কুমারখালী (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার কুমারখালীর মালিয়াট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি হারুনর-অর-রশীদের (২৭) বিরুদ্ধে দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার সকালে এ বিষয়ে ওই ছাত্রের মা থানায় অভিযোগ করেন। এর আগে ২০ মে সকালে বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত হারুন-অর-রশীদ মালিয়াট পূর্বপাড়া গ্রামের পাগা প্রামাণিকের ছেলে। তিনি ওই বিদ্যালয়ের নৈশপ্রহরী কাম দপ্তরি হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
ভুক্তভোগী ওই ছাত্র বলে, ‘হারুন ভাই আমাকে ২০ মে স্কুলে ডেকে নিয়ে এ কাজ করেন। বিষয়টি কাউকে বললে মেরে ফেলার হুমকিও দেন। এর আগেও দুইবার এমন কাজ করেছেন তিনি।’
ভুক্তভোগীর মা বলেন, ‘গত শুক্রবার আমার ছেলেকে গোসল করানোর সময় বিশেষাঙ্গে খুব ব্যথা অনুভব করে। ছেলেকে ব্যথার কারণ জিজ্ঞেস করলে তখন বিষয়টি জানতে পারি। এ বিষয়ে থানায় অভিযোগ করেছি। মামলা দায়েরও করব।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয়রা বলেন, দপ্তরি হারুন একজন চরিত্রহীন লোক। তাঁর বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতনের অনেক অভিযোগ রয়েছে। স্থানীয়ভাবে টাকা দিয়ে সমস্যা সমাধান হয়ে যায় বিধায় হারুন আবারও এ ধরনের ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটানোর সাহস পেয়েছে।
অভিযোগ অস্বীকার করে দপ্তরি হারুন বলেন, ‘আমি এমন কাজ করিনি। আমাকে চাকরিচ্যুত করার জন্য একশ্রেণির স্বার্থান্বেষী মহল গভীর ষড়যন্ত্র করছে। আমি এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত চাই।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফিরোজ হোসেন বলেন, ‘হারুনের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ এর আগেও শুনেছি। আজ আবার এমন অভিযোগ শুনেছি। যেহেতু স্কুল চলাকালীন কোনো ঘটনা ঘটেনি। সেহেতু এর দায়ভার বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নেবে না। এখন আইনানুগভাবে যা করার তাই করা হোক।’
সদকী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজুল আবেদীন দ্বীপ বলেন, দপ্তরি হারুন ছুটির দিনে বিদ্যালয় খুলে জুয়ার আসর বসানোসহ নানা অনৈতিক কাজে লিপ্ত হন বলে সত্যতা আছে। এবার যৌন নিপীড়নের অভিযোগ উঠেছে।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কামরুজ্জামান তালুকদার বলেন, ‘এ বিষয়ে অভিযোগ পেয়েছি। মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’
কুষ্টিয়ার কুমারখালীর মালিয়াট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি হারুনর-অর-রশীদের (২৭) বিরুদ্ধে দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার সকালে এ বিষয়ে ওই ছাত্রের মা থানায় অভিযোগ করেন। এর আগে ২০ মে সকালে বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত হারুন-অর-রশীদ মালিয়াট পূর্বপাড়া গ্রামের পাগা প্রামাণিকের ছেলে। তিনি ওই বিদ্যালয়ের নৈশপ্রহরী কাম দপ্তরি হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
ভুক্তভোগী ওই ছাত্র বলে, ‘হারুন ভাই আমাকে ২০ মে স্কুলে ডেকে নিয়ে এ কাজ করেন। বিষয়টি কাউকে বললে মেরে ফেলার হুমকিও দেন। এর আগেও দুইবার এমন কাজ করেছেন তিনি।’
ভুক্তভোগীর মা বলেন, ‘গত শুক্রবার আমার ছেলেকে গোসল করানোর সময় বিশেষাঙ্গে খুব ব্যথা অনুভব করে। ছেলেকে ব্যথার কারণ জিজ্ঞেস করলে তখন বিষয়টি জানতে পারি। এ বিষয়ে থানায় অভিযোগ করেছি। মামলা দায়েরও করব।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয়রা বলেন, দপ্তরি হারুন একজন চরিত্রহীন লোক। তাঁর বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতনের অনেক অভিযোগ রয়েছে। স্থানীয়ভাবে টাকা দিয়ে সমস্যা সমাধান হয়ে যায় বিধায় হারুন আবারও এ ধরনের ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটানোর সাহস পেয়েছে।
অভিযোগ অস্বীকার করে দপ্তরি হারুন বলেন, ‘আমি এমন কাজ করিনি। আমাকে চাকরিচ্যুত করার জন্য একশ্রেণির স্বার্থান্বেষী মহল গভীর ষড়যন্ত্র করছে। আমি এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত চাই।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফিরোজ হোসেন বলেন, ‘হারুনের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ এর আগেও শুনেছি। আজ আবার এমন অভিযোগ শুনেছি। যেহেতু স্কুল চলাকালীন কোনো ঘটনা ঘটেনি। সেহেতু এর দায়ভার বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নেবে না। এখন আইনানুগভাবে যা করার তাই করা হোক।’
সদকী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজুল আবেদীন দ্বীপ বলেন, দপ্তরি হারুন ছুটির দিনে বিদ্যালয় খুলে জুয়ার আসর বসানোসহ নানা অনৈতিক কাজে লিপ্ত হন বলে সত্যতা আছে। এবার যৌন নিপীড়নের অভিযোগ উঠেছে।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কামরুজ্জামান তালুকদার বলেন, ‘এ বিষয়ে অভিযোগ পেয়েছি। মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪