নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতীয় জাল রুপি তৈরি চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার লালবাগ থানার আরেনডি রোডের শ্মশানঘাট কালীমন্দির এলাকা থেকে একজনকে গ্রেপ্তারের পর তাঁর দেওয়া তথ্যমতে আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করে ডিএমপির লালবাগ থানার পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. মাহি (১৯), সাজ্জাদ হোসেন রবিন (৩৮) ও সাদমান হোসেন হৃদয় (৩০)।
আজ শনিবার দুপুর ১২টায় ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে লালবাগ বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মো. জাফর হোসেন এসব তথ্য জানান।
আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে তিনি জানান, নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার কাজীপুর এলাকার কুদরত উল্লাহ মির্জার ছেলে সাজ্জাদ হোসেন রবিন। ২০০৭ সাল থেকে জাল রুপি তৈরি করতেন তিনি। মাঝে কিছুদিন বন্ধ করে ২০২০ সালে আবার শুরু করেন জাল রুপি তৈরি। এসব রুপি দিয়ে তিনি ভারতে চোরাচালান করতেন। গ্রেপ্তারের সময় তাঁর কাছ থেকে ১ লাখ ভারতীয় জাল রুপি, ১০ লাখ ২০ হাজার জাল টাকা এবং জাল রুপি ও টাকা তৈরির সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। চক্রটি এখন পর্যন্ত ৫ কোটির বেশি ভারতীয় জাল রুপি বাজারে ছড়িয়েছে।
তিনি বলেন, চক্রের মূল হোতা সাজ্জাদ হোসেন রবিন একজন গ্রাফিক ডিজাইনার। ২০০৭ সালে শহীদ নামের তাঁর এক বন্ধুর সঙ্গে পরিচয় হয়। তিনি এ ধরনের জাল টাকা তৈরির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। রবিন তাঁর সঙ্গে জাল টাকা তৈরি শুরু করেন। শহীদ মারা যাওয়ার পর জাল টাকা তৈরি বন্ধ করে দেন রবিন। এরপর তিনি ব্যবসা শুরু করেন। করোনাকালে তাঁর ব্যবসায় লস হয়। পরে ২০২০ সাল থেকে রবিন আবারও জাল টাকা, বিশেষ করে জাল রুপি ছাপানো শুরু করেন।
পুলিশের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘এই জাল রুপি মূলত তাঁরা আমাদের সীমান্ত এলাকা দিয়ে চোরাচালান কাজে ব্যবহার করতেন। শাড়ি, মাদক বা বিভিন্ন সামগ্রী তাঁরা জাল রুপি দিয়ে পরিশোধ করতেন।’
ভারতীয় জাল রুপি তৈরি চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার লালবাগ থানার আরেনডি রোডের শ্মশানঘাট কালীমন্দির এলাকা থেকে একজনকে গ্রেপ্তারের পর তাঁর দেওয়া তথ্যমতে আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করে ডিএমপির লালবাগ থানার পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. মাহি (১৯), সাজ্জাদ হোসেন রবিন (৩৮) ও সাদমান হোসেন হৃদয় (৩০)।
আজ শনিবার দুপুর ১২টায় ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে লালবাগ বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মো. জাফর হোসেন এসব তথ্য জানান।
আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে তিনি জানান, নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার কাজীপুর এলাকার কুদরত উল্লাহ মির্জার ছেলে সাজ্জাদ হোসেন রবিন। ২০০৭ সাল থেকে জাল রুপি তৈরি করতেন তিনি। মাঝে কিছুদিন বন্ধ করে ২০২০ সালে আবার শুরু করেন জাল রুপি তৈরি। এসব রুপি দিয়ে তিনি ভারতে চোরাচালান করতেন। গ্রেপ্তারের সময় তাঁর কাছ থেকে ১ লাখ ভারতীয় জাল রুপি, ১০ লাখ ২০ হাজার জাল টাকা এবং জাল রুপি ও টাকা তৈরির সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। চক্রটি এখন পর্যন্ত ৫ কোটির বেশি ভারতীয় জাল রুপি বাজারে ছড়িয়েছে।
তিনি বলেন, চক্রের মূল হোতা সাজ্জাদ হোসেন রবিন একজন গ্রাফিক ডিজাইনার। ২০০৭ সালে শহীদ নামের তাঁর এক বন্ধুর সঙ্গে পরিচয় হয়। তিনি এ ধরনের জাল টাকা তৈরির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। রবিন তাঁর সঙ্গে জাল টাকা তৈরি শুরু করেন। শহীদ মারা যাওয়ার পর জাল টাকা তৈরি বন্ধ করে দেন রবিন। এরপর তিনি ব্যবসা শুরু করেন। করোনাকালে তাঁর ব্যবসায় লস হয়। পরে ২০২০ সাল থেকে রবিন আবারও জাল টাকা, বিশেষ করে জাল রুপি ছাপানো শুরু করেন।
পুলিশের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘এই জাল রুপি মূলত তাঁরা আমাদের সীমান্ত এলাকা দিয়ে চোরাচালান কাজে ব্যবহার করতেন। শাড়ি, মাদক বা বিভিন্ন সামগ্রী তাঁরা জাল রুপি দিয়ে পরিশোধ করতেন।’
আন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
২ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
১০ দিন আগেমুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে ডাকাতদের হামলার ঘটনায় ডাকাত দলের প্রধান রিপনসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) ঢাকা ও গাজীপুর থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১৩ দিন আগেনরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫