বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে ছুরিকাঘাতে খুন হন অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক রেজাউল করিম পান্না (৬২)। খুনের পরপরই জড়িত সম্রাট মেন্দি ওরফে খায়রুলকে (৪০) আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন। পরে দুটি ছুরিসহ পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিলে খায়রুলকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এর আগে শুক্রবার রাত পৌনে ১২টার দিকে বগুড়া শহরের থানা মোড়ে রেজাউল করিম পান্নাকে ছুরিকাঘাতে খুন করা হয়। এরপর গত শনিবার স্বীকারোক্তিমূলক দেওয়ার পর আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
রেজাউল করিম পান্না গাইবান্ধা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ছাড়াও দীর্ঘদিন বগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি বগুড়া শহরের ফুলবাড়ি মধ্যপাড়ার বাসিন্দা। আটক খায়রুল একই এলাকার আব্দুল মান্নানের ছেলে।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, রেজাউল করিম পান্না শুক্রবার সন্ধ্যার পর ইতিকাফ শেষে বাসায় যান। রাতে তিনি ঈদের বাজার করার জন্য মোটরসাইকেল নিয়ে বের হন। শহরের থানা মোড়ে তিনি যানজটের কবলে পড়েন। এ সময় তাঁর ওপর হামলা চালান খায়রুল। রেজাউল করিম পান্না মোটরসাইকেল থেকে রাস্তায় পড়ে গেলে তাঁর বুকে ছুরিকাঘাত করেন খায়রুল। এ সময় দৌড়ে পালানোর সময় স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় পুলিশ খায়রুলকে ছুরিসহ আটক করে।
জবানবন্দির বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, মায়ের জমি আত্মসাৎ করে তাঁর মামা। সেই জমি কিনে নেন রেজাউল করিম পান্না। এ কারণে গত দুই বছর আগে খায়রুল রেজাউল করিম পান্নাকে খুন করার পরিকল্পনা করেন। এর পর থেকেই সুযোগ খুঁজছিলেন তিনি। রেজাউল করিম পান্না সরকারি আজিজুল হক কলেজ (পুরাতন ভবন) মসজিদে ইতিকাফে থাকাকালে খায়রুল মসজিদের ভেতর খুন করার সুযোগ খুঁজতে থাকেন। কিন্তু মসজিদে আরও লোকজন থাকায় ব্যর্থ হন।
গত শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে খায়রুল শহর থেকে বাসায় ফেরার সময় বড়গোলা এলাকায় রেজাউল করিম পান্নাকে মোটরসাইকেল নিয়ে যানজটে আটকে পড়ে থাকতে দেখেন। এরপর খায়রুল সেখান থেকে ফিরে শহরের চুরিপট্টি থেকে দুটি ছুরি কিনে থানার মোড়ে অপেক্ষা করতে থাকেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই রেজাউল করিম পান্না মোটরসাইকেলে সেখানে পৌঁছে আবারও যানজটে আটকে পড়েন। এ সময় খায়রুল রেজাউল করিম পান্নার ওপর হামলা করে ছুরিকাঘাত করেন। স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরে আলম সিদ্দিকী বলেন, ‘এ ঘটনায় নিহতের ছেলে বাদী হয়ে খায়রুলের নামে মামলা করেছেন। গত শনিবার খায়রুলকে আদালতে হাজির করা হলে তিনি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। হত্যার দায় স্বীকার করলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।’
বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে ছুরিকাঘাতে খুন হন অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক রেজাউল করিম পান্না (৬২)। খুনের পরপরই জড়িত সম্রাট মেন্দি ওরফে খায়রুলকে (৪০) আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেন। পরে দুটি ছুরিসহ পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিলে খায়রুলকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এর আগে শুক্রবার রাত পৌনে ১২টার দিকে বগুড়া শহরের থানা মোড়ে রেজাউল করিম পান্নাকে ছুরিকাঘাতে খুন করা হয়। এরপর গত শনিবার স্বীকারোক্তিমূলক দেওয়ার পর আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
রেজাউল করিম পান্না গাইবান্ধা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ছাড়াও দীর্ঘদিন বগুড়া সরকারি আজিজুল হক কলেজে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি বগুড়া শহরের ফুলবাড়ি মধ্যপাড়ার বাসিন্দা। আটক খায়রুল একই এলাকার আব্দুল মান্নানের ছেলে।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, রেজাউল করিম পান্না শুক্রবার সন্ধ্যার পর ইতিকাফ শেষে বাসায় যান। রাতে তিনি ঈদের বাজার করার জন্য মোটরসাইকেল নিয়ে বের হন। শহরের থানা মোড়ে তিনি যানজটের কবলে পড়েন। এ সময় তাঁর ওপর হামলা চালান খায়রুল। রেজাউল করিম পান্না মোটরসাইকেল থেকে রাস্তায় পড়ে গেলে তাঁর বুকে ছুরিকাঘাত করেন খায়রুল। এ সময় দৌড়ে পালানোর সময় স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় পুলিশ খায়রুলকে ছুরিসহ আটক করে।
জবানবন্দির বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, মায়ের জমি আত্মসাৎ করে তাঁর মামা। সেই জমি কিনে নেন রেজাউল করিম পান্না। এ কারণে গত দুই বছর আগে খায়রুল রেজাউল করিম পান্নাকে খুন করার পরিকল্পনা করেন। এর পর থেকেই সুযোগ খুঁজছিলেন তিনি। রেজাউল করিম পান্না সরকারি আজিজুল হক কলেজ (পুরাতন ভবন) মসজিদে ইতিকাফে থাকাকালে খায়রুল মসজিদের ভেতর খুন করার সুযোগ খুঁজতে থাকেন। কিন্তু মসজিদে আরও লোকজন থাকায় ব্যর্থ হন।
গত শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে খায়রুল শহর থেকে বাসায় ফেরার সময় বড়গোলা এলাকায় রেজাউল করিম পান্নাকে মোটরসাইকেল নিয়ে যানজটে আটকে পড়ে থাকতে দেখেন। এরপর খায়রুল সেখান থেকে ফিরে শহরের চুরিপট্টি থেকে দুটি ছুরি কিনে থানার মোড়ে অপেক্ষা করতে থাকেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই রেজাউল করিম পান্না মোটরসাইকেলে সেখানে পৌঁছে আবারও যানজটে আটকে পড়েন। এ সময় খায়রুল রেজাউল করিম পান্নার ওপর হামলা করে ছুরিকাঘাত করেন। স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরে আলম সিদ্দিকী বলেন, ‘এ ঘটনায় নিহতের ছেলে বাদী হয়ে খায়রুলের নামে মামলা করেছেন। গত শনিবার খায়রুলকে আদালতে হাজির করা হলে তিনি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। হত্যার দায় স্বীকার করলে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫