চৌগাছা (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরে আশিকুর রহমান অপু (২৭) নামে এক হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষরা। আজ মঙ্গলবার সকালে যশোর শহরের খালধার রোড আমিনিয়া আলিয়া মাদ্রাসা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
অপু খালধার রোডের হাবিবুর রহমান হবির ছেলে। হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম।
স্থানীয়দের অভিযোগ, একই এলাকার রিয়াদ, ইয়াদ, কুটি, আশরাফ, সবুজ, শাওন ও শুভ এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত।
স্থানীয়রা জানান, ২০২০ সালের ৭ জুন শহরের বড় বাজারে পাপ্পু নামে এক সন্ত্রাসীকে কুপিয়ে অপু নিজে হত্যা করে। সেই হত্যার প্রতিশোধ নিতে একই এলাকার রিয়াদ, ইয়াদ, কুটি, আশরাফ, সবুজ, শাওন ও শুভ তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে মাটিতে ফেলে গলা কেটে রেখে যায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নেন। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে ঢাকায় পাঠানো হয়। ঢাকায় নেওয়ার পথে ফরিদপুরে তিনি মারা যান।
স্থানীয়রা আরও জানান, নিহত আশিকুর রহমান অপু সন্ত্রাসী পুট সানির ক্যাডার ছিলেন। তিনি একটি হত্যা মামলার আসামি। তাঁর প্রতিপক্ষ রিয়াদ এলাকায় মাদক ব্যবসার পাশাপাশি বড় বাজার এলাকার কাউন্সিলর হাজি সুমনের ক্যাডার হিসেবে যশোর বড় বাজারে টোল আদায় করেন। দীর্ঘদিন ধরে তাঁদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল, যার জেরে এই হত্যাকাণ্ড।
যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের সার্জারি ওয়ার্ডের চিকিৎসক তানভীর আহম্মেদ বলেন, অপুর শরীরে ধারালো অস্ত্রের অসংখ্য আঘাত ছিল। গলার অনেকাংশ কাটা। অবস্থা খুবই আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়েছিল।
যশোরের কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মনিরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। জড়িতদের আটকে পুলিশ অভিযানে আছে।’
যশোরে আশিকুর রহমান অপু (২৭) নামে এক হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষরা। আজ মঙ্গলবার সকালে যশোর শহরের খালধার রোড আমিনিয়া আলিয়া মাদ্রাসা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
অপু খালধার রোডের হাবিবুর রহমান হবির ছেলে। হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম।
স্থানীয়দের অভিযোগ, একই এলাকার রিয়াদ, ইয়াদ, কুটি, আশরাফ, সবুজ, শাওন ও শুভ এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত।
স্থানীয়রা জানান, ২০২০ সালের ৭ জুন শহরের বড় বাজারে পাপ্পু নামে এক সন্ত্রাসীকে কুপিয়ে অপু নিজে হত্যা করে। সেই হত্যার প্রতিশোধ নিতে একই এলাকার রিয়াদ, ইয়াদ, কুটি, আশরাফ, সবুজ, শাওন ও শুভ তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে মাটিতে ফেলে গলা কেটে রেখে যায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নেন। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে ঢাকায় পাঠানো হয়। ঢাকায় নেওয়ার পথে ফরিদপুরে তিনি মারা যান।
স্থানীয়রা আরও জানান, নিহত আশিকুর রহমান অপু সন্ত্রাসী পুট সানির ক্যাডার ছিলেন। তিনি একটি হত্যা মামলার আসামি। তাঁর প্রতিপক্ষ রিয়াদ এলাকায় মাদক ব্যবসার পাশাপাশি বড় বাজার এলাকার কাউন্সিলর হাজি সুমনের ক্যাডার হিসেবে যশোর বড় বাজারে টোল আদায় করেন। দীর্ঘদিন ধরে তাঁদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল, যার জেরে এই হত্যাকাণ্ড।
যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের সার্জারি ওয়ার্ডের চিকিৎসক তানভীর আহম্মেদ বলেন, অপুর শরীরে ধারালো অস্ত্রের অসংখ্য আঘাত ছিল। গলার অনেকাংশ কাটা। অবস্থা খুবই আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়েছিল।
যশোরের কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মনিরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। জড়িতদের আটকে পুলিশ অভিযানে আছে।’
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৯ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৭ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৭ দিন আগে