মুক্তাগাছা (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় শফিকুল ইসলাম নামে এক কাপড় ব্যবসায়ী আগুনে পুড়ে মারা গেছেন। পরিবারের অভিযোগ, এ সময় তাদের ঘর বাইর থেকে তালাবদ্ধ ছিল। এটি একটি হত্যাকাণ্ড দাবি করেছেন তারা। এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই হাফিজ উদ্দিনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।
বুধবার ভোররাতে উপজেলার ঘোগা ইউনিয়নের কালীবাড়ী-বড়ামা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। শফিকুল ইসলাম ওই গ্রামের হাছেন আলীর মেজো ছেলে।
শফিকুলের বাবা হাছেন আলী জানান, মঙ্গলবার রাত সোয়া ৩টার দিকে হঠাৎ বাড়ির মাঝখানের কক্ষে বিকট শব্দ শুনতে পান। আওয়াজ শুনে তিনি অন্য কক্ষ থেকে বের হতে চেষ্টা করেন। কিন্তু দরজার বাইরে রশি দিয়ে বাঁধা থাকায় তিনি ঘর থেকে বের হতে পারছিলেন না। পরে কাঁচি দিয়ে রশি কেটে ঘর থেকে বের হন। এরপর তিনি মাঝখানের কক্ষে আগুন জলতে দেখেন।
তিনি আরও জানান, এর পাশের কক্ষে ছিলেন তাঁর ছোট ছেলে এনামুল হক। তাঁকেও রশি কেটে ঘর থেকে বের করা হয়। কিন্তু মাঝখানের কক্ষ থেকে শফিকুলকে বের করা সম্ভব হয়নি। ওই কক্ষেই তিনি পুড়ে ছাই হয়ে যান। এ সময় ওই কক্ষে আর কেউ ছিল না।
হাছেন আলী বলেন, ‘ওই কক্ষে তখন বাইর থেকে তালাবদ্ধ ছিল। আগুনে পুরো বাড়িটি পুড়ে যায়।’
এ ঘটনায় পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। শফিকুলের ৪০ দিন বয়েসের একটি শিশু কন্যা রয়েছে। সন্তান প্রসবের কারণে তাঁর স্ত্রী শ্বশুরবাড়িতে ছিলেন। এ ঘটনায় শিশু কন্যাটি কোলে নিয়ে তাঁর স্ত্রী সাথী বেগম বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন।
প্রতিবেশী তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘তারা ঘর থেকে বের হয়ে দেখেন বাড়িতে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। ভেতর থেকে তখন শফিকুলকে বের করা সম্ভব হয়নি।’
নিহত শফিকুলের বৃদ্ধা বাবা হাছেন আলী ও তার মা আয়েশা বেগম তাদের ছেলে হত্যার বিচার দাবি করেন।
মুক্তাগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মজিদ বলেন, ‘এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের বড় ভাই হাফিজুল ইসলামকে আটক করা হয়েছে। এটি হত্যাকাণ্ড নাকি নাকি দুর্ঘটনা সেটা জানতে তদন্ত চলছে।’
এ বিষয়ে ময়মনসিংহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) আবু রায়হান বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বিদ্যুতের শর্টসার্কিট অথবা ফ্রিজ বিস্ফোরণ হয়ে ঘরে আগুন লাগতে পারে। তবে প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটনে বিভিন্ন সংস্থা বিষয়টি তদন্ত করছে।’
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় শফিকুল ইসলাম নামে এক কাপড় ব্যবসায়ী আগুনে পুড়ে মারা গেছেন। পরিবারের অভিযোগ, এ সময় তাদের ঘর বাইর থেকে তালাবদ্ধ ছিল। এটি একটি হত্যাকাণ্ড দাবি করেছেন তারা। এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই হাফিজ উদ্দিনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।
বুধবার ভোররাতে উপজেলার ঘোগা ইউনিয়নের কালীবাড়ী-বড়ামা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। শফিকুল ইসলাম ওই গ্রামের হাছেন আলীর মেজো ছেলে।
শফিকুলের বাবা হাছেন আলী জানান, মঙ্গলবার রাত সোয়া ৩টার দিকে হঠাৎ বাড়ির মাঝখানের কক্ষে বিকট শব্দ শুনতে পান। আওয়াজ শুনে তিনি অন্য কক্ষ থেকে বের হতে চেষ্টা করেন। কিন্তু দরজার বাইরে রশি দিয়ে বাঁধা থাকায় তিনি ঘর থেকে বের হতে পারছিলেন না। পরে কাঁচি দিয়ে রশি কেটে ঘর থেকে বের হন। এরপর তিনি মাঝখানের কক্ষে আগুন জলতে দেখেন।
তিনি আরও জানান, এর পাশের কক্ষে ছিলেন তাঁর ছোট ছেলে এনামুল হক। তাঁকেও রশি কেটে ঘর থেকে বের করা হয়। কিন্তু মাঝখানের কক্ষ থেকে শফিকুলকে বের করা সম্ভব হয়নি। ওই কক্ষেই তিনি পুড়ে ছাই হয়ে যান। এ সময় ওই কক্ষে আর কেউ ছিল না।
হাছেন আলী বলেন, ‘ওই কক্ষে তখন বাইর থেকে তালাবদ্ধ ছিল। আগুনে পুরো বাড়িটি পুড়ে যায়।’
এ ঘটনায় পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। শফিকুলের ৪০ দিন বয়েসের একটি শিশু কন্যা রয়েছে। সন্তান প্রসবের কারণে তাঁর স্ত্রী শ্বশুরবাড়িতে ছিলেন। এ ঘটনায় শিশু কন্যাটি কোলে নিয়ে তাঁর স্ত্রী সাথী বেগম বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন।
প্রতিবেশী তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘তারা ঘর থেকে বের হয়ে দেখেন বাড়িতে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। ভেতর থেকে তখন শফিকুলকে বের করা সম্ভব হয়নি।’
নিহত শফিকুলের বৃদ্ধা বাবা হাছেন আলী ও তার মা আয়েশা বেগম তাদের ছেলে হত্যার বিচার দাবি করেন।
মুক্তাগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মজিদ বলেন, ‘এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের বড় ভাই হাফিজুল ইসলামকে আটক করা হয়েছে। এটি হত্যাকাণ্ড নাকি নাকি দুর্ঘটনা সেটা জানতে তদন্ত চলছে।’
এ বিষয়ে ময়মনসিংহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) আবু রায়হান বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বিদ্যুতের শর্টসার্কিট অথবা ফ্রিজ বিস্ফোরণ হয়ে ঘরে আগুন লাগতে পারে। তবে প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটনে বিভিন্ন সংস্থা বিষয়টি তদন্ত করছে।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪