নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মদন উপজেলার মাঘান উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ট্যাব বিতরণে অনিয়ম ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি জানতে গেলে বিতরণের দায়িত্বে থাকা সহকারী শিক্ষক কামাল উদ্দিন শিক্ষার্থীর অভিভাবককে অশ্লীল ভাষায় গালমন্দ করেছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে।
এ নিয়ে ভুক্তভোগী মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
উপজেলার মাঘান উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী মুক্তামনির মা মর্জিনা আক্তার ১ জুন ওই অভিযোগ করেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, জনশুমারি ও গৃহগণনা প্রকল্প থেকে প্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রীর উপহার স্বরূপ মদন উপজেলায় ১৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মোট ৪৮ জন মেধাবী শিক্ষার্থীর মাঝে ট্যাব বিতরণ করা হয়। ট্যাব বিতরণের আগে বিদ্যালয়গুলোর প্রধান শিক্ষকের কাছে নবম ও দশম শ্রেণির মেধা তালিকার ভিত্তিতে প্রথম তিনজন (রোল ১,২ ও ৩) করে মোট ৬ জন শিক্ষার্থীর তালিকা চাওয়া হয়। অন্যান্য বিদ্যালয়ের মতো উপজেলার মাঘান উচ্চ বিদ্যালয় থেকেও তালিকা দেওয়া হয়।
নবম শ্রেণির ছাত্রী মুক্তামনির মা মর্জিনা আক্তার অভিযোগে বলেন, তালিকায় নবম শ্রেণির রোল নম্বর ৩–এর মুক্তামনির পরিবর্তে ট্যাব দেওয়া হয়েছে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির এক সদস্যর মেয়েকে, যার রোল নম্বর ২১। প্রভাব খাটিয়ে স্বজনপ্রীতি করে ট্যাব বিতরণে অনিয়ম করা হয়েছে। প্রধান শিক্ষককে বিষয়টি জানালে তিনি বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে কিছু জানি না।’ দায়িত্বরত সহকারী শিক্ষক কামাল উদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন তিনি। পরে কামাল উদ্দিনের কাছে গিয়ে এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি অশ্লীল ভাষায় গালমন্দ করে বিদ্যালয় থেকে বের হয়ে যেতে বলেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সহকারী শিক্ষক কামাল উদ্দিন বলেন, ‘বিষয়টি সমাধান হয়েছে।’ এর বেশি কিছু বলতে চাননি তিনি। ‘মিটিংয়ে আছি’ বলে এড়িয়ে যান।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শহিদুল ইসলাম খোকন বলেন, ‘বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়েছে।’ অভিভাবককে গালমন্দের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ওনার সাথে কথাকাটাকাটি হয়েছে, গালমন্দ নয়।’
মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শফিকুল বারীর কাছে জানতে চাইলে বলেন, ‘ট্যাব বিতরণ নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ হয়েছিল। নিয়মানুযায়ী যে শিক্ষার্থী ট্যাবটি পাওয়ার কথা তাকে না দিয়ে অন্য শিক্ষার্থীকে দিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তবে প্রকৃত শিক্ষার্থীকে ট্যাবটি ফিরিয়ে দিয়ে বিষয়টি সমাধান করা হয়েছে।’
মদন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আলম মিয়া বলেন, ‘শিক্ষা কর্মকর্তাকে বলব, বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য।’
নেত্রকোনার মদন উপজেলার মাঘান উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ট্যাব বিতরণে অনিয়ম ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি জানতে গেলে বিতরণের দায়িত্বে থাকা সহকারী শিক্ষক কামাল উদ্দিন শিক্ষার্থীর অভিভাবককে অশ্লীল ভাষায় গালমন্দ করেছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে।
এ নিয়ে ভুক্তভোগী মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
উপজেলার মাঘান উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী মুক্তামনির মা মর্জিনা আক্তার ১ জুন ওই অভিযোগ করেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, জনশুমারি ও গৃহগণনা প্রকল্প থেকে প্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রীর উপহার স্বরূপ মদন উপজেলায় ১৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মোট ৪৮ জন মেধাবী শিক্ষার্থীর মাঝে ট্যাব বিতরণ করা হয়। ট্যাব বিতরণের আগে বিদ্যালয়গুলোর প্রধান শিক্ষকের কাছে নবম ও দশম শ্রেণির মেধা তালিকার ভিত্তিতে প্রথম তিনজন (রোল ১,২ ও ৩) করে মোট ৬ জন শিক্ষার্থীর তালিকা চাওয়া হয়। অন্যান্য বিদ্যালয়ের মতো উপজেলার মাঘান উচ্চ বিদ্যালয় থেকেও তালিকা দেওয়া হয়।
নবম শ্রেণির ছাত্রী মুক্তামনির মা মর্জিনা আক্তার অভিযোগে বলেন, তালিকায় নবম শ্রেণির রোল নম্বর ৩–এর মুক্তামনির পরিবর্তে ট্যাব দেওয়া হয়েছে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির এক সদস্যর মেয়েকে, যার রোল নম্বর ২১। প্রভাব খাটিয়ে স্বজনপ্রীতি করে ট্যাব বিতরণে অনিয়ম করা হয়েছে। প্রধান শিক্ষককে বিষয়টি জানালে তিনি বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে কিছু জানি না।’ দায়িত্বরত সহকারী শিক্ষক কামাল উদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন তিনি। পরে কামাল উদ্দিনের কাছে গিয়ে এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি অশ্লীল ভাষায় গালমন্দ করে বিদ্যালয় থেকে বের হয়ে যেতে বলেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সহকারী শিক্ষক কামাল উদ্দিন বলেন, ‘বিষয়টি সমাধান হয়েছে।’ এর বেশি কিছু বলতে চাননি তিনি। ‘মিটিংয়ে আছি’ বলে এড়িয়ে যান।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শহিদুল ইসলাম খোকন বলেন, ‘বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়েছে।’ অভিভাবককে গালমন্দের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ওনার সাথে কথাকাটাকাটি হয়েছে, গালমন্দ নয়।’
মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শফিকুল বারীর কাছে জানতে চাইলে বলেন, ‘ট্যাব বিতরণ নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ হয়েছিল। নিয়মানুযায়ী যে শিক্ষার্থী ট্যাবটি পাওয়ার কথা তাকে না দিয়ে অন্য শিক্ষার্থীকে দিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তবে প্রকৃত শিক্ষার্থীকে ট্যাবটি ফিরিয়ে দিয়ে বিষয়টি সমাধান করা হয়েছে।’
মদন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আলম মিয়া বলেন, ‘শিক্ষা কর্মকর্তাকে বলব, বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য।’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৪ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৬ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৭ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১০ দিন আগে