নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর রমনা এলাকায় অতিরিক্ত আইজিপি আবু হাসান মুহম্মদ তারিকের সরকারি কোয়ার্টার থেকে গৃহকর্মী মৌসুমি আক্তারের (১৪) মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় রমনা থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম।
ওসি মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘গৃহকর্মী মৌসুমির সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। সুরতহালে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। মেয়েটির একটু মানসিক সমস্যা ছিল বলে জানতে পেরেছি।’
ওসি বলেন, ‘নিহতের মরদেহ তার বোন ও নানি এসে নিয়ে গেছেন। মেয়েটির বাবা নেই। তিনি ১০ বছর আগে মারা গেছেন। তার মা অন্যত্র বিয়ে করে চলে গেছেন, যার কারণে মেয়েটির মায়ের ওপর ক্ষোভ ছিল। মেয়ের নানির সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তাঁদের কোনো অভিযোগ নেই। তারা মরদেহ টাঙ্গাইলে নিয়ে গেছেন।’
এদিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গ সূত্রে জানা গেছে, নিহত গৃহকর্মী মৌসুমির মরদেহ হাসপাতাল থেকে রমনা থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. ফজলুল গ্রহণ করেন।
ওসি মনিরুল বলেন, ‘মেয়েটি তিন বছর ধরে স্যারের বাসায় কাজ করে। মেয়েটির ছোট ভাইকেও স্যার নিয়ে এসে মাদ্রাসায় ভর্তি করে দিয়েছে। তার পড়ালেখার খরচ স্যার দিত। মেয়েটির একটি বড় বোন আছে, বিয়ে হয়েছে। সে স্বামীর সঙ্গে টাঙ্গাইল থাকে।’
মেয়েটির মায়ের ওপর ক্ষোভের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে ওসি বলেন, ‘বাবা মারা যাওয়ার পরে মেয়েটিকে খুব ছোট রেখে মা অন্যত্র বিয়ে করায় তার ওপর ক্ষোভ ছিল বলে জানতে পেরেছি।’
গতকাল বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে অতিরিক্ত আইজিপি আবু হাসান মুহম্মদ তারিকের রমনা অফিসার্স কোয়ার্টারের ১৪/এ নম্বর শিমুল ভবনের ১৩ তলা থেকে গৃহকর্মী মৌসুমির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারের সময় ছাদের বারান্দায় ফ্যানের হুকের সঙ্গে মৌসুমির মরদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় ছিল।
মরদেহ উদ্ধারের পর মৌসুমির মৃতদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেন রমনা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আমেনা খানম। তিনি সুরতহাল প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, মৃত মৌসুমির শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তবে গলায় অর্ধচন্দ্রাকৃতির একটি দাগ আছে।
প্রাথমিকভাবে এসআই আমেনা সুরতহাল প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, মৃত মৌসুমি অজ্ঞাত কারণে ফ্যানের হুকের সঙ্গে রশি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।
জানা গেছে, নিহত মৌসুমির বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল উপজেলার বাইচাইল গ্রামে। রমনা অফিসার্স কোয়ার্টারে অতিরিক্ত আইজিপি আবু হাসান মোহাম্মদ তারিকের বাসায় গত তিন বছর ধরে সে গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করত। অতিরিক্ত আইজিপি তারিক রাজশাহীর সারদায় পুলিশ একাডেমির অধ্যক্ষ বলে জানা গেছে।
রাজধানীর রমনা এলাকায় অতিরিক্ত আইজিপি আবু হাসান মুহম্মদ তারিকের সরকারি কোয়ার্টার থেকে গৃহকর্মী মৌসুমি আক্তারের (১৪) মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় রমনা থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম।
ওসি মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘গৃহকর্মী মৌসুমির সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। সুরতহালে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। মেয়েটির একটু মানসিক সমস্যা ছিল বলে জানতে পেরেছি।’
ওসি বলেন, ‘নিহতের মরদেহ তার বোন ও নানি এসে নিয়ে গেছেন। মেয়েটির বাবা নেই। তিনি ১০ বছর আগে মারা গেছেন। তার মা অন্যত্র বিয়ে করে চলে গেছেন, যার কারণে মেয়েটির মায়ের ওপর ক্ষোভ ছিল। মেয়ের নানির সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তাঁদের কোনো অভিযোগ নেই। তারা মরদেহ টাঙ্গাইলে নিয়ে গেছেন।’
এদিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গ সূত্রে জানা গেছে, নিহত গৃহকর্মী মৌসুমির মরদেহ হাসপাতাল থেকে রমনা থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. ফজলুল গ্রহণ করেন।
ওসি মনিরুল বলেন, ‘মেয়েটি তিন বছর ধরে স্যারের বাসায় কাজ করে। মেয়েটির ছোট ভাইকেও স্যার নিয়ে এসে মাদ্রাসায় ভর্তি করে দিয়েছে। তার পড়ালেখার খরচ স্যার দিত। মেয়েটির একটি বড় বোন আছে, বিয়ে হয়েছে। সে স্বামীর সঙ্গে টাঙ্গাইল থাকে।’
মেয়েটির মায়ের ওপর ক্ষোভের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে ওসি বলেন, ‘বাবা মারা যাওয়ার পরে মেয়েটিকে খুব ছোট রেখে মা অন্যত্র বিয়ে করায় তার ওপর ক্ষোভ ছিল বলে জানতে পেরেছি।’
গতকাল বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে অতিরিক্ত আইজিপি আবু হাসান মুহম্মদ তারিকের রমনা অফিসার্স কোয়ার্টারের ১৪/এ নম্বর শিমুল ভবনের ১৩ তলা থেকে গৃহকর্মী মৌসুমির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারের সময় ছাদের বারান্দায় ফ্যানের হুকের সঙ্গে মৌসুমির মরদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় ছিল।
মরদেহ উদ্ধারের পর মৌসুমির মৃতদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করেন রমনা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আমেনা খানম। তিনি সুরতহাল প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, মৃত মৌসুমির শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তবে গলায় অর্ধচন্দ্রাকৃতির একটি দাগ আছে।
প্রাথমিকভাবে এসআই আমেনা সুরতহাল প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, মৃত মৌসুমি অজ্ঞাত কারণে ফ্যানের হুকের সঙ্গে রশি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।
জানা গেছে, নিহত মৌসুমির বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল উপজেলার বাইচাইল গ্রামে। রমনা অফিসার্স কোয়ার্টারে অতিরিক্ত আইজিপি আবু হাসান মোহাম্মদ তারিকের বাসায় গত তিন বছর ধরে সে গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করত। অতিরিক্ত আইজিপি তারিক রাজশাহীর সারদায় পুলিশ একাডেমির অধ্যক্ষ বলে জানা গেছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫