বগুড়া প্রতিনিধি
জমি বেচা-কেনার টাকা ভাগ-বাঁটোয়ারা নিয়ে বৈঠকে নিজ দলের কর্মীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দুই নেতার বিরুদ্ধে।
গতকাল বুধবার রাতে আদমদীঘি উপজেলার নশরৎপুর ইউনিয়নের লক্ষিপুর গ্রামে হত্যাকাণ্ডে ঘটনা ঘটে।
নিহত আমিনুল ইসলাম (৩৫) লক্ষিপুর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেমের ছেলে এবং নশরৎপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য।
অভিযুক্ত দুই নেতা নশরৎপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক তহিদুল ইসলাম ও নশরৎপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহিন প্রাং। হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই এই দুই নেতা পলাতক রয়েছেন।
আদমদীঘি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, শাহিন প্রাং যুবদল কর্মী ছিলেন। ২০১৬ সালের ৫ জানুয়ারি তাঁর অনুসারীদের নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। কিছুদিন পর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদ পেয়ে যান শাহিন। এরপর থেকেই শাহীন এবং তহিদুলের নেতৃত্বে তাঁদের কর্মীরা জমি কেনা-বেচায় মধ্যস্থতা, গ্রামের বিচার-সালিস তাঁদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয়। নিহত আমিনুল ছিলেন তাদের সক্রিয় কর্মী।
স্থানীয়রা আরও জানান, সম্প্রতি জমি কেনা-বেচায় মধ্যস্থতা করে দুই লাখ টাকা শাহিনের হাতে আসে। বুধবার রাত ১০টার দিকে শাহিনের নিয়ন্ত্রণাধীন লক্ষ্মীপুর গ্রামে শেখ রাসেল ক্লাবের সামনে বৈঠক বসে। বৈঠকে টাকা ভাগ-বাঁটোয়ারা নিয়ে শাহিন ও তহিদুলে সঙ্গে আমিনুলের বিরোধ তৈরি হয়। তাঁদের মধ্যে কথা কাটাকাটির এক পর্যায় শাহিন ও তহিদুল চাপাতি দিয়ে আমিনুলকে কুপিয়ে ফেলে জখম করে। পরে স্থানীয়রা আমিনুলকে উদ্ধার করে আদমদীঘি উপজেলা হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
অভিযুক্ত দুই নেতার সঙ্গে কথা বলা জন্য কল দেওয়া হয়। তাঁরা কল রিসিভ করেননি।
আদমদীঘি থানার ওসি রেজাউল করিম বলেন, ‘শাহিনের নামের আদমদীঘি থানায় ছয়টি মামলা রয়েছে। বুধবার রাতে টাকা ভাগ-বাঁটোয়ারার বৈঠকে আমিনুলকে কুপিয়ে হত্যার সঙ্গে শাহিন এবং তহিদুল সরাসরি জড়িত বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে তথ্য পাওয়া গেছে। বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হলেও তাদের আটক করা যায়নি। আমিনুলের মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে এখনো মামলা হয়নি। দাফন শেষে রাতে মামলা দায়ের করবে বলে জানায় তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
জমি বেচা-কেনার টাকা ভাগ-বাঁটোয়ারা নিয়ে বৈঠকে নিজ দলের কর্মীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দুই নেতার বিরুদ্ধে।
গতকাল বুধবার রাতে আদমদীঘি উপজেলার নশরৎপুর ইউনিয়নের লক্ষিপুর গ্রামে হত্যাকাণ্ডে ঘটনা ঘটে।
নিহত আমিনুল ইসলাম (৩৫) লক্ষিপুর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেমের ছেলে এবং নশরৎপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য।
অভিযুক্ত দুই নেতা নশরৎপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক তহিদুল ইসলাম ও নশরৎপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহিন প্রাং। হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই এই দুই নেতা পলাতক রয়েছেন।
আদমদীঘি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, শাহিন প্রাং যুবদল কর্মী ছিলেন। ২০১৬ সালের ৫ জানুয়ারি তাঁর অনুসারীদের নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। কিছুদিন পর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদ পেয়ে যান শাহিন। এরপর থেকেই শাহীন এবং তহিদুলের নেতৃত্বে তাঁদের কর্মীরা জমি কেনা-বেচায় মধ্যস্থতা, গ্রামের বিচার-সালিস তাঁদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয়। নিহত আমিনুল ছিলেন তাদের সক্রিয় কর্মী।
স্থানীয়রা আরও জানান, সম্প্রতি জমি কেনা-বেচায় মধ্যস্থতা করে দুই লাখ টাকা শাহিনের হাতে আসে। বুধবার রাত ১০টার দিকে শাহিনের নিয়ন্ত্রণাধীন লক্ষ্মীপুর গ্রামে শেখ রাসেল ক্লাবের সামনে বৈঠক বসে। বৈঠকে টাকা ভাগ-বাঁটোয়ারা নিয়ে শাহিন ও তহিদুলে সঙ্গে আমিনুলের বিরোধ তৈরি হয়। তাঁদের মধ্যে কথা কাটাকাটির এক পর্যায় শাহিন ও তহিদুল চাপাতি দিয়ে আমিনুলকে কুপিয়ে ফেলে জখম করে। পরে স্থানীয়রা আমিনুলকে উদ্ধার করে আদমদীঘি উপজেলা হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
অভিযুক্ত দুই নেতার সঙ্গে কথা বলা জন্য কল দেওয়া হয়। তাঁরা কল রিসিভ করেননি।
আদমদীঘি থানার ওসি রেজাউল করিম বলেন, ‘শাহিনের নামের আদমদীঘি থানায় ছয়টি মামলা রয়েছে। বুধবার রাতে টাকা ভাগ-বাঁটোয়ারার বৈঠকে আমিনুলকে কুপিয়ে হত্যার সঙ্গে শাহিন এবং তহিদুল সরাসরি জড়িত বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে তথ্য পাওয়া গেছে। বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হলেও তাদের আটক করা যায়নি। আমিনুলের মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে এখনো মামলা হয়নি। দাফন শেষে রাতে মামলা দায়ের করবে বলে জানায় তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫