শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুরে স্ত্রীর কাছে যৌতুক দাবির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় এক পুলিশ সদস্যকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে শেরপুর সদরের সি আর আমলি আদালতে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারিন ফারজানা এ আদেশ দেন। এর আগেই তাঁর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন আদালত। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী আলমগীর কিবরিয়া কামরুল।
সাজাপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যের নাম মো. শাহাদাত হোসেন লাবন (২৪)। তিনি জামালপুর সদর উপজেলার পূর্ব ফুলবাড়িয়া গ্রামের মো. শাহ আলমের ছেলে। তিনি সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ থানায় পুলিশ কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
আদালত ও মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৬ সালে শেরপুর সদর উপজেলার চরপক্ষীমারী ইউনিয়নের সাতপাকিয়া গ্রামের মো. জহির উদ্দিনের মেয়ে মোছা. জীবনা আক্তার পপির সঙ্গে বিয়ে হয় পুলিশ কনস্টেবল মো. শাহাদাত হোসেন লাবনের। কিন্তু দাম্পত্য জীবনের কিছুদিন না যেতেই যৌতুকের দাবিতে পপিকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালাতে থাকেন শাহাদাত। একপর্যায়ে ২০২১ সালের ১৫ আগস্ট পপির বাবার বাড়িতে এসে পাঁচ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন তিনি। ওই ঘটনায় একই বছরের ১৩ অক্টোবর শেরপুর সদরের সি আর আমলি আদালতে যৌতুক নিরোধ আইনে শাহাদাত হোসেনকে আসামি করে একটি নালিশি মামলা দায়ের করেন পপি।
পরে ওই মামলা থেকে জামিন নেন অভিযুক্ত শাহাদত। অভিযুক্ত শাহাদত জামিনে থাকাকালীন তাঁর ওপর মারধরের অভিযোগে শেরপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে আরও একটি পৃথক মামলা দায়ের করেন পপি।
এদিকে যৌতুক মামলায় রোববার দুপুরে সি আর আমলি আদালতে মামলার ধার্য করা তারিখে উভয় পক্ষের শুনানি শেষে কনস্টেবল শাহাদাত হোসেনের পূর্বের জামিন বাতিল করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
শেরপুরে স্ত্রীর কাছে যৌতুক দাবির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় এক পুলিশ সদস্যকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে শেরপুর সদরের সি আর আমলি আদালতে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারিন ফারজানা এ আদেশ দেন। এর আগেই তাঁর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন আদালত। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী আলমগীর কিবরিয়া কামরুল।
সাজাপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যের নাম মো. শাহাদাত হোসেন লাবন (২৪)। তিনি জামালপুর সদর উপজেলার পূর্ব ফুলবাড়িয়া গ্রামের মো. শাহ আলমের ছেলে। তিনি সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ থানায় পুলিশ কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
আদালত ও মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৬ সালে শেরপুর সদর উপজেলার চরপক্ষীমারী ইউনিয়নের সাতপাকিয়া গ্রামের মো. জহির উদ্দিনের মেয়ে মোছা. জীবনা আক্তার পপির সঙ্গে বিয়ে হয় পুলিশ কনস্টেবল মো. শাহাদাত হোসেন লাবনের। কিন্তু দাম্পত্য জীবনের কিছুদিন না যেতেই যৌতুকের দাবিতে পপিকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালাতে থাকেন শাহাদাত। একপর্যায়ে ২০২১ সালের ১৫ আগস্ট পপির বাবার বাড়িতে এসে পাঁচ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন তিনি। ওই ঘটনায় একই বছরের ১৩ অক্টোবর শেরপুর সদরের সি আর আমলি আদালতে যৌতুক নিরোধ আইনে শাহাদাত হোসেনকে আসামি করে একটি নালিশি মামলা দায়ের করেন পপি।
পরে ওই মামলা থেকে জামিন নেন অভিযুক্ত শাহাদত। অভিযুক্ত শাহাদত জামিনে থাকাকালীন তাঁর ওপর মারধরের অভিযোগে শেরপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে আরও একটি পৃথক মামলা দায়ের করেন পপি।
এদিকে যৌতুক মামলায় রোববার দুপুরে সি আর আমলি আদালতে মামলার ধার্য করা তারিখে উভয় পক্ষের শুনানি শেষে কনস্টেবল শাহাদাত হোসেনের পূর্বের জামিন বাতিল করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪