ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
দোকানে গিয়ে মিষ্টি খাওয়ার পর ১ হাজার টাকার নোট দেয় দুই শিশু। দোকানি সেটি জালনোট বলে শনাক্ত করেন। পরে তাদের আটক করে পুলিশে দেয় স্থানীয়রা। পুলিশ তাদের ছেড়ে দিয়ে গোপনে পিছু নেয়। তাদের সূত্র ধরে একটি স্থান থেকে আরও ২৪ বান্ডিল ১ হাজার টাকার জালনোট উদ্ধার হয়। এ ঘটনায় পুলিশ ওই দুই শিশুসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে।
আজ সোমবার বিকেলে ওই তিনজনকে আদালতে নেওয়া হলে বয়স বিবেচনায় দুই শিশুকে জামিন দিয়েছেন বিচারক। গ্রেপ্তার হওয়া এক শিশুর মায়ের জিম্মায় তাদের জামিন দেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. রাফিজুল ইসলাম। সেই সঙ্গে এ ঘটনায় গ্রেপ্তার এক শিশুর নানাকে (৬৫) কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
গত শনিবার ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ পৌর শহরের সিলভার পট্টির একটি মিষ্টির দোকানে এ ঘটনা ঘটে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, শনিবার সকালে ঈশ্বরগঞ্জ পৌর শহরের সিলভার পট্টির একটি মিষ্টির দোকানে আসে ১০ ও ১১ বছরের দুই শিশু। মিষ্টি খেয়ে ১ হাজার টাকার একটি নোট দেয়। দোকানদার সেটি জাল হিসেবে শনাক্ত করেন। পরে স্থানীয়রা তাদের আটক করে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ এসে দুই শিশুর কাছ থেকে ১ হাজার টাকার ৯০টি জালনোট উদ্ধার করে। পরে দুই শিশুকে ছেড়ে দিয়ে গোপনে তাদের পিছু নেয় পুলিশ। পরে রাজিবপুর ইউনিয়নের বৃদেবস্থান গ্রামে এক শিশুর নানার বাড়ির পেছনে বালুর স্তূপের ভেতর ১ হাজার টাকার ২৪টি বান্ডিল উদ্ধার করা হয়। প্রতিটি বান্ডিলে ১ লাখ টাকার জালনোট ছিল। পরে পুলিশ দুই শিশু ও এক শিশুর নানাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
আজ সকালে ঈশ্বরগঞ্জ থানা–পুলিশ বাদী হয়ে বিশেষ ক্ষমতা আইনে দুই শিশুসহ আটজনকে আসামি করে মামলা করে। সেই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তিনজনকে আদালতে পাঠায়।
আসামিপক্ষের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, ‘আদালতের বিচারক শিশুদের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাদের বয়স কম হওয়ায় গ্রেপ্তার এক শিশুর মায়ের জিম্মায় জামিন দিয়েছেন। তবে নিয়মিত তাদের আদালতে হাজিরা দিতে হবে। ঘটনার সঙ্গে শিশুরা জড়িত না থাকলেও তাদের কেন্দ্র করেই জাল নোটের সন্ধান পাওয়ায় তাদের আসামি করা হয়েছে।’
শিশু দুটির জিম্মাদার বলেন, ‘জীবিকার তাগিদে আমরা ঢাকায় অবস্থান করছি। তার নানার বাড়িতে কী হয়েছে বিষয়টি আমাদের জানা নেই। তবে আমার বোনের স্বামীর কারণে শিশুরা আসামি হয়েছে। এটা মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে। আশা করছি, বিচারক এ মামলা থেকে শিশুদের দ্রুত মুক্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন। শিশুরা আমার জিম্মায় জামিন পেয়েছে, ভালো লাগছে।’
এ ঘটনায় ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোস্তাছিনুর রহমান বলেন, ‘শিশুদের ব্যবহার করে জাল নোটের ব্যবসা করা হতো। মামলায় শিশুদের আসামি না করার কোনো উপায় ছিল না। তবে তারা জামিন পেয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
দোকানে গিয়ে মিষ্টি খাওয়ার পর ১ হাজার টাকার নোট দেয় দুই শিশু। দোকানি সেটি জালনোট বলে শনাক্ত করেন। পরে তাদের আটক করে পুলিশে দেয় স্থানীয়রা। পুলিশ তাদের ছেড়ে দিয়ে গোপনে পিছু নেয়। তাদের সূত্র ধরে একটি স্থান থেকে আরও ২৪ বান্ডিল ১ হাজার টাকার জালনোট উদ্ধার হয়। এ ঘটনায় পুলিশ ওই দুই শিশুসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করে।
আজ সোমবার বিকেলে ওই তিনজনকে আদালতে নেওয়া হলে বয়স বিবেচনায় দুই শিশুকে জামিন দিয়েছেন বিচারক। গ্রেপ্তার হওয়া এক শিশুর মায়ের জিম্মায় তাদের জামিন দেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. রাফিজুল ইসলাম। সেই সঙ্গে এ ঘটনায় গ্রেপ্তার এক শিশুর নানাকে (৬৫) কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
গত শনিবার ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ পৌর শহরের সিলভার পট্টির একটি মিষ্টির দোকানে এ ঘটনা ঘটে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, শনিবার সকালে ঈশ্বরগঞ্জ পৌর শহরের সিলভার পট্টির একটি মিষ্টির দোকানে আসে ১০ ও ১১ বছরের দুই শিশু। মিষ্টি খেয়ে ১ হাজার টাকার একটি নোট দেয়। দোকানদার সেটি জাল হিসেবে শনাক্ত করেন। পরে স্থানীয়রা তাদের আটক করে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ এসে দুই শিশুর কাছ থেকে ১ হাজার টাকার ৯০টি জালনোট উদ্ধার করে। পরে দুই শিশুকে ছেড়ে দিয়ে গোপনে তাদের পিছু নেয় পুলিশ। পরে রাজিবপুর ইউনিয়নের বৃদেবস্থান গ্রামে এক শিশুর নানার বাড়ির পেছনে বালুর স্তূপের ভেতর ১ হাজার টাকার ২৪টি বান্ডিল উদ্ধার করা হয়। প্রতিটি বান্ডিলে ১ লাখ টাকার জালনোট ছিল। পরে পুলিশ দুই শিশু ও এক শিশুর নানাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
আজ সকালে ঈশ্বরগঞ্জ থানা–পুলিশ বাদী হয়ে বিশেষ ক্ষমতা আইনে দুই শিশুসহ আটজনকে আসামি করে মামলা করে। সেই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তিনজনকে আদালতে পাঠায়।
আসামিপক্ষের আইনজীবী কামাল উদ্দিন বলেন, ‘আদালতের বিচারক শিশুদের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাদের বয়স কম হওয়ায় গ্রেপ্তার এক শিশুর মায়ের জিম্মায় জামিন দিয়েছেন। তবে নিয়মিত তাদের আদালতে হাজিরা দিতে হবে। ঘটনার সঙ্গে শিশুরা জড়িত না থাকলেও তাদের কেন্দ্র করেই জাল নোটের সন্ধান পাওয়ায় তাদের আসামি করা হয়েছে।’
শিশু দুটির জিম্মাদার বলেন, ‘জীবিকার তাগিদে আমরা ঢাকায় অবস্থান করছি। তার নানার বাড়িতে কী হয়েছে বিষয়টি আমাদের জানা নেই। তবে আমার বোনের স্বামীর কারণে শিশুরা আসামি হয়েছে। এটা মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে। আশা করছি, বিচারক এ মামলা থেকে শিশুদের দ্রুত মুক্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন। শিশুরা আমার জিম্মায় জামিন পেয়েছে, ভালো লাগছে।’
এ ঘটনায় ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোস্তাছিনুর রহমান বলেন, ‘শিশুদের ব্যবহার করে জাল নোটের ব্যবসা করা হতো। মামলায় শিশুদের আসামি না করার কোনো উপায় ছিল না। তবে তারা জামিন পেয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪