সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫
কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার শেরকান্দি গ্রামে ভূমি অফিসের কর্মচারী হত্যা মামলার পলাতক তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল শনিবার রাজধানী ঢাকার দক্ষিণখান থানা এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার শিলাইদহ ইউনিয়নের কোমরকান্দি গ্রামের মৃত আকরাম বিশ্বাসের ছেলে শহিদুল বিশ্বাস (৪৭), মৃত আকবর শেখের ছেলে ছদ্দিন শেখ (৪০) ও লাচেন জোয়াদ্দারের ছেলে রাশেদ জোয়াদ্দার।
আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার সময় র্যাব-১২ কুষ্টিয়া ক্যাম্পের কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার ইলিয়াস খান এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এসব তথ্য জানান।
লিখিত বক্তব্যে ইলিয়াস খান জানান, গত ১০ সেপ্টেম্বর তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কুষ্টিয়ার কুমরখালী উপজেলার শেরকান্দি গ্রামের ভূমি অফিসের কর্মচারী আব্দুর রাজ্জাককে (৫৫) কুপিয়ে হত্যা করে তাঁর প্রতিপক্ষরা। এ ঘটনায় নিহত রাজ্জাকের স্ত্রী রেবেকা খাতুন বাদী হয়ে কুমারখালী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
ঘটনার পরই মামলার আসামিরা সবাই পালিয়ে যান। এই মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য মেহেরপুর, পাবনাসহ কয়েকটি জায়গায় অভিযান চালায় র্যাব। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আসামিদের রাজধানী ঢাকায় পালিয়ে থাকার বিষয়টি জানতে পারে র্যাব। পরে র্যাব সদর দপ্তরের সহযোগিতায় শনিবার রাতে রাজধানীর দক্ষিণখান থানা এলাকার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে ওই তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে র্যাবের এই কর্মকর্তা জানান, তারা হত্যাকাণ্ডে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন বলে র্যাবের কাছে স্বীকার করেছেন। পরে রোববার দুপুরে গ্রেপ্তার আসামিদের কুমারখালী থানার পুলিশের কাছে সোপর্দ করলে পুলিশ তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়।
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার শেরকান্দি গ্রামে ভূমি অফিসের কর্মচারী হত্যা মামলার পলাতক তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল শনিবার রাজধানী ঢাকার দক্ষিণখান থানা এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার শিলাইদহ ইউনিয়নের কোমরকান্দি গ্রামের মৃত আকরাম বিশ্বাসের ছেলে শহিদুল বিশ্বাস (৪৭), মৃত আকবর শেখের ছেলে ছদ্দিন শেখ (৪০) ও লাচেন জোয়াদ্দারের ছেলে রাশেদ জোয়াদ্দার।
আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার সময় র্যাব-১২ কুষ্টিয়া ক্যাম্পের কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার ইলিয়াস খান এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এসব তথ্য জানান।
লিখিত বক্তব্যে ইলিয়াস খান জানান, গত ১০ সেপ্টেম্বর তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কুষ্টিয়ার কুমরখালী উপজেলার শেরকান্দি গ্রামের ভূমি অফিসের কর্মচারী আব্দুর রাজ্জাককে (৫৫) কুপিয়ে হত্যা করে তাঁর প্রতিপক্ষরা। এ ঘটনায় নিহত রাজ্জাকের স্ত্রী রেবেকা খাতুন বাদী হয়ে কুমারখালী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
ঘটনার পরই মামলার আসামিরা সবাই পালিয়ে যান। এই মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য মেহেরপুর, পাবনাসহ কয়েকটি জায়গায় অভিযান চালায় র্যাব। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আসামিদের রাজধানী ঢাকায় পালিয়ে থাকার বিষয়টি জানতে পারে র্যাব। পরে র্যাব সদর দপ্তরের সহযোগিতায় শনিবার রাতে রাজধানীর দক্ষিণখান থানা এলাকার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে ওই তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে র্যাবের এই কর্মকর্তা জানান, তারা হত্যাকাণ্ডে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন বলে র্যাবের কাছে স্বীকার করেছেন। পরে রোববার দুপুরে গ্রেপ্তার আসামিদের কুমারখালী থানার পুলিশের কাছে সোপর্দ করলে পুলিশ তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৬ দিন আগে
১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৮ দিন আগে
ময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৯ দিন আগে
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১২ দিন আগে
