নরসিংদী প্রতিনিধি
নরসিংদীর মাধবদীতে থুতু ফেলাকে কেন্দ্র করে শাহ আলমকে (১৭) কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে। গতকাল শনিবার রাতে রাজধানীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই কিশোরের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় পুলিশ তিনজনকে আটক করেছে।
শনিবার সন্ধ্যায় মাধবদীর দক্ষিণ বিরামপুর এলাকা এ ঘটনা ঘটে। নিহত মোবারক নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার সাতগ্রাম ইউনিয়নের বাহাদুরপুর গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে। সে মাধবদীর এসপি ইনস্টিটিউশন থেকে সদ্য সমাপ্ত এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল।
নিহতের স্বজনরা বলছেন, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় মোবারক বাড়ি থেকে বেরিয়ে আওয়াল মোল্লার চায়ের দোকানের সামনে দিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় সে থুতু ফেললে ইয়াসিন নামের এক কিশোরের পায়ের সামনে পড়ে। এতে ইয়াসিন ও মোবারক উত্তেজিত হয়ে উঠলে তাদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। একপর্যায়ে সেখান থেকে মোবারক চলে যায়।
এর জের ধরে শনিবার সন্ধ্যায় ইয়াসিনসহ ১০ থেকে ১২ জন কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য ওই চায়ের দোকানের সামনে ওত পেতে থাকে। এ সময় চায়ের দোকানটির সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় মোবারকের ওপর হামলা করে তারা। একপর্যায়ে তারা চাপাতি, ছুরি ও দা দিয়ে মোবারককে কুপিয়ে আহত করে। মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত পায় মোবারক। পরে তাকে আহত অবস্থায় ফেলে রেখে তারা পালিয়ে যায়।
নিহত কিশোরের চাচাতো ভাই সেলিম হোসেন বলেন, ‘ইয়াসিনসহ কয়েক কিশোর আমার ভাইকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। তারা প্রত্যেকেই স্থানীয় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য। তাদের সবার বয়স ১৫ থেকে ১৭ বছরের মধ্যে হবে। পায়ের সামনে থুতু পড়ার মতো একটি তুচ্ছ বিষয়ে যারা তাকে হত্যা করেছে আমরা তাদের বিচার চাই।’
সেলিম হোসেন আরও জানান, মোবারকের লাশ এখন ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা আছে। ময়নাতদন্ত শেষে লাশ নিয়ে পরিবারের সদস্যরা বাড়িতে ফিরবেন।
এ বিষয়ে মাধবদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রকীবুজ্জামান জানান, এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। মামলাও প্রক্রিয়াধীন। এরই মধ্যে পুলিশ অভিযান চালিয়ে হত্যাকাণ্ডে জড়িত চারজনকে আটক করেছে। মামলা পর তাদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হবে।
নরসিংদীর মাধবদীতে থুতু ফেলাকে কেন্দ্র করে শাহ আলমকে (১৭) কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে। গতকাল শনিবার রাতে রাজধানীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই কিশোরের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় পুলিশ তিনজনকে আটক করেছে।
শনিবার সন্ধ্যায় মাধবদীর দক্ষিণ বিরামপুর এলাকা এ ঘটনা ঘটে। নিহত মোবারক নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার সাতগ্রাম ইউনিয়নের বাহাদুরপুর গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে। সে মাধবদীর এসপি ইনস্টিটিউশন থেকে সদ্য সমাপ্ত এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল।
নিহতের স্বজনরা বলছেন, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় মোবারক বাড়ি থেকে বেরিয়ে আওয়াল মোল্লার চায়ের দোকানের সামনে দিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় সে থুতু ফেললে ইয়াসিন নামের এক কিশোরের পায়ের সামনে পড়ে। এতে ইয়াসিন ও মোবারক উত্তেজিত হয়ে উঠলে তাদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। একপর্যায়ে সেখান থেকে মোবারক চলে যায়।
এর জের ধরে শনিবার সন্ধ্যায় ইয়াসিনসহ ১০ থেকে ১২ জন কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য ওই চায়ের দোকানের সামনে ওত পেতে থাকে। এ সময় চায়ের দোকানটির সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় মোবারকের ওপর হামলা করে তারা। একপর্যায়ে তারা চাপাতি, ছুরি ও দা দিয়ে মোবারককে কুপিয়ে আহত করে। মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত পায় মোবারক। পরে তাকে আহত অবস্থায় ফেলে রেখে তারা পালিয়ে যায়।
নিহত কিশোরের চাচাতো ভাই সেলিম হোসেন বলেন, ‘ইয়াসিনসহ কয়েক কিশোর আমার ভাইকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। তারা প্রত্যেকেই স্থানীয় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য। তাদের সবার বয়স ১৫ থেকে ১৭ বছরের মধ্যে হবে। পায়ের সামনে থুতু পড়ার মতো একটি তুচ্ছ বিষয়ে যারা তাকে হত্যা করেছে আমরা তাদের বিচার চাই।’
সেলিম হোসেন আরও জানান, মোবারকের লাশ এখন ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা আছে। ময়নাতদন্ত শেষে লাশ নিয়ে পরিবারের সদস্যরা বাড়িতে ফিরবেন।
এ বিষয়ে মাধবদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রকীবুজ্জামান জানান, এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। মামলাও প্রক্রিয়াধীন। এরই মধ্যে পুলিশ অভিযান চালিয়ে হত্যাকাণ্ডে জড়িত চারজনকে আটক করেছে। মামলা পর তাদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫