নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীতে ঈদ সালামি দেওয়ার নাম করে এক শিশুকে নির্জন স্থানে নিয়ে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। সোমবার সকালে নগরীর ছোটবনগ্রাম খোরশেদের মোড় এলাকার এক পুকুর থেকে এই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এর আগে ভোর সাড়ে ৪টার দিকে অভিযুক্ত যুবককে নাটোর থেকে আটক করে পুলিশ। পরে তাঁর দেখানো স্থান থেকেই মরদেহ উদ্ধার হয়। রাজশাহী নগর পুলিশের শাহমখদুম জোনের উপপুলিশ কমিশনার নুর আলম সিদ্দিকী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহত শিশুর নাম আনিকা খাতুন (৮)। সে নগরীর রোড নওদাপাড়া এলাকার আজিম উদ্দিনের মেয়ে। আর অভিযুক্ত যুবকের নাম মো. পলাশ (২৫)। নগরীর বড়বনগ্রাম ভাড়ালিপাড়া মহল্লায় তার বাড়ি। বাবার নাম মো. শাহিন। এলাকার একটি খাবারের হোটেলের কর্মচারী পলাশ।
উপপুলিশ কমিশনার নুর আলম সিদ্দিকী জানান, গত শনিবার সন্ধ্যার দিকে ঈদ সালামি দেওয়ার নাম করে আনিকাকে ফুসলিয়ে নির্জন স্থানে নিয়ে যায় পলাশ। এরপর ধর্ষণের পর তাকে গলা টিপে হত্যা করে। পরে সুযোগ বুঝে লাশ পুকুরে ফেলে নাটোর পালিয়ে যায়। এদিকে আনিকার খোঁজ না পেয়ে স্বজনেরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। এলাকার একটি ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরার ফুটেজ চেক করে স্বজনেরা দেখতে পান, পলাশ ওই শিশুকে ডেকে নিয়ে যাচ্ছে।
এ পুলিশ কর্মকর্তা আরও জানান, রোববার বিকেলে আনিকার বাবা আজিম উদ্দিন পলাশের বিরুদ্ধে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগ পেয়েই পলাশের খোঁজে পুলিশের পাঁচটি টিম কাজ শুরু করে। সোমবার ভোরে নাটোর থেকে পলাশকে গ্রেপ্তারের পরই আনিকার মরদেহ পাওয়া যায়।
উপপুলিশ কমিশনার নুর আলম সিদ্দিকী বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পলাশ ওই শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ স্বীকার করেছে। সে ওই শিশুর কানের দুল খুলে নিয়ে এক দোকানে বিক্রি করেছিল। সেটিও পুলিশ উদ্ধার করেছে। নিহত শিশুর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, এ ঘটনায় শাহমখদুম থানায় একটি হত্যা মামলা করার প্রক্রিয়া চলছে। মামলার বাদী হচ্ছেন আনিকার বাবা। মামলা দায়েরের পর আসামিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হবে।
রাজশাহীতে ঈদ সালামি দেওয়ার নাম করে এক শিশুকে নির্জন স্থানে নিয়ে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। সোমবার সকালে নগরীর ছোটবনগ্রাম খোরশেদের মোড় এলাকার এক পুকুর থেকে এই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এর আগে ভোর সাড়ে ৪টার দিকে অভিযুক্ত যুবককে নাটোর থেকে আটক করে পুলিশ। পরে তাঁর দেখানো স্থান থেকেই মরদেহ উদ্ধার হয়। রাজশাহী নগর পুলিশের শাহমখদুম জোনের উপপুলিশ কমিশনার নুর আলম সিদ্দিকী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহত শিশুর নাম আনিকা খাতুন (৮)। সে নগরীর রোড নওদাপাড়া এলাকার আজিম উদ্দিনের মেয়ে। আর অভিযুক্ত যুবকের নাম মো. পলাশ (২৫)। নগরীর বড়বনগ্রাম ভাড়ালিপাড়া মহল্লায় তার বাড়ি। বাবার নাম মো. শাহিন। এলাকার একটি খাবারের হোটেলের কর্মচারী পলাশ।
উপপুলিশ কমিশনার নুর আলম সিদ্দিকী জানান, গত শনিবার সন্ধ্যার দিকে ঈদ সালামি দেওয়ার নাম করে আনিকাকে ফুসলিয়ে নির্জন স্থানে নিয়ে যায় পলাশ। এরপর ধর্ষণের পর তাকে গলা টিপে হত্যা করে। পরে সুযোগ বুঝে লাশ পুকুরে ফেলে নাটোর পালিয়ে যায়। এদিকে আনিকার খোঁজ না পেয়ে স্বজনেরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। এলাকার একটি ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরার ফুটেজ চেক করে স্বজনেরা দেখতে পান, পলাশ ওই শিশুকে ডেকে নিয়ে যাচ্ছে।
এ পুলিশ কর্মকর্তা আরও জানান, রোববার বিকেলে আনিকার বাবা আজিম উদ্দিন পলাশের বিরুদ্ধে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগ পেয়েই পলাশের খোঁজে পুলিশের পাঁচটি টিম কাজ শুরু করে। সোমবার ভোরে নাটোর থেকে পলাশকে গ্রেপ্তারের পরই আনিকার মরদেহ পাওয়া যায়।
উপপুলিশ কমিশনার নুর আলম সিদ্দিকী বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পলাশ ওই শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ স্বীকার করেছে। সে ওই শিশুর কানের দুল খুলে নিয়ে এক দোকানে বিক্রি করেছিল। সেটিও পুলিশ উদ্ধার করেছে। নিহত শিশুর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, এ ঘটনায় শাহমখদুম থানায় একটি হত্যা মামলা করার প্রক্রিয়া চলছে। মামলার বাদী হচ্ছেন আনিকার বাবা। মামলা দায়েরের পর আসামিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হবে।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৩ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৫ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৬ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
৯ দিন আগে