সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
নিহত স্বামীর নাম আবুল কালাম আজাদ (৪৫)। আর আত্মহননকারী নাজমিন আক্তার (৩০) আবুল কালামের দ্বিতীয় স্ত্রী। আবুল কালাম আজাদ কলারোয়া উপজেলার কাশিয়াডাঙ্গা গ্রামের আব্দুল মাজেদ মোল্লার ছেলে। তিনি ঝাউডাঙ্গা বাজারের একজন কাপড় ব্যবসায়ী ছিলেন।
ওয়ারিয়ার পালপাড়ার মোহন পাল জানান, ঝাউডাঙ্গা বাজারের বস্ত্র ব্যবসায়ী আবুল কালাম তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে দুই মাস যাবৎ তাঁর বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১২টার পর স্বামী-স্ত্রী রাতের খাবার খেয়ে শুয়ে পড়েন। সকালে তাঁরা বের না হওয়ায় তিনি ওপরে ওঠেন। এ সময় কালামের লাশ মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখেন। পাশের ঘরে সিলিং ফ্যান ঝোলানোর ক্লাম্পের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে স্ত্রীকে ঝুলে থাকতে দেখেন। নিহত কালামের গলায় নাইলনের সুতা দিয়ে ফাঁস দেওয়া হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পাশে কয়েকটি চিরকুট পড়ে ছিল। তাতে লেখা ছিল—‘আমি সবকিছু শেষ করে দিলাম। আমি ২.৩১ মিনিটে মারছি, এবার আমিও মরছি। একা হলেও বাঁচব না, কারণ শারমিন ও তার পরিবার আমাকে শেষ করে দেবে। তাই আমরা দুইজন মরে গেলাম। এবার তোমরা সংসার করো, ভালো করে। আর কেউ বিরক্ত করবে না। আমার ছেলে কষ্ট পাবে, তার পরও কালামের জন্য আমি সবাইকে কষ্ট দিলাম। তবুও সে আমাকে কষ্ট দিল, শয়তান একটা।’
স্বামীকে হত্যার পর আবুল কালাম আজাদের বুকের ওপর কলম দিয়ে লেখেন—‘সরি জান, আই লাভ ইউ’। পরে তিনি নিজেই আত্মহত্যা করেন।
স্থানীয়রা জানান, আবুল কালাম আজাদের দুই বিয়ে ছিল। তার বড় বউ শারমিনের সঙ্গে সুসম্পর্ক ছিল না। ছোট স্ত্রী নাজমিন একসঙ্গে বসবাসের পক্ষে ছিলেন। কিন্তু বড় বউ রাজি ছিলেন না। এ ক্ষোভ থেকে এমন ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামিনুল হক বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
নিহত স্বামীর নাম আবুল কালাম আজাদ (৪৫)। আর আত্মহননকারী নাজমিন আক্তার (৩০) আবুল কালামের দ্বিতীয় স্ত্রী। আবুল কালাম আজাদ কলারোয়া উপজেলার কাশিয়াডাঙ্গা গ্রামের আব্দুল মাজেদ মোল্লার ছেলে। তিনি ঝাউডাঙ্গা বাজারের একজন কাপড় ব্যবসায়ী ছিলেন।
ওয়ারিয়ার পালপাড়ার মোহন পাল জানান, ঝাউডাঙ্গা বাজারের বস্ত্র ব্যবসায়ী আবুল কালাম তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে দুই মাস যাবৎ তাঁর বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১২টার পর স্বামী-স্ত্রী রাতের খাবার খেয়ে শুয়ে পড়েন। সকালে তাঁরা বের না হওয়ায় তিনি ওপরে ওঠেন। এ সময় কালামের লাশ মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখেন। পাশের ঘরে সিলিং ফ্যান ঝোলানোর ক্লাম্পের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে স্ত্রীকে ঝুলে থাকতে দেখেন। নিহত কালামের গলায় নাইলনের সুতা দিয়ে ফাঁস দেওয়া হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পাশে কয়েকটি চিরকুট পড়ে ছিল। তাতে লেখা ছিল—‘আমি সবকিছু শেষ করে দিলাম। আমি ২.৩১ মিনিটে মারছি, এবার আমিও মরছি। একা হলেও বাঁচব না, কারণ শারমিন ও তার পরিবার আমাকে শেষ করে দেবে। তাই আমরা দুইজন মরে গেলাম। এবার তোমরা সংসার করো, ভালো করে। আর কেউ বিরক্ত করবে না। আমার ছেলে কষ্ট পাবে, তার পরও কালামের জন্য আমি সবাইকে কষ্ট দিলাম। তবুও সে আমাকে কষ্ট দিল, শয়তান একটা।’
স্বামীকে হত্যার পর আবুল কালাম আজাদের বুকের ওপর কলম দিয়ে লেখেন—‘সরি জান, আই লাভ ইউ’। পরে তিনি নিজেই আত্মহত্যা করেন।
স্থানীয়রা জানান, আবুল কালাম আজাদের দুই বিয়ে ছিল। তার বড় বউ শারমিনের সঙ্গে সুসম্পর্ক ছিল না। ছোট স্ত্রী নাজমিন একসঙ্গে বসবাসের পক্ষে ছিলেন। কিন্তু বড় বউ রাজি ছিলেন না। এ ক্ষোভ থেকে এমন ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামিনুল হক বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
৯ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
২২ দিন আগেগণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৩১ জানুয়ারি ২০২৫