খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুকৃবি) সাবেক উপাচার্য ড. শহীদুর রহমান খান ও বর্তমান রেজিস্ট্রার খন্দকার মাজহারুল আনোয়ারের নামে সোনাডাঙ্গা থানায় ধর্ষণের মামলা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. আব্দুস সালাম খান এই নির্দেশ দিয়েছেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফরিদ আহমেদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আদালতের নির্দেশনার বিষয়ে সোনাডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আদালতের নির্দেশনা আমাদের কাছে আসেনি। নির্দেশনা পেলে সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, খুকৃবির অস্থায়ী অফিসের পঞ্চম তলায় থাকতেন সাবেক উপাচার্য। সেখানে খাওয়ার কোনো ব্যবস্থা না থাকায় রেজিস্ট্রার ওই নারীকে খাবারের ব্যবস্থা করার দায়িত্ব দেন। ওই নারী প্রতিদিন খাবার পৌঁছে দিতেন। সেই সুবাদে তাঁকে বিভিন্ন সময় কুপ্রস্তাব দিতে থাকেন উপাচার্য। একপর্যায়ে ২০২১ সালের ১৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে খাবার দিতে গেলে পরিকল্পিতভাবে রেজিস্ট্রারের সহযোগিতায় ওই নারীকে ধর্ষণ করেন উপাচার্য।
পরে রেজিস্ট্রার ওই নারীকে বলেন, ‘আজকের ঘটনা তুমি কাউকে বলবে না। তাহলে তোমার চাকরি থাকবে না। আর স্যারকে বলে স্যারের সঙ্গে তোমার বিয়ে করিয়ে দেব। তুমি তোমার স্বামীকে তালাক দিয়ে দাও।’
অভিযোগ সূত্রে আরও জানা গেছে, ওই নারী চাকরি বাঁচাতে কাউকে কিছু না জানিয়ে স্বামীকে তালাক দেন। এরপর ২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন সময় ভিসি ওই নারীর সঙ্গে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে মেলামেশা করতে থাকেন। একপর্যায়ে অন্যত্র বদলি হয়ে যান উপাচার্য। তিনি ওই নারীর সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন।
পরবর্তী সময়ে ২০২৩ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি সাবেক উপাচার্য খুলনায় এলে ওই নারী তাঁর সঙ্গে দেখা করেন। একপর্যায়ে কান্নাকাটি করে বিয়ে করার আকুতি জানান। তবে উপাচার্য তাতে রাজি হননি। পরে ওই নারী স্বজনদের বিষয়টি জানিয়ে সোনাডাঙ্গা মডেল থানায় মামলা করতে যান। তবে পুলিশ মামলা গ্রহণ না করে আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেয়।
খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুকৃবি) সাবেক উপাচার্য ড. শহীদুর রহমান খান ও বর্তমান রেজিস্ট্রার খন্দকার মাজহারুল আনোয়ারের নামে সোনাডাঙ্গা থানায় ধর্ষণের মামলা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. আব্দুস সালাম খান এই নির্দেশ দিয়েছেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফরিদ আহমেদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আদালতের নির্দেশনার বিষয়ে সোনাডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আদালতের নির্দেশনা আমাদের কাছে আসেনি। নির্দেশনা পেলে সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, খুকৃবির অস্থায়ী অফিসের পঞ্চম তলায় থাকতেন সাবেক উপাচার্য। সেখানে খাওয়ার কোনো ব্যবস্থা না থাকায় রেজিস্ট্রার ওই নারীকে খাবারের ব্যবস্থা করার দায়িত্ব দেন। ওই নারী প্রতিদিন খাবার পৌঁছে দিতেন। সেই সুবাদে তাঁকে বিভিন্ন সময় কুপ্রস্তাব দিতে থাকেন উপাচার্য। একপর্যায়ে ২০২১ সালের ১৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে খাবার দিতে গেলে পরিকল্পিতভাবে রেজিস্ট্রারের সহযোগিতায় ওই নারীকে ধর্ষণ করেন উপাচার্য।
পরে রেজিস্ট্রার ওই নারীকে বলেন, ‘আজকের ঘটনা তুমি কাউকে বলবে না। তাহলে তোমার চাকরি থাকবে না। আর স্যারকে বলে স্যারের সঙ্গে তোমার বিয়ে করিয়ে দেব। তুমি তোমার স্বামীকে তালাক দিয়ে দাও।’
অভিযোগ সূত্রে আরও জানা গেছে, ওই নারী চাকরি বাঁচাতে কাউকে কিছু না জানিয়ে স্বামীকে তালাক দেন। এরপর ২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন সময় ভিসি ওই নারীর সঙ্গে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে মেলামেশা করতে থাকেন। একপর্যায়ে অন্যত্র বদলি হয়ে যান উপাচার্য। তিনি ওই নারীর সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন।
পরবর্তী সময়ে ২০২৩ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি সাবেক উপাচার্য খুলনায় এলে ওই নারী তাঁর সঙ্গে দেখা করেন। একপর্যায়ে কান্নাকাটি করে বিয়ে করার আকুতি জানান। তবে উপাচার্য তাতে রাজি হননি। পরে ওই নারী স্বজনদের বিষয়টি জানিয়ে সোনাডাঙ্গা মডেল থানায় মামলা করতে যান। তবে পুলিশ মামলা গ্রহণ না করে আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেয়।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৭ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৮ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৫ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৫ দিন আগে