নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রয়াত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের আঁকা ছবি আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় দুজনকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়েছে।
আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন সমন জারির নির্দেশ দেন।
যে দুজনকে আদালতে হাজির হতে বলা হয়েছে, তাঁরা হলেন রুমা চৌধুরী ও তাঁর স্বামী মনজুরুল আলম পলাশ। আগামী ২৫ অক্টোবর তাঁদের আদালতে হাজির হতে হবে।
গত বছরের ২৯ জুন একই আদালতে মামলাটি করেন হুমায়ূন আহমেদের স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) অভিযোগ তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। গত ২১ জুন পিবিআইয়ের পরিদর্শক মাসুদ রানা তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।
তদন্ত কর্মকর্তা আদালতকে জানান, শাওনের অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। এই প্রতিবেদন গ্রহণ করে আজ দুই আসামিকে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারির নির্দেশ দেওয়া হয়।
শাওনের মামলায় অভিযোগ করা হয়, ২০১২ সালে চিকিৎসার জন্য নিউইয়র্কের জ্যামাইকায় থাকার সময় অবসরে বেশ কিছু ছবি এঁকেছিলেন হুমায়ূন আহমেদ। সে সময় রুমা চৌধুরী দম্পতির সঙ্গে হুমায়ূন আহমেদের ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়। এরই সূত্র ধরে ২০১২ সালের জুনে হুমায়ূন আহমেদ তাঁর আঁকা ২৪টি ছবি প্রদর্শনীর উদ্দেশ্যে তাঁদের দেন। শর্ত ছিল, প্রদর্শনী শেষে ছবিগুলো ফেরত দেবেন। কিন্তু তাঁরা ফেরত দেননি। ছবিগুলো পরে ফেরত দিতে বলা হলেও তাঁরা কর্ণপাত করেননি।
হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর পর সন্তানসহ দেশে ফিরে আসেন শাওন। শাওন পরে অনেকবার ছবিগুলো ফেরত চাইলেও তাঁরা দেননি। অনেক দেনদরবারের পর ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে রুমা তাঁর সাবেক স্বামী বিশ্বজিৎকে দিয়ে হুমায়ূন আহমেদের মা আয়েশা ফয়েজের মিরপুরের পল্লবীর বাসায় ২৪টি ছবির মধ্যে ২০টি ফেরত দেন। বাকি চারটি ছবি ফেরত দেননি।
মেহের আফরোজ শাওন মামলায় আরও বলেন, ‘হুমায়ূন আহমেদের লেখা যতটা গুরুত্বপূর্ণ, তাঁর আঁকা ছবিগুলোও ততটাই গুরুত্বপূর্ণ। বইয়ের চেয়েও এই ছবিগুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, একটা বইয়ের অনেক কপি হয়, কিন্তু একটা ছবির একটাই পিস। হুমায়ূন আহমেদ যে কয়টা ছবি এঁকেছিলেন, সব কটিতে তিনি স্বাক্ষর করেছিলেন। একজন ক্যানসার রোগী তাঁর ছোট সন্তানকে সঙ্গে নিয়ে কেমোথেরাপির কষ্ট ভুলে থাকার জন্য ছবিগুলো এঁকেছিলেন। সেই ছবিগুলো থেকে কয়েকটি আত্মসাৎ করেছেন দুই আসামি।’
প্রয়াত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের আঁকা ছবি আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় দুজনকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়েছে।
আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন সমন জারির নির্দেশ দেন।
যে দুজনকে আদালতে হাজির হতে বলা হয়েছে, তাঁরা হলেন রুমা চৌধুরী ও তাঁর স্বামী মনজুরুল আলম পলাশ। আগামী ২৫ অক্টোবর তাঁদের আদালতে হাজির হতে হবে।
গত বছরের ২৯ জুন একই আদালতে মামলাটি করেন হুমায়ূন আহমেদের স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) অভিযোগ তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। গত ২১ জুন পিবিআইয়ের পরিদর্শক মাসুদ রানা তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।
তদন্ত কর্মকর্তা আদালতকে জানান, শাওনের অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। এই প্রতিবেদন গ্রহণ করে আজ দুই আসামিকে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারির নির্দেশ দেওয়া হয়।
শাওনের মামলায় অভিযোগ করা হয়, ২০১২ সালে চিকিৎসার জন্য নিউইয়র্কের জ্যামাইকায় থাকার সময় অবসরে বেশ কিছু ছবি এঁকেছিলেন হুমায়ূন আহমেদ। সে সময় রুমা চৌধুরী দম্পতির সঙ্গে হুমায়ূন আহমেদের ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়। এরই সূত্র ধরে ২০১২ সালের জুনে হুমায়ূন আহমেদ তাঁর আঁকা ২৪টি ছবি প্রদর্শনীর উদ্দেশ্যে তাঁদের দেন। শর্ত ছিল, প্রদর্শনী শেষে ছবিগুলো ফেরত দেবেন। কিন্তু তাঁরা ফেরত দেননি। ছবিগুলো পরে ফেরত দিতে বলা হলেও তাঁরা কর্ণপাত করেননি।
হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর পর সন্তানসহ দেশে ফিরে আসেন শাওন। শাওন পরে অনেকবার ছবিগুলো ফেরত চাইলেও তাঁরা দেননি। অনেক দেনদরবারের পর ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে রুমা তাঁর সাবেক স্বামী বিশ্বজিৎকে দিয়ে হুমায়ূন আহমেদের মা আয়েশা ফয়েজের মিরপুরের পল্লবীর বাসায় ২৪টি ছবির মধ্যে ২০টি ফেরত দেন। বাকি চারটি ছবি ফেরত দেননি।
মেহের আফরোজ শাওন মামলায় আরও বলেন, ‘হুমায়ূন আহমেদের লেখা যতটা গুরুত্বপূর্ণ, তাঁর আঁকা ছবিগুলোও ততটাই গুরুত্বপূর্ণ। বইয়ের চেয়েও এই ছবিগুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, একটা বইয়ের অনেক কপি হয়, কিন্তু একটা ছবির একটাই পিস। হুমায়ূন আহমেদ যে কয়টা ছবি এঁকেছিলেন, সব কটিতে তিনি স্বাক্ষর করেছিলেন। একজন ক্যানসার রোগী তাঁর ছোট সন্তানকে সঙ্গে নিয়ে কেমোথেরাপির কষ্ট ভুলে থাকার জন্য ছবিগুলো এঁকেছিলেন। সেই ছবিগুলো থেকে কয়েকটি আত্মসাৎ করেছেন দুই আসামি।’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৪ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৬ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৭ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১০ দিন আগে