প্রতিনিধি
রাজশাহী: জমি নিয়ে বিরোধে দুই গ্রুপের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে দুই পক্ষের দুজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও সাত–আটজন। আজ বুধবার বেলা ২টার দিকে রাজশাহী মহানগরীর দাসপুকুর এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
নিহত দুজন হলেন দাসপুকুর এলাকার সাজদার রহমানের ছেলে শফিকুল ইসলাম (৫০) এবং একই এলাকার গিয়াস উদ্দিনের ছেলে জয়নাল আবেদীন (৪০)। জয়নাল রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) ৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর কামাল হোসেনের ভাতিজা। আর শফিকুল রাজশাহী মহানগর বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক। তিনি ‘কানা শফিক’ নামে এলাকায় পরিচিত। অবশ্য বিএনপি থেকে পদত্যাগ করেছিলেন তিনি।
সংঘর্ষের পর শফিক ও জয়নালকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন। আহতরা এই হাসপাতালের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি আছেন। তাঁদের হাসপাতালে নেওয়ার পর দুই পক্ষের স্বজনেরা সেখানেও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। পরে পুলিশ সেখান থেকে কয়েকজনকে আটক করে।
স্থানীয়রা জানান, শফিকুল ও তাঁর বড় ভাই আবদুস সালাম একটি পক্ষ। আর ওয়ার্ড কাউন্সিলর কামাল হোসেন ও তাঁর ভাই ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাতাব হোসেন আরেক পক্ষ। দুটি গ্রুপই এলাকায় ভূমিদস্যু হিসেবে পরিচিত। এলাকার একটি জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই তাঁদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। এই বিরোধের জের ধরে দুপুরে তাঁরা লাঠিসোঁটা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হন। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। এরপর স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান।
নগরীর রাজপাড়া থানার ওসি মাজহারুল ইসলাম বলেন, জমি নিয়ে এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এ সংঘর্ষ। হাসপাতালে নেওয়ার পর দুজনকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে। দুই গ্রুপের কয়েকজন চিকিৎসাধীন। তাৎক্ষণিক তাঁদের পরিচয় জানা যায়নি।
এ ঘটনায় কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে। হাসপাতালে তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসাও দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন আছে। পরিস্থিতি শান্ত। এ নিয়ে থানায় মামলা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান ওসি।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগের নেতা মাহাতাব উদ্দিনের ছেলে সেলিম মুর্শেদ ওরফে শাফিন ও তাঁর চাচাতো ভাই রানা হোসেন পিস্তল নাড়াচাড়া করছেন এমন একটি ভিডিও কয়েক দিন আগে ফেসবুকে ভাইরাল হয়। এরপর গত রোববার রাতে রানা, শাফিনসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
রাজশাহী: জমি নিয়ে বিরোধে দুই গ্রুপের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে দুই পক্ষের দুজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও সাত–আটজন। আজ বুধবার বেলা ২টার দিকে রাজশাহী মহানগরীর দাসপুকুর এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
নিহত দুজন হলেন দাসপুকুর এলাকার সাজদার রহমানের ছেলে শফিকুল ইসলাম (৫০) এবং একই এলাকার গিয়াস উদ্দিনের ছেলে জয়নাল আবেদীন (৪০)। জয়নাল রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) ৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর কামাল হোসেনের ভাতিজা। আর শফিকুল রাজশাহী মহানগর বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক। তিনি ‘কানা শফিক’ নামে এলাকায় পরিচিত। অবশ্য বিএনপি থেকে পদত্যাগ করেছিলেন তিনি।
সংঘর্ষের পর শফিক ও জয়নালকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন। আহতরা এই হাসপাতালের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি আছেন। তাঁদের হাসপাতালে নেওয়ার পর দুই পক্ষের স্বজনেরা সেখানেও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। পরে পুলিশ সেখান থেকে কয়েকজনকে আটক করে।
স্থানীয়রা জানান, শফিকুল ও তাঁর বড় ভাই আবদুস সালাম একটি পক্ষ। আর ওয়ার্ড কাউন্সিলর কামাল হোসেন ও তাঁর ভাই ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাতাব হোসেন আরেক পক্ষ। দুটি গ্রুপই এলাকায় ভূমিদস্যু হিসেবে পরিচিত। এলাকার একটি জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই তাঁদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। এই বিরোধের জের ধরে দুপুরে তাঁরা লাঠিসোঁটা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হন। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। এরপর স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান।
নগরীর রাজপাড়া থানার ওসি মাজহারুল ইসলাম বলেন, জমি নিয়ে এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এ সংঘর্ষ। হাসপাতালে নেওয়ার পর দুজনকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে। দুই গ্রুপের কয়েকজন চিকিৎসাধীন। তাৎক্ষণিক তাঁদের পরিচয় জানা যায়নি।
এ ঘটনায় কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে। হাসপাতালে তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসাও দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন আছে। পরিস্থিতি শান্ত। এ নিয়ে থানায় মামলা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান ওসি।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগের নেতা মাহাতাব উদ্দিনের ছেলে সেলিম মুর্শেদ ওরফে শাফিন ও তাঁর চাচাতো ভাই রানা হোসেন পিস্তল নাড়াচাড়া করছেন এমন একটি ভিডিও কয়েক দিন আগে ফেসবুকে ভাইরাল হয়। এরপর গত রোববার রাতে রানা, শাফিনসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫