জাককানইবি প্রতিনিধি
দ্বিতীয় স্ত্রীর করা নারী নির্যাতন ও যৌতুক মামলা করায় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাককানইবি) ফোকলোর বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল ইসলাম পলাতক রয়েছেন। মামলার পর ১৫ দিনের ছুটির আবেদন দিয়ে ক্যাম্পাস ছেড়েছেন তিনি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, দুই সন্তানের জননী প্রথম স্ত্রী স্মৃতি রানী ভৌমিককে তালাক দিয়ে তাঁর সহপাঠী সোহেলী আক্তারকে বিয়ে করেন সাইফুল। দুই বছর দুই মাস সংসার করার পর দ্বিতীয় স্ত্রী যৌতুক ও নারী নির্যাতনের মামলা করেন সাইফুলের বিরুদ্ধে। মামলার পর পলাতক রয়েছেন তিনি। মামলার পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছেও বিচার চেয়েছেন সোহেলী আক্তার।
চলতি বছরের ২৪ আগস্ট নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে দেওয়া লিখিত অভিযোগে সোহেলী আক্তার উল্লেখ করেন, তাঁকে রংপুরের জমি বিক্রি করে দেওয়ার প্রস্তাব দেন সাইফুল ইসলাম। এতে আপত্তি জানানোয় তাঁর ওপর মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন চালান সাইফুল। এ ছাড়া তিনি অন্য নারীর প্রতি আসক্ত হয়ে গভীর রাতে ভিডিও কলে ব্যস্ত থাকতেন। এর প্রতিবাদ করায় তাঁর ওপর নির্যাতন করা হতো।
সূত্রে আরও জানা গেছে, চলতি বছরের জুলাই মাসে সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে নম্বর টেম্পারিংয়ের অভিযোগ করেন স্নাতকোত্তর ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের চার শিক্ষার্থী। এ ছাড়া ২০২০ সালের জুনে তাঁর বিরুদ্ধে এক শিক্ষার্থীকে নির্যাতনের অভিযোগও উঠেছিল। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে একাধিকবার তদন্ত কমিটি করা হলেও তদন্ত প্রতিবেদন কিংবা দৃশ্যমান অগ্রগতি লক্ষ করা যায়নি।
এ বিষয়ে সোহেলী আক্তার বলেন, ‘গত ১৪ আগস্ট আমাকে শারীরিক নির্যাতন করেন সাইফুল। পরদিন আমি বাবার বাড়িতে চলে যাই। চিকিৎসা শেষে ২৪ আগস্ট ময়মনসিংহের বাসায় ফিরে ঘরে প্রবেশ করতে না পেরে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি।’
সাইফুলের বিরুদ্ধে করা অভিযোগের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, ‘সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে করা মামলার নথি এখনো হাতে পাইনি। স্ত্রীর করা মামলার বিষয়ে কথা বলতে তাঁকে একাধিকবার মোবাইল ফোনে চেষ্টা করা হলেও তাঁর নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। তবে ওই শিক্ষক অপরাধী হলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।’
মামলার বিষয়ে ময়মনসিংহের কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ কামাল আকন্দ বলেন, ‘২৪ আগস্ট সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন ও যৌতুক আইনে মামলা করেছেন তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী আনন্দমোহন কলেজের শিক্ষক মোছাম্মৎ সোহেলী আক্তার। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। অবস্থানও শনাক্ত করতে পেরেছি। আশা করছি, দ্রুতই তাঁকে আইনের আওতায় আনা হবে।’
দ্বিতীয় স্ত্রীর করা নারী নির্যাতন ও যৌতুক মামলা করায় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাককানইবি) ফোকলোর বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল ইসলাম পলাতক রয়েছেন। মামলার পর ১৫ দিনের ছুটির আবেদন দিয়ে ক্যাম্পাস ছেড়েছেন তিনি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, দুই সন্তানের জননী প্রথম স্ত্রী স্মৃতি রানী ভৌমিককে তালাক দিয়ে তাঁর সহপাঠী সোহেলী আক্তারকে বিয়ে করেন সাইফুল। দুই বছর দুই মাস সংসার করার পর দ্বিতীয় স্ত্রী যৌতুক ও নারী নির্যাতনের মামলা করেন সাইফুলের বিরুদ্ধে। মামলার পর পলাতক রয়েছেন তিনি। মামলার পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছেও বিচার চেয়েছেন সোহেলী আক্তার।
চলতি বছরের ২৪ আগস্ট নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে দেওয়া লিখিত অভিযোগে সোহেলী আক্তার উল্লেখ করেন, তাঁকে রংপুরের জমি বিক্রি করে দেওয়ার প্রস্তাব দেন সাইফুল ইসলাম। এতে আপত্তি জানানোয় তাঁর ওপর মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন চালান সাইফুল। এ ছাড়া তিনি অন্য নারীর প্রতি আসক্ত হয়ে গভীর রাতে ভিডিও কলে ব্যস্ত থাকতেন। এর প্রতিবাদ করায় তাঁর ওপর নির্যাতন করা হতো।
সূত্রে আরও জানা গেছে, চলতি বছরের জুলাই মাসে সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে নম্বর টেম্পারিংয়ের অভিযোগ করেন স্নাতকোত্তর ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের চার শিক্ষার্থী। এ ছাড়া ২০২০ সালের জুনে তাঁর বিরুদ্ধে এক শিক্ষার্থীকে নির্যাতনের অভিযোগও উঠেছিল। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে একাধিকবার তদন্ত কমিটি করা হলেও তদন্ত প্রতিবেদন কিংবা দৃশ্যমান অগ্রগতি লক্ষ করা যায়নি।
এ বিষয়ে সোহেলী আক্তার বলেন, ‘গত ১৪ আগস্ট আমাকে শারীরিক নির্যাতন করেন সাইফুল। পরদিন আমি বাবার বাড়িতে চলে যাই। চিকিৎসা শেষে ২৪ আগস্ট ময়মনসিংহের বাসায় ফিরে ঘরে প্রবেশ করতে না পেরে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি।’
সাইফুলের বিরুদ্ধে করা অভিযোগের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, ‘সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে করা মামলার নথি এখনো হাতে পাইনি। স্ত্রীর করা মামলার বিষয়ে কথা বলতে তাঁকে একাধিকবার মোবাইল ফোনে চেষ্টা করা হলেও তাঁর নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। তবে ওই শিক্ষক অপরাধী হলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।’
মামলার বিষয়ে ময়মনসিংহের কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ কামাল আকন্দ বলেন, ‘২৪ আগস্ট সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন ও যৌতুক আইনে মামলা করেছেন তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী আনন্দমোহন কলেজের শিক্ষক মোছাম্মৎ সোহেলী আক্তার। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। অবস্থানও শনাক্ত করতে পেরেছি। আশা করছি, দ্রুতই তাঁকে আইনের আওতায় আনা হবে।’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৪ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৬ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৭ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১০ দিন আগে