নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অভিনেত্রী রোকেয়া প্রাচীর ওপর হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘরের বাইরে স্মৃতিফলকে মোমবাতি প্রজ্বালন করতে গেলে তাঁর ওপর অতর্কিত হামলা হয় বলে জানা গেছে।
আজ রাতে আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমরান।
তিনি বলেন, ‘রাত পৌনে ৮টার দিকে রোকেয়া প্রাচীর ওপর হামলার ঘটনা জানা যায়। ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের কর্মীরা সেখানে ছিল বলে জানতে পেরেছি। তবে এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত কেউ কোনো অভিযোগ করেনি।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পূর্বঘোষণা অনুযায়ী রোকেয়া প্রাচী ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে যান। এ সময় আরও ৭০–৮০ জন সংস্কৃতিকর্মী তাঁর সঙ্গে যোগ দেন। সন্ধ্যায় প্রদীপ প্রজ্বালনের আয়োজন চলাকালে ৩০–৩৫ জন যুবক সেখানে উপস্থিত হয়। তাদের হাতে লাঠিসোঁটা ছিল। তারা সবাইকে হুমকি দিয়ে সরিয়ে দেয়। এরপর বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ভাঙচুর করে। রোকেয়া প্রাচী সেটি ঠিক করতে গেলে তাঁকে লাঠি দিয়ে মারতে থাকে যুবকেরা। পরে সহশিল্পীরা তাঁকে ধরে বাইরে নিয়ে যান।
শোক দিবস উপলক্ষে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে আজ বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবির সামনে মোমবাতি প্রজ্বালন ও এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এর নেতৃত্ব দেন অভিনেত্রী ও মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রী রোকেয়া প্রাচী।
এ নিয়ে ফেসবুকে লাইভ করা হয়। সেখানে রোকেয়া প্রাচী বলেন, ‘আমরা সবাই এখানে আজ একত্রিত হয়েছি। কারণ, বাংলাদেশ পুড়েছে। আমরা সবাই একত্রিত হয়েছি। কারণ, আমাদের ১৯৭১ পুড়েছে। আমরা এখানে একত্রিত হয়েছি। কারণ, আমাদের বঙ্গবন্ধু ছবি পুড়েছে, ধানমন্ডি ৩২ পুড়েছে ৷ আমরা এখানে একত্রিত হয়েছি বাংলাদেশ পুড়েছে বলে। আমরা এখানে কোনো রাজনীতির কথা বলতে আসিনি। বাংলাদেশ আমাদের সবার।’
তিনি বলেন, ‘আমরা এখানে শোক প্রকাশ করতে এসেছি শান্তিপূর্ণভাবে। আমরা বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধা করি। তিনি আমাদের জন্য এই বাংলাদেশ দিয়েছেন, সংবিধান দিয়েছেন। এই ৩২ যখন পুড়েছে, তখন আমাদের মনে হয়েছে, আমরা পুড়েছি। আমরা ধানমন্ডি ৩২–এ দাঁড়িয়ে সারা বিশ্বের এই মহানায়কের কাছে ক্ষমা চাইছি, আমরা লজ্জিত, বাঙালি জাতি আজ লজ্জিত।’
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের মুখে পদত্যাগ করে ৫ আগস্ট দেশ ছাড়েন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। ওই দিন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়, ধানমন্ডিতে শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয় এবং বঙ্গবন্ধু ভবনে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়।
অভিনেত্রী রোকেয়া প্রাচীর ওপর হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘরের বাইরে স্মৃতিফলকে মোমবাতি প্রজ্বালন করতে গেলে তাঁর ওপর অতর্কিত হামলা হয় বলে জানা গেছে।
আজ রাতে আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমরান।
তিনি বলেন, ‘রাত পৌনে ৮টার দিকে রোকেয়া প্রাচীর ওপর হামলার ঘটনা জানা যায়। ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের কর্মীরা সেখানে ছিল বলে জানতে পেরেছি। তবে এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত কেউ কোনো অভিযোগ করেনি।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পূর্বঘোষণা অনুযায়ী রোকেয়া প্রাচী ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে যান। এ সময় আরও ৭০–৮০ জন সংস্কৃতিকর্মী তাঁর সঙ্গে যোগ দেন। সন্ধ্যায় প্রদীপ প্রজ্বালনের আয়োজন চলাকালে ৩০–৩৫ জন যুবক সেখানে উপস্থিত হয়। তাদের হাতে লাঠিসোঁটা ছিল। তারা সবাইকে হুমকি দিয়ে সরিয়ে দেয়। এরপর বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ভাঙচুর করে। রোকেয়া প্রাচী সেটি ঠিক করতে গেলে তাঁকে লাঠি দিয়ে মারতে থাকে যুবকেরা। পরে সহশিল্পীরা তাঁকে ধরে বাইরে নিয়ে যান।
শোক দিবস উপলক্ষে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে আজ বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবির সামনে মোমবাতি প্রজ্বালন ও এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এর নেতৃত্ব দেন অভিনেত্রী ও মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রী রোকেয়া প্রাচী।
এ নিয়ে ফেসবুকে লাইভ করা হয়। সেখানে রোকেয়া প্রাচী বলেন, ‘আমরা সবাই এখানে আজ একত্রিত হয়েছি। কারণ, বাংলাদেশ পুড়েছে। আমরা সবাই একত্রিত হয়েছি। কারণ, আমাদের ১৯৭১ পুড়েছে। আমরা এখানে একত্রিত হয়েছি। কারণ, আমাদের বঙ্গবন্ধু ছবি পুড়েছে, ধানমন্ডি ৩২ পুড়েছে ৷ আমরা এখানে একত্রিত হয়েছি বাংলাদেশ পুড়েছে বলে। আমরা এখানে কোনো রাজনীতির কথা বলতে আসিনি। বাংলাদেশ আমাদের সবার।’
তিনি বলেন, ‘আমরা এখানে শোক প্রকাশ করতে এসেছি শান্তিপূর্ণভাবে। আমরা বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধা করি। তিনি আমাদের জন্য এই বাংলাদেশ দিয়েছেন, সংবিধান দিয়েছেন। এই ৩২ যখন পুড়েছে, তখন আমাদের মনে হয়েছে, আমরা পুড়েছি। আমরা ধানমন্ডি ৩২–এ দাঁড়িয়ে সারা বিশ্বের এই মহানায়কের কাছে ক্ষমা চাইছি, আমরা লজ্জিত, বাঙালি জাতি আজ লজ্জিত।’
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের মুখে পদত্যাগ করে ৫ আগস্ট দেশ ছাড়েন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। ওই দিন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়, ধানমন্ডিতে শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয় এবং বঙ্গবন্ধু ভবনে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪