সরিষাবাড়ী (জামালপুর) প্রতিনিধি
যমুনা সার কারখানার বাণিজ্যিক শাখায় (বিক্রয় বিভাগ) কর্মরত ব্যবস্থাপক ওয়ায়েছুর রহমানের বিরুদ্ধে ২০ হাজার টন সার আত্মসাৎ, দায়িত্বে অবহেলা, অসদাচরণ, অসততা, চুরি, তহবিল তছরুপ ও প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। এসব অভিযোগে গত ১৮ নভেম্বর বিসিআইসি চেয়ারম্যান (গ্রেড-১) শাহ মো. এমদাদুল হক স্বাক্ষরিত পত্রে তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
কারখানা সূত্রে জানা যায়, যমুনা সার কারখানায় ২০১২ সাল থেকে বিক্রয় শাখার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন ওয়ায়েছুর রহমান। কারখানায় উৎপাদিত সারের গুদাম-১ ও আমদানি সারের গুদাম-২-সহ বিভিন্ন স্থানে রক্ষিত সারের ব্যাগ রক্ষণাবেক্ষণ ও বিতরণের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন তিনি। দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালনকালীন হঠাৎ করে তাঁর বিরুদ্ধে কারখানায় উৎপাদিত সারের মজুতের হিসাবে ২০ হাজার টন সারের গরমিলের অভিযোগ ওঠে। এর আর্থিক ক্ষতি দেখানো হয় ৩০ কোটি ২৬ লাখ ৬৩৬ টাকা। এ বিশাল অঙ্কের সার আত্মসাতের অভিযোগে বিসিআইসি গত ২৬ সেপ্টেম্বর ৬ সদস্যবিশিষ্ট একটি প্রাথমিক তদন্ত কমিটি গঠন করে।
এ কমিটি গত ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে সরেজমিনে তদন্তকাজ শুরু করে। তদন্ত চলাকালে কারখানার গুদামে রক্ষিত উৎপাদিত সারের ব্যাগ ও বাল্ক স্টোরে লুজ সারের পরিমাপ করা হয়। গুদামে ও বাল্ক স্টোরে পরিমাপ শেষে ১৯ হাজার ১৩৩ দশমিক ১৩ টন সার ঘাটতি পাওয়া যায়। কারখানার বিক্রয় শাখার প্রধান ওয়ায়েছুর রহমানকে প্রায় ২০ হাজার টন সার আত্মসাতের দায়ে অভিযুক্ত করে তদন্ত কমিটি। এ ছাড়া ওয়ায়েছুর রহমানের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটির সঙ্গে অসহযোগিতা ও অসদাচরণের অভিযোগও আনা হয়। তদন্ত শেষে ওয়ায়েছুর রহমান যোগসাজশ করে ২০ হাজার টন সার আত্মসাৎ করেছেন মর্মে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
এ ব্যাপারে যমুনার বাণিজ্যিক শাখায় (বিক্রয় বিভাগ) কর্মরত ব্যবস্থাপক ওয়ায়েছুর রহমানের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি জবাব দেননি।
কারখানার দায়িত্বরত মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘কারখানার বিক্রয় বিভাগের প্রধান ওয়ায়েছুর রহমানের বিরুদ্ধে বিভাগীয়ভাবে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। এ তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।’
যমুনা সার কারখানার বাণিজ্যিক শাখায় (বিক্রয় বিভাগ) কর্মরত ব্যবস্থাপক ওয়ায়েছুর রহমানের বিরুদ্ধে ২০ হাজার টন সার আত্মসাৎ, দায়িত্বে অবহেলা, অসদাচরণ, অসততা, চুরি, তহবিল তছরুপ ও প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। এসব অভিযোগে গত ১৮ নভেম্বর বিসিআইসি চেয়ারম্যান (গ্রেড-১) শাহ মো. এমদাদুল হক স্বাক্ষরিত পত্রে তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
কারখানা সূত্রে জানা যায়, যমুনা সার কারখানায় ২০১২ সাল থেকে বিক্রয় শাখার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন ওয়ায়েছুর রহমান। কারখানায় উৎপাদিত সারের গুদাম-১ ও আমদানি সারের গুদাম-২-সহ বিভিন্ন স্থানে রক্ষিত সারের ব্যাগ রক্ষণাবেক্ষণ ও বিতরণের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন তিনি। দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালনকালীন হঠাৎ করে তাঁর বিরুদ্ধে কারখানায় উৎপাদিত সারের মজুতের হিসাবে ২০ হাজার টন সারের গরমিলের অভিযোগ ওঠে। এর আর্থিক ক্ষতি দেখানো হয় ৩০ কোটি ২৬ লাখ ৬৩৬ টাকা। এ বিশাল অঙ্কের সার আত্মসাতের অভিযোগে বিসিআইসি গত ২৬ সেপ্টেম্বর ৬ সদস্যবিশিষ্ট একটি প্রাথমিক তদন্ত কমিটি গঠন করে।
এ কমিটি গত ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে সরেজমিনে তদন্তকাজ শুরু করে। তদন্ত চলাকালে কারখানার গুদামে রক্ষিত উৎপাদিত সারের ব্যাগ ও বাল্ক স্টোরে লুজ সারের পরিমাপ করা হয়। গুদামে ও বাল্ক স্টোরে পরিমাপ শেষে ১৯ হাজার ১৩৩ দশমিক ১৩ টন সার ঘাটতি পাওয়া যায়। কারখানার বিক্রয় শাখার প্রধান ওয়ায়েছুর রহমানকে প্রায় ২০ হাজার টন সার আত্মসাতের দায়ে অভিযুক্ত করে তদন্ত কমিটি। এ ছাড়া ওয়ায়েছুর রহমানের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটির সঙ্গে অসহযোগিতা ও অসদাচরণের অভিযোগও আনা হয়। তদন্ত শেষে ওয়ায়েছুর রহমান যোগসাজশ করে ২০ হাজার টন সার আত্মসাৎ করেছেন মর্মে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
এ ব্যাপারে যমুনার বাণিজ্যিক শাখায় (বিক্রয় বিভাগ) কর্মরত ব্যবস্থাপক ওয়ায়েছুর রহমানের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি জবাব দেননি।
কারখানার দায়িত্বরত মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘কারখানার বিক্রয় বিভাগের প্রধান ওয়ায়েছুর রহমানের বিরুদ্ধে বিভাগীয়ভাবে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। এ তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২৫ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫