নকলা (শেরপুর) প্রতিনিধি
শেরপুরের নকলায় যৌতুকের জন্য সাজেদা খাতুন (২০) নামে এক গৃহবধূকে পিটিয়ে মারার অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার সকালে উরফা ইউনিয়নের খিচা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ সাজেদার স্বামী হামিদুল ইসলাম (২২), শ্বশুর জমির উদ্দিন (৫০) এবং শাশুড়ি হামিদা খাতুনকে (৪৫) আটক করেছে।
মৃত সাজেদা নকলা উপজেলার পাঠাকাটা ইউনিয়নের কৈয়াকুড়ি নামাপাড়া গ্রামের দিনমজুর সাজু মিয়ার মেয়ে।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্র জানা গেছে, প্রায় দুই বছর আগে সাজেদার বিয়ে হয় খিচা গ্রামের হামিদুলের সঙ্গে। তাঁদের ৬ মাস বয়সী একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। বিয়ের সময় কথা ছিল সাজেদার বাবা তাঁর মেয়ের জামাতা হামিদুলকে দেড় লাখ টাকা যৌতুক দেবেন। কিন্তু অভাবের সংসারে সাজেদার বাবা যৌতুকের এক লাখ টাকা মেটাতে পারলেও বাকি টাকার জন্য সাজেদার ওপর শুরু হয় স্বামী, শ্বশুর ও শাশুড়ির শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন। নির্যাতন সইতে না পেরে সাজেদা মাস তিনেক আগে তার শিশু সন্তানকে নিয়ে বাবার বাড়িতে চলে যায়।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে সাজেদার শ্বশুর জমির সাজেদাদের বাড়িতে গিয়ে সাজেদার বাবা সাজুকে যৌতুকের বাকি ৫০ হাজার টাকার জন্য চাপ দেয়। পরে যৌতুকের টাকা খুব তাড়াতাড়ি পরিশোধ করে দেওয়ার আশ্বাস পেয়ে জমির পুত্রবধূ সাজেদাকে সন্ধ্যায় বাড়িতে নিয়ে যায়।
আজ সকালে শ্বশুর বাড়ি থেকে মোবাইল ফোনে সাজেদার বাবাকে তাঁর মৃত্যু সংবাদ জানানো হয়।
নকলা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হাসিবুল হাসান বলেন, খবর পেয়ে সাজেদার মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সাজেদার স্বামী হামিদুল, শ্বশুর জমির এবং শাশুড়ি হামিদাকে আটক করা হয়েছে। সুরতহাল রিপোর্ট করার সময় সাজেদার মরদেহে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।
শেরপুরের নকলায় যৌতুকের জন্য সাজেদা খাতুন (২০) নামে এক গৃহবধূকে পিটিয়ে মারার অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার সকালে উরফা ইউনিয়নের খিচা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ সাজেদার স্বামী হামিদুল ইসলাম (২২), শ্বশুর জমির উদ্দিন (৫০) এবং শাশুড়ি হামিদা খাতুনকে (৪৫) আটক করেছে।
মৃত সাজেদা নকলা উপজেলার পাঠাকাটা ইউনিয়নের কৈয়াকুড়ি নামাপাড়া গ্রামের দিনমজুর সাজু মিয়ার মেয়ে।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্র জানা গেছে, প্রায় দুই বছর আগে সাজেদার বিয়ে হয় খিচা গ্রামের হামিদুলের সঙ্গে। তাঁদের ৬ মাস বয়সী একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। বিয়ের সময় কথা ছিল সাজেদার বাবা তাঁর মেয়ের জামাতা হামিদুলকে দেড় লাখ টাকা যৌতুক দেবেন। কিন্তু অভাবের সংসারে সাজেদার বাবা যৌতুকের এক লাখ টাকা মেটাতে পারলেও বাকি টাকার জন্য সাজেদার ওপর শুরু হয় স্বামী, শ্বশুর ও শাশুড়ির শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন। নির্যাতন সইতে না পেরে সাজেদা মাস তিনেক আগে তার শিশু সন্তানকে নিয়ে বাবার বাড়িতে চলে যায়।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে সাজেদার শ্বশুর জমির সাজেদাদের বাড়িতে গিয়ে সাজেদার বাবা সাজুকে যৌতুকের বাকি ৫০ হাজার টাকার জন্য চাপ দেয়। পরে যৌতুকের টাকা খুব তাড়াতাড়ি পরিশোধ করে দেওয়ার আশ্বাস পেয়ে জমির পুত্রবধূ সাজেদাকে সন্ধ্যায় বাড়িতে নিয়ে যায়।
আজ সকালে শ্বশুর বাড়ি থেকে মোবাইল ফোনে সাজেদার বাবাকে তাঁর মৃত্যু সংবাদ জানানো হয়।
নকলা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হাসিবুল হাসান বলেন, খবর পেয়ে সাজেদার মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সাজেদার স্বামী হামিদুল, শ্বশুর জমির এবং শাশুড়ি হামিদাকে আটক করা হয়েছে। সুরতহাল রিপোর্ট করার সময় সাজেদার মরদেহে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪