নছরতপুর গ্রামের মোজাম্মেল হকের ছেলে বাপ্পী আহম্মেদ, দলিল উদ্দিনের ছেলে কামাল পাশা, ছানোয়ার হোসেনের ছেলে শামিম রেজা ও মৃত সাহেব আলীর ছেলে লাভলু শেখ।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার বাদী ধুনট থানার নছরতপুর গ্রামের বেলাল হোসেন ও তাঁর স্ত্রী মরিয়ম ডেইজি গার্মেন্টসকর্মী হওয়ায় ঢাকায় বসবাস করেন। তাঁদের একমাত্র শিশু মেয়ে মাহি উম্মে তাবাছুম (৭) গ্রামে দাদা-দাদির কাছে থাকত। গত ২০২০ সালের ১৪ ডিসেম্বর রাতে বাদীর পরিবারের সবাই নছরতপুর পশ্চিমপাড়া গ্রামে ওয়াজ মাহফিলে অংশ নিতে যান। রাত ১০টার দিকে তাবাছুম ওয়াজ মাহফিল থেকে দোকানে মিষ্টি কিনতে গিয়ে নিখোঁজ হয়। পরে রাত দেড়টার দিকে গ্রামের একটি বাঁশঝাড়ে তাবাছুমের মরদেহ পাওয়া যায়।
পরদিন ১৫ ডিসেম্বর ধুনট থানায় বেলাল হোসেন বাদী হয়ে অজ্ঞাত আসামিদের নামে মামলা করেন। মামলার তদন্তকালে পুলিশ চারজনকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতরা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে শিশুটিকে পালাক্রমে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে বলে স্বীকার করেন। পরবর্তী সময়ে গত বছরের ২৫ নভেম্বর ধুনট থানার তৎকালীন পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জাহিদুল হক মামলাটির তদন্ত শেষে আদালতে চারজনের নামে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
বগুড়া নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর স্পেশাল সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) আশেকুর রহমান বলেন, আসামিদের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যে সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে রায় ঘোষণা করায় বাদীপক্ষ খুশি।
বগুড়ার ধুনটে এক শিশুকে পালাক্রমে ধর্ষণের পর হত্যা মামলায় চার যুবকের মৃত্যুদণ্ডের রায় দিয়েছেন বগুড়ার নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-২। আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে জনাকীর্ণ আদালতে আসামি ও বাদীপক্ষের লোকজনের উপস্থিতিতে রায় ঘোষণা করেন নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক নুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার কবীর।
আসামিরা হলেন বগুড়ার ধুনট উপজেলার নছরতপুর গ্রামের মোজাম্মেল হকের ছেলে বাপ্পী আহম্মেদ, দলিল উদ্দিনের ছেলে কামাল পাশা, ছানোয়ার হোসেনের ছেলে শামিম রেজা ও মৃত সাহেব আলীর ছেলে লাভলু শেখ।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার বাদী ধুনট থানার নছরতপুর গ্রামের বেলাল হোসেন ও তাঁর স্ত্রী মরিয়ম ডেইজি গার্মেন্টসকর্মী হওয়ায় ঢাকায় বসবাস করেন। তাঁদের একমাত্র শিশু মেয়ে মাহি উম্মে তাবাছুম (৭) গ্রামে দাদা-দাদির কাছে থাকত। গত ২০২০ সালের ১৪ ডিসেম্বর রাতে বাদীর পরিবারের সবাই নছরতপুর পশ্চিমপাড়া গ্রামে ওয়াজ মাহফিলে অংশ নিতে যান। রাত ১০টার দিকে তাবাছুম ওয়াজ মাহফিল থেকে দোকানে মিষ্টি কিনতে গিয়ে নিখোঁজ হয়। পরে রাত দেড়টার দিকে গ্রামের একটি বাঁশঝাড়ে তাবাছুমের মরদেহ পাওয়া যায়।
পরদিন ১৫ ডিসেম্বর ধুনট থানায় বেলাল হোসেন বাদী হয়ে অজ্ঞাত আসামিদের নামে মামলা করেন। মামলার তদন্তকালে পুলিশ চারজনকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতরা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে শিশুটিকে পালাক্রমে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে বলে স্বীকার করেন। পরবর্তী সময়ে গত বছরের ২৫ নভেম্বর ধুনট থানার তৎকালীন পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জাহিদুল হক মামলাটির তদন্ত শেষে আদালতে চারজনের নামে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
বগুড়া নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর স্পেশাল সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) আশেকুর রহমান বলেন, আসামিদের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যে সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে রায় ঘোষণা করায় বাদীপক্ষ খুশি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২৩ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২৪ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫