শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরে মাটির নিচ থেকে এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ১০ লাখ টাকার জন্য তাকে অপহরণের পর হত্যা করে মাটিতে পুঁতে রাখা হয়। এ ঘটনায় কিশোর গ্যাংয়ের চারজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে সদর উপজেলার ডোমসার ইউনিয়নের খিলগাঁও গ্রামের একটি বাগান থেকে মাটিচাপা অবস্থায় শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। গতকাল সোমবার বিকেল ৪টার পরে কৌশলে ডেকে নিয়ে ওই শিশুকে অপহরণ করা হয়।
এসব তথ্য জানিয়েছেন শরীয়তপুর জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মাহাবুবুল আলম। তিনি জানান, এ ঘটনায় পালং মডেল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন মামলা হয়েছে। এ ঘটনার অধিক তদন্ত চলছে।
নিহত শিশুটির নাম নিবিড় (১১)। সে খিলগাঁও গ্রামের মালয়েশিয়াপ্রবাসী মনির খানের ছেলে। শরীয়তপুর জেলা শহরের শিশুকানন কিন্ডারগার্টেনের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র ছিল সে।
গ্রেপ্তারকৃত কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা হলেন পাবনা সদর থানার সিংগা বাজার এলাকার সাইফুল সরদারের ছেলে সিয়াম সরদার (২০), শরীয়তপুর সদর উপজেলার খিলগাঁও গ্রামের জলিল গাজীর ছেলে শাকিল গাজী (১৮) ও ১৫ এবং ১৭ বছর বয়সী দুই কিশোর।
পুলিশ বলছে, অপহরণের মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন সিয়াম সরদার। সিয়াম ইটভাটার ট্রলিচালক। তাঁরা সপরিবারে নিবিড়দের বাসায় বাড়া থাকেন।
পুলিশ সুপার মো. মাহাবুবুল আলম জানান, সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে শিশু নিবিড়ের দাদা মমিন আলী খান অভিযোগ দায়ের করেন যে, তাঁর নাতি নিবিড়কে কে বা কারা অপহরণ করে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মুক্তিপণ দাবি করছে। অপহরণের এই অভিযোগ পাওয়ামাত্র বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এসপি বলেন, ‘মোবাইল ফোনের প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে প্রথমে সিয়ামকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে সে অপহরণের কথা স্বীকার করে এবং তাঁর সহযোগীদের নাম প্রকাশ করেন। পরে তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বাকিদের আটক করে ঘটনার বিষয়ে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে আজ ভোর ৫টার দিকে তারা স্বীকার করে যে, ঘটনার তিন দিন আগেই তারা নিবিড়কে অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়ের পরিকল্পনা করে।’
গ্রেপ্তারকৃতদের বরাত দিয়ে ঘটনার বর্ণনায় পুলিশ সুপার বলেন, ‘পরিকল্পনা অনুযায়ী সোমবার আনুমানিক বিকেল ৪টার পরে শিশু নিবিড়কে তার বাড়ির আশপাশ থেকে কৌশলে একটি নির্জন বাগানে নিয়ে যায়। কিন্তু নিবিড় সেখান থেকে চলে আসার জন্য ডাকচিৎকার করতে গেলে তাৎক্ষণিক তারা নিবিড়ের হাত-পা চেপে ধরে মাথায় আঘাত করে এবং শ্বাসরোধে হত্যা করে। পরে তারা মরদেহ মাটিচাপা দিয়ে গুম করে পালিয়ে যায়।’
এরপর সন্ধ্যা ৭টার দিকে অপহরণকারীরা নিবিড়ের মায়ের মোবাইল ফোনে জানায়, তারা নিবিড়কে অপহরণ করেছে। ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিলে তারা নিবিড়কে ছেড়ে দেবে। পরে পরিবারের পক্ষ থেকে পুলিশকে জানানো হয়।
শরীয়তপুরে মাটির নিচ থেকে এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ১০ লাখ টাকার জন্য তাকে অপহরণের পর হত্যা করে মাটিতে পুঁতে রাখা হয়। এ ঘটনায় কিশোর গ্যাংয়ের চারজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে সদর উপজেলার ডোমসার ইউনিয়নের খিলগাঁও গ্রামের একটি বাগান থেকে মাটিচাপা অবস্থায় শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। গতকাল সোমবার বিকেল ৪টার পরে কৌশলে ডেকে নিয়ে ওই শিশুকে অপহরণ করা হয়।
এসব তথ্য জানিয়েছেন শরীয়তপুর জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মাহাবুবুল আলম। তিনি জানান, এ ঘটনায় পালং মডেল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন মামলা হয়েছে। এ ঘটনার অধিক তদন্ত চলছে।
নিহত শিশুটির নাম নিবিড় (১১)। সে খিলগাঁও গ্রামের মালয়েশিয়াপ্রবাসী মনির খানের ছেলে। শরীয়তপুর জেলা শহরের শিশুকানন কিন্ডারগার্টেনের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র ছিল সে।
গ্রেপ্তারকৃত কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা হলেন পাবনা সদর থানার সিংগা বাজার এলাকার সাইফুল সরদারের ছেলে সিয়াম সরদার (২০), শরীয়তপুর সদর উপজেলার খিলগাঁও গ্রামের জলিল গাজীর ছেলে শাকিল গাজী (১৮) ও ১৫ এবং ১৭ বছর বয়সী দুই কিশোর।
পুলিশ বলছে, অপহরণের মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন সিয়াম সরদার। সিয়াম ইটভাটার ট্রলিচালক। তাঁরা সপরিবারে নিবিড়দের বাসায় বাড়া থাকেন।
পুলিশ সুপার মো. মাহাবুবুল আলম জানান, সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে শিশু নিবিড়ের দাদা মমিন আলী খান অভিযোগ দায়ের করেন যে, তাঁর নাতি নিবিড়কে কে বা কারা অপহরণ করে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মুক্তিপণ দাবি করছে। অপহরণের এই অভিযোগ পাওয়ামাত্র বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এসপি বলেন, ‘মোবাইল ফোনের প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে প্রথমে সিয়ামকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে সে অপহরণের কথা স্বীকার করে এবং তাঁর সহযোগীদের নাম প্রকাশ করেন। পরে তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বাকিদের আটক করে ঘটনার বিষয়ে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে আজ ভোর ৫টার দিকে তারা স্বীকার করে যে, ঘটনার তিন দিন আগেই তারা নিবিড়কে অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়ের পরিকল্পনা করে।’
গ্রেপ্তারকৃতদের বরাত দিয়ে ঘটনার বর্ণনায় পুলিশ সুপার বলেন, ‘পরিকল্পনা অনুযায়ী সোমবার আনুমানিক বিকেল ৪টার পরে শিশু নিবিড়কে তার বাড়ির আশপাশ থেকে কৌশলে একটি নির্জন বাগানে নিয়ে যায়। কিন্তু নিবিড় সেখান থেকে চলে আসার জন্য ডাকচিৎকার করতে গেলে তাৎক্ষণিক তারা নিবিড়ের হাত-পা চেপে ধরে মাথায় আঘাত করে এবং শ্বাসরোধে হত্যা করে। পরে তারা মরদেহ মাটিচাপা দিয়ে গুম করে পালিয়ে যায়।’
এরপর সন্ধ্যা ৭টার দিকে অপহরণকারীরা নিবিড়ের মায়ের মোবাইল ফোনে জানায়, তারা নিবিড়কে অপহরণ করেছে। ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিলে তারা নিবিড়কে ছেড়ে দেবে। পরে পরিবারের পক্ষ থেকে পুলিশকে জানানো হয়।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৩ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৫ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৬ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
৯ দিন আগে