নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মতিঝলের ফকিরাপুলে একটি ছাপাখানা থেকে ঢাকা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) পরিচয়ে অভিযান চালিয়ে একটি ছাপাখানার মালিক ও ডিজাইনারকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
তাঁরা হলেন হেরার জ্যোতি ডিজাইন অ্যান্ড প্রিন্টিংয়ের মালিক মমিনুল ইসলাম ও ছাপাখানার ডিজাইনার সাইফুল ইসলাম। মমিনুল ইসলাম নেজামে ইসলাম দলের নেতা। দুজনকে তুলে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন মমিনুল ইসলামের শ্যালক মাসুম বিল্লাহ সরকার।
গত মঙ্গলবার দুপুরে তাঁদের তুলে নেওয়া হয় বলে জানা গেছে। এ সময় প্রতিষ্ঠানটির ভেতরে সব মালামাল ও আসবাবপত্র তছনছ করে অভিযানকারীরা। পরে প্রতিষ্ঠানটি থেকে কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক, মনিটর ও একটি সিপিউ নিয়ে যাওয়া হয়।
মাসুম বিল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মঙ্গলবার দুপুরে মতিঝিলের ফকিরাপুলে আমার দুলাভাই মমিনুল ইসলামের মালিকানাধীন হেরার জ্যোতি ডিজাইন অ্যান্ড প্রিন্টিংয়ের অফিসে গোয়েন্দা পুলিশ পরিচয়ে অভিযান চালান হয়। এ সময়ে মমিনুল ইসলাম অফিসে ছিলেন না। পরে তাঁকেও আটক করা হয়। মমিনুল ইসলাম নেজামে ইসলাম নামের একটি দলের নেতা। ৩২ ঘণ্টা পর আমরা জানতে পেরেছি তাঁদের ডিবি পুলিশ নিয়ে গেছে। তবে কোন বিভাগ নিয়েছে সেটি এখনো জানতে পরিনি।’
মাসুম বিল্লাহ অভিযোগ করে বলেন, ‘একটা মানুষ অপরাধ করলে তার বিচার হবে। কিন্তু এভাবে তুলে নিয় যাওয়ার কোনো মানে হয় না। আমরা দুই দিন ধরে পল্টন, মতিঝিল, ডিবি কার্যালয়ে ঘুরেছি, কিন্তু কোথাও তাঁদের সন্ধান পাইনি। আজ যখন আমরা আবার পল্টন থানায় গিয়েছি, তখন আমাদের সঙ্গে এসআই মোস্তাফিজুর রহমান ফকিরাপুলের অফিসে আসেন। অফিসের তালা ভাঙার সময় জানতে পারি ডিবি পুলিশ তাঁদের আটক করেছে। তবে আমরা এখনো তাঁদের সঙ্গে কথা বলতে পরিনি।’
প্রিন্টিং প্রেসের মালিক ও কর্মচারীকে আটকের বিষয়ে জানতে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) মতিঝিল বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) রাজিব আল মাসুদের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও তিনি সাড়া দেননি।
রাজধানীর মতিঝলের ফকিরাপুলে একটি ছাপাখানা থেকে ঢাকা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) পরিচয়ে অভিযান চালিয়ে একটি ছাপাখানার মালিক ও ডিজাইনারকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
তাঁরা হলেন হেরার জ্যোতি ডিজাইন অ্যান্ড প্রিন্টিংয়ের মালিক মমিনুল ইসলাম ও ছাপাখানার ডিজাইনার সাইফুল ইসলাম। মমিনুল ইসলাম নেজামে ইসলাম দলের নেতা। দুজনকে তুলে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন মমিনুল ইসলামের শ্যালক মাসুম বিল্লাহ সরকার।
গত মঙ্গলবার দুপুরে তাঁদের তুলে নেওয়া হয় বলে জানা গেছে। এ সময় প্রতিষ্ঠানটির ভেতরে সব মালামাল ও আসবাবপত্র তছনছ করে অভিযানকারীরা। পরে প্রতিষ্ঠানটি থেকে কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক, মনিটর ও একটি সিপিউ নিয়ে যাওয়া হয়।
মাসুম বিল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মঙ্গলবার দুপুরে মতিঝিলের ফকিরাপুলে আমার দুলাভাই মমিনুল ইসলামের মালিকানাধীন হেরার জ্যোতি ডিজাইন অ্যান্ড প্রিন্টিংয়ের অফিসে গোয়েন্দা পুলিশ পরিচয়ে অভিযান চালান হয়। এ সময়ে মমিনুল ইসলাম অফিসে ছিলেন না। পরে তাঁকেও আটক করা হয়। মমিনুল ইসলাম নেজামে ইসলাম নামের একটি দলের নেতা। ৩২ ঘণ্টা পর আমরা জানতে পেরেছি তাঁদের ডিবি পুলিশ নিয়ে গেছে। তবে কোন বিভাগ নিয়েছে সেটি এখনো জানতে পরিনি।’
মাসুম বিল্লাহ অভিযোগ করে বলেন, ‘একটা মানুষ অপরাধ করলে তার বিচার হবে। কিন্তু এভাবে তুলে নিয় যাওয়ার কোনো মানে হয় না। আমরা দুই দিন ধরে পল্টন, মতিঝিল, ডিবি কার্যালয়ে ঘুরেছি, কিন্তু কোথাও তাঁদের সন্ধান পাইনি। আজ যখন আমরা আবার পল্টন থানায় গিয়েছি, তখন আমাদের সঙ্গে এসআই মোস্তাফিজুর রহমান ফকিরাপুলের অফিসে আসেন। অফিসের তালা ভাঙার সময় জানতে পারি ডিবি পুলিশ তাঁদের আটক করেছে। তবে আমরা এখনো তাঁদের সঙ্গে কথা বলতে পরিনি।’
প্রিন্টিং প্রেসের মালিক ও কর্মচারীকে আটকের বিষয়ে জানতে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) মতিঝিল বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) রাজিব আল মাসুদের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও তিনি সাড়া দেননি।
গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
১ দিন আগেচাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৪ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪