খুলনা প্রতিনিধি
খুলনায় বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মী জাহাঙ্গীর হোসেনকে (৩০) হত্যার ঘটনায় করা মামলায় আসামি জসিমকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার খুলনার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক এস এম আশিকুর রহমান এ রায় ঘোষণা। একই সঙ্গে আসামিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সাব্বির আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহত জাহাঙ্গীর হোসেন হাজী ইসমাঈল লিংক রোড ইসলাম কমিশনার মোড়ের বাসিন্দা হেলাল উদ্দীনের ছেলে। তিনি নগরীর শেরে বাংলা রোডের বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগ-১ এর সাহায্যকারী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আসামি জসিম এখনো পলাতক।
জানা গেছে, জাহাঙ্গীর হোসেনের বাড়ির নিচতলায় রবিউল নামে একজন ভাড়া থাকতেন। সেখানে থেকে মোবাইলের দোকান চালাতেন তিনি। অপরদিকে, আসামি জসিম পেশায় একজন রিকশাচালক এবং রবিউলের পাশের ঘরে থাকতেন। ২০১৫ সালের ১৪ মে রবিউলের দোকান থেকে একটি মোবাইল চুরি হয়ে যায়। জসিম মোবাইল উদ্ধার করার জন্য তাঁর কাছ থেকে ৮০০ টাকা নেয়। পরে মোবাইল উদ্ধার না করে টালবাহানা শুরু করেন তিনি। এ নিয়ে এলাকায় সালিসের আয়োজন করেন রবিউল।
পরবর্তীতে ১৯ মে সালিসের পর জাহাঙ্গীর হোসেন জসিমকে মোবাইল চুরির জন্য সন্দেহ ও তাঁকে ঘর ছেড়ে অন্যত্র চলে যাওয়ার জন্য বলেন। এ ঘটনায় জসিম বাড়ির মালিক জাহাঙ্গীরের ওপর ক্ষিপ্ত হন। ওই দিন বিকেল ৫টার দিকে জাহাঙ্গীর রবিউলের দোকানে বসে বাড়ির কাজ দেখাশোনা করছিলেন। এ সময় আসামি জসিম পেছন থেকে জাহাঙ্গীরের গলায় ও ঘাড়ে সজোরে ধারালো ছুরি দিয়ে আঘাত করেন। এ সময় জসিমকে ধাওয়া করলে তিনি পালিয়ে যান। পরে জাহাঙ্গীরকে চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার দিন রাতেই জাহাঙ্গীরের বড় ভাই মো. আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে সোনাডাঙ্গা থানা একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। একই বছরের ৩০ ডিসেম্বর সোনাডাঙ্গা থানার উপপরিদর্শক জি এম নজরুল ইসলাম জসিমকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। মামলা চলাকালীন সময় ১৮ জন আদালতে সাক্ষী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী বলেন, আজ আসামি জসিমকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। তবে, রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। ঘটনার পর থেকে জসিম পলাতক রয়েছেন।
খুলনায় বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মী জাহাঙ্গীর হোসেনকে (৩০) হত্যার ঘটনায় করা মামলায় আসামি জসিমকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার খুলনার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক এস এম আশিকুর রহমান এ রায় ঘোষণা। একই সঙ্গে আসামিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সাব্বির আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহত জাহাঙ্গীর হোসেন হাজী ইসমাঈল লিংক রোড ইসলাম কমিশনার মোড়ের বাসিন্দা হেলাল উদ্দীনের ছেলে। তিনি নগরীর শেরে বাংলা রোডের বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগ-১ এর সাহায্যকারী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আসামি জসিম এখনো পলাতক।
জানা গেছে, জাহাঙ্গীর হোসেনের বাড়ির নিচতলায় রবিউল নামে একজন ভাড়া থাকতেন। সেখানে থেকে মোবাইলের দোকান চালাতেন তিনি। অপরদিকে, আসামি জসিম পেশায় একজন রিকশাচালক এবং রবিউলের পাশের ঘরে থাকতেন। ২০১৫ সালের ১৪ মে রবিউলের দোকান থেকে একটি মোবাইল চুরি হয়ে যায়। জসিম মোবাইল উদ্ধার করার জন্য তাঁর কাছ থেকে ৮০০ টাকা নেয়। পরে মোবাইল উদ্ধার না করে টালবাহানা শুরু করেন তিনি। এ নিয়ে এলাকায় সালিসের আয়োজন করেন রবিউল।
পরবর্তীতে ১৯ মে সালিসের পর জাহাঙ্গীর হোসেন জসিমকে মোবাইল চুরির জন্য সন্দেহ ও তাঁকে ঘর ছেড়ে অন্যত্র চলে যাওয়ার জন্য বলেন। এ ঘটনায় জসিম বাড়ির মালিক জাহাঙ্গীরের ওপর ক্ষিপ্ত হন। ওই দিন বিকেল ৫টার দিকে জাহাঙ্গীর রবিউলের দোকানে বসে বাড়ির কাজ দেখাশোনা করছিলেন। এ সময় আসামি জসিম পেছন থেকে জাহাঙ্গীরের গলায় ও ঘাড়ে সজোরে ধারালো ছুরি দিয়ে আঘাত করেন। এ সময় জসিমকে ধাওয়া করলে তিনি পালিয়ে যান। পরে জাহাঙ্গীরকে চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার দিন রাতেই জাহাঙ্গীরের বড় ভাই মো. আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে সোনাডাঙ্গা থানা একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। একই বছরের ৩০ ডিসেম্বর সোনাডাঙ্গা থানার উপপরিদর্শক জি এম নজরুল ইসলাম জসিমকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। মামলা চলাকালীন সময় ১৮ জন আদালতে সাক্ষী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী বলেন, আজ আসামি জসিমকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। তবে, রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। ঘটনার পর থেকে জসিম পলাতক রয়েছেন।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫