ইচ্ছামতো ঘোরাফেরা, মাদক নেওয়া ও বন্য হয়ে ওঠার আশায় আমস্টারডামে আসতে চান, এমন ব্রিটিশ তরুণদের সে–মুখো না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে শহর কর্তৃপক্ষ। কর্তৃপক্ষ বলেছে, লাগামহীন সময় কাটাতে এবং বন্য হয়ে যেতে শহরে আসার পরিকল্পনা যারা করো তারা আমস্টারডাম থেকে দূরে থাক।
মাতাল পর্যটকদের উপদ্রব মোকাবেলায় চলতি সপ্তাহেই নতুন করে অনলাইন প্রচারণা শুরু করেছে নেদারল্যান্ডসের রাজধানী শহরের কর্তৃপক্ষ। মূলত ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী পর্যটকদের লক্ষ্য করে কর্তৃপক্ষ গত মঙ্গলবার এমন সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দেয়।
ব্রিটিশ পর্যটকেরা যদি ‘স্ট্যাগ পার্টি আমস্টারডাম’, ‘সস্তা হোটেল আমস্টারডাম’ বা ‘পাব ক্রল আমস্টারডাম’–এর মতো শব্দগুলোর জন্য অনলাইনে অনুসন্ধান করেন, তাহলে তাদের জন্য ভিডিও বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হবে। এই বিজ্ঞাপনে অতিরিক্ত মদ্যপান, মাদক গ্রহণ বা অসামাজিক কার্যকলাপ করে সমস্যা সৃষ্টি করার পরিণতি সম্পর্কে সতর্ক করা হবে।
এমন একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, এক মাতাল যুবককে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। এর সঙ্গে ভেসে ওঠা লেখায় বলা হয়েছে: ‘একটি উদ্দাম রাতের জন্য আমস্টারডামে আসা + মাতাল হওয়া = ১৪০ ইউরো জরিমানা + অপরাধমূলক রেকর্ড = (ভিসা পাওয়ার) কম সম্ভাবনা।’ ‘তাহলে একটি উদ্দাম রাতের জন্য যারা আমস্টারডামে আসতে চান, তাঁরা দূরে থাকুন।’
অন্য একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, একজন অচেতন ব্যক্তিকে অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ভিডিওতে লেখা আছে: ‘আমস্টারডামে মাদক নিতে আসা + নিয়ন্ত্রণ হারানো = হাসপাতালে গমন + স্থায়ী স্বাস্থ্যের ক্ষতি = উদ্বিগ্ন পরিবার।’ ‘তাহলে আমস্টারডামে মাদকের জন্য আসছেন? দূরে থাকুন।’
ডেপুটি মেয়র সোফিয়ান এমবারকি এক বিবৃতিতে বলেছেন, দর্শনার্থীরা স্বাগত। কিন্তু তাঁরা যদি খারাপ আচরণ করেন এবং উপদ্রব সৃষ্টি করেন তাহলে নয়। সেক্ষেত্রে আমরা বলব: বরং দূরে থাকুন।
আমস্টারডাম শহর অবশ্য এরই মধ্যে পর্যটকের চাপে হিমশিম খাচ্ছে। সেই সঙ্গে মাতাল পর্যটকদের উপদ্রব বেড়েছে অত্যধিক। শহর কর্তৃপক্ষ এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতেও শুরু করেছে।
গত মার্চে আমস্টারডাম শহর কর্তৃপক্ষ রাস্তায় মারিজুয়ানা (গাঁজা) সেবনের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। এ ছাড়া রেড লাইট জেলাগুলোতে (যৌনপল্লী, স্ট্রিপ ক্লাব এবং অন্যান্য যৌন ব্যবসার এলাকা) অ্যালকোহল সেবনের ওপরও বেশ কয়েকটি বিধিনিষেধ ঘোষণা করা হয়েছে। যেখানে শহরের পর্যটন শিল্পের ১০ থেকে ১৫ শতাংশই নির্ভর করে এসব এলাকার ওপর।
এ বছর শহরটি ১ কোটি ৮০ লাখের বেশি পর্যটক পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ইচ্ছামতো ঘোরাফেরা, মাদক নেওয়া ও বন্য হয়ে ওঠার আশায় আমস্টারডামে আসতে চান, এমন ব্রিটিশ তরুণদের সে–মুখো না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে শহর কর্তৃপক্ষ। কর্তৃপক্ষ বলেছে, লাগামহীন সময় কাটাতে এবং বন্য হয়ে যেতে শহরে আসার পরিকল্পনা যারা করো তারা আমস্টারডাম থেকে দূরে থাক।
মাতাল পর্যটকদের উপদ্রব মোকাবেলায় চলতি সপ্তাহেই নতুন করে অনলাইন প্রচারণা শুরু করেছে নেদারল্যান্ডসের রাজধানী শহরের কর্তৃপক্ষ। মূলত ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী পর্যটকদের লক্ষ্য করে কর্তৃপক্ষ গত মঙ্গলবার এমন সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দেয়।
ব্রিটিশ পর্যটকেরা যদি ‘স্ট্যাগ পার্টি আমস্টারডাম’, ‘সস্তা হোটেল আমস্টারডাম’ বা ‘পাব ক্রল আমস্টারডাম’–এর মতো শব্দগুলোর জন্য অনলাইনে অনুসন্ধান করেন, তাহলে তাদের জন্য ভিডিও বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হবে। এই বিজ্ঞাপনে অতিরিক্ত মদ্যপান, মাদক গ্রহণ বা অসামাজিক কার্যকলাপ করে সমস্যা সৃষ্টি করার পরিণতি সম্পর্কে সতর্ক করা হবে।
এমন একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, এক মাতাল যুবককে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। এর সঙ্গে ভেসে ওঠা লেখায় বলা হয়েছে: ‘একটি উদ্দাম রাতের জন্য আমস্টারডামে আসা + মাতাল হওয়া = ১৪০ ইউরো জরিমানা + অপরাধমূলক রেকর্ড = (ভিসা পাওয়ার) কম সম্ভাবনা।’ ‘তাহলে একটি উদ্দাম রাতের জন্য যারা আমস্টারডামে আসতে চান, তাঁরা দূরে থাকুন।’
অন্য একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, একজন অচেতন ব্যক্তিকে অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ভিডিওতে লেখা আছে: ‘আমস্টারডামে মাদক নিতে আসা + নিয়ন্ত্রণ হারানো = হাসপাতালে গমন + স্থায়ী স্বাস্থ্যের ক্ষতি = উদ্বিগ্ন পরিবার।’ ‘তাহলে আমস্টারডামে মাদকের জন্য আসছেন? দূরে থাকুন।’
ডেপুটি মেয়র সোফিয়ান এমবারকি এক বিবৃতিতে বলেছেন, দর্শনার্থীরা স্বাগত। কিন্তু তাঁরা যদি খারাপ আচরণ করেন এবং উপদ্রব সৃষ্টি করেন তাহলে নয়। সেক্ষেত্রে আমরা বলব: বরং দূরে থাকুন।
আমস্টারডাম শহর অবশ্য এরই মধ্যে পর্যটকের চাপে হিমশিম খাচ্ছে। সেই সঙ্গে মাতাল পর্যটকদের উপদ্রব বেড়েছে অত্যধিক। শহর কর্তৃপক্ষ এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতেও শুরু করেছে।
গত মার্চে আমস্টারডাম শহর কর্তৃপক্ষ রাস্তায় মারিজুয়ানা (গাঁজা) সেবনের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। এ ছাড়া রেড লাইট জেলাগুলোতে (যৌনপল্লী, স্ট্রিপ ক্লাব এবং অন্যান্য যৌন ব্যবসার এলাকা) অ্যালকোহল সেবনের ওপরও বেশ কয়েকটি বিধিনিষেধ ঘোষণা করা হয়েছে। যেখানে শহরের পর্যটন শিল্পের ১০ থেকে ১৫ শতাংশই নির্ভর করে এসব এলাকার ওপর।
এ বছর শহরটি ১ কোটি ৮০ লাখের বেশি পর্যটক পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে