বদলগাছী (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর বদলগাছীতে ৭ম শ্রেণির এক ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হওয়ার পর এখন ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। গতকাল বুধবার রাতে ওই ছাত্রীর মা বাদী হয়ে বদলগাছী থানায় কাজল (২৬) নামে একজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। অভিযুক্ত কাজলকে গ্রেপ্তার করেছে বদলগাছী থানা-পুলিশ। কাজল উপজেলার বিলাশবাড়ি ইউনিয়নের চকাবির গ্রামের মৃত শমসের আলীর ছেলে।
পরিবার ও থানা সূত্রে জানা গেছে, ধর্ষণের শিকার ওই ছাত্রী একই গ্রামের বাসিন্দা। সে স্থানীয় একটি স্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী। কাজল ওই ছাত্রীর নিকট আত্মীয়। সেই সুবাদে তাদের বাড়িতে প্রায় যাতায়াত করত কাজল। একপর্যায়ে বিভিন্ন ভয়ভীতি ও লোভ দেখিয়ে কাজল ওই ছাত্রীকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন। সম্প্রতি মেয়েটির শারীরিক অবস্থার পরিবর্তন ও গতিবিধি অস্বাভাবিক মনে হলে পরিবারের লোকজনের জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে সে সবকিছু খুলে বলে। এরপর নওগাঁ সদরের গ্রীণ ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টারে পরীক্ষা করার পর জানা যায় সে ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা।
ছাত্রীর মা বলেন, আমার মেয়ে ক্লাস সেভেনে পড়ে। সে ছোট মানুষ। বিভিন্ন ভয়ভীতি ও প্রলোভন দেখিয়ে আমার মেয়ের এই সর্বনাশ করেছে।
এখন আমার মেয়ের কি হবে বলে আহাজারি করতে করতে তিনি বলেন, অভিযুক্ত কাজলের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জন্য আমি থানায় মামলা দায়ের করেছি।
ধর্ষণের শিকার ওই ছাত্রীর সঙ্গে কথা হলে সে কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলে, বিভিন্ন ভয়ভীতি দেখিয়ে কাজল আমাকে কয়েকবার ধর্ষণ করেছে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত কাজলের মা বলেন, আমার ছেলে যে ওই ছাত্রীকে ধর্ষণ করেছে সে বিষয়টি কেউ টের পায়নি এবং এত দিন আমাদের বলেনি। আমার ছেলের স্ত্রী ও একটি ছেলে সন্তান আছে। কাজল নওগাঁর রুবির মোড়ে মুনছুরের হোটেলে বেয়ারার কাজ করে। হঠাৎ তাঁকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেলে বিষয়টি আমরা জানতে পারি। আমার ছেলে এ কাজ করেনি।
বদলগাছী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আতিকুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়ে থানায় ধর্ষণ মামলা করা হয়েছে। অভিযুক্ত কাজলকে নওগাঁ সদরের একটি হোটেল থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, ভিকটিমের ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য নওগাঁ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
নওগাঁর বদলগাছীতে ৭ম শ্রেণির এক ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হওয়ার পর এখন ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। গতকাল বুধবার রাতে ওই ছাত্রীর মা বাদী হয়ে বদলগাছী থানায় কাজল (২৬) নামে একজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। অভিযুক্ত কাজলকে গ্রেপ্তার করেছে বদলগাছী থানা-পুলিশ। কাজল উপজেলার বিলাশবাড়ি ইউনিয়নের চকাবির গ্রামের মৃত শমসের আলীর ছেলে।
পরিবার ও থানা সূত্রে জানা গেছে, ধর্ষণের শিকার ওই ছাত্রী একই গ্রামের বাসিন্দা। সে স্থানীয় একটি স্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী। কাজল ওই ছাত্রীর নিকট আত্মীয়। সেই সুবাদে তাদের বাড়িতে প্রায় যাতায়াত করত কাজল। একপর্যায়ে বিভিন্ন ভয়ভীতি ও লোভ দেখিয়ে কাজল ওই ছাত্রীকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন। সম্প্রতি মেয়েটির শারীরিক অবস্থার পরিবর্তন ও গতিবিধি অস্বাভাবিক মনে হলে পরিবারের লোকজনের জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে সে সবকিছু খুলে বলে। এরপর নওগাঁ সদরের গ্রীণ ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টারে পরীক্ষা করার পর জানা যায় সে ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা।
ছাত্রীর মা বলেন, আমার মেয়ে ক্লাস সেভেনে পড়ে। সে ছোট মানুষ। বিভিন্ন ভয়ভীতি ও প্রলোভন দেখিয়ে আমার মেয়ের এই সর্বনাশ করেছে।
এখন আমার মেয়ের কি হবে বলে আহাজারি করতে করতে তিনি বলেন, অভিযুক্ত কাজলের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জন্য আমি থানায় মামলা দায়ের করেছি।
ধর্ষণের শিকার ওই ছাত্রীর সঙ্গে কথা হলে সে কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলে, বিভিন্ন ভয়ভীতি দেখিয়ে কাজল আমাকে কয়েকবার ধর্ষণ করেছে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত কাজলের মা বলেন, আমার ছেলে যে ওই ছাত্রীকে ধর্ষণ করেছে সে বিষয়টি কেউ টের পায়নি এবং এত দিন আমাদের বলেনি। আমার ছেলের স্ত্রী ও একটি ছেলে সন্তান আছে। কাজল নওগাঁর রুবির মোড়ে মুনছুরের হোটেলে বেয়ারার কাজ করে। হঠাৎ তাঁকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেলে বিষয়টি আমরা জানতে পারি। আমার ছেলে এ কাজ করেনি।
বদলগাছী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আতিকুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়ে থানায় ধর্ষণ মামলা করা হয়েছে। অভিযুক্ত কাজলকে নওগাঁ সদরের একটি হোটেল থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, ভিকটিমের ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য নওগাঁ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪