নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর রমনা ও পল্টন থানায় করা পৃথক ৯ মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত। আগামীকাল বুধবার তাঁর জামিন বিষয়ে শুনানির দিন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান সোহাগ উদ্দিনের আদালত এই আদেশ দেন। আদেশের আগে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে আদালতে হাজির করা হয়।
গত বছরের ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনায় দলটির মহাসচিব ফখরুলকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিন দিন পর ৩১ ডিসেম্বর তাঁর পক্ষে জামিনের আবেদন করায় শুনানির জন্য আজ মঙ্গলবার দিন ধার্য করেছিলেন আদালত। কিন্তু এই ৯টি মামলায় মির্জা ফখরুলকে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়নি।
প্রক্রিয়াগত কারণে গ্রেপ্তার না হলে জামিনও সম্ভব নয়। সে কারণে আজ আসামিপক্ষ থেকেই তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করা হয়। আদালত সেই আবেদন মঞ্জুর করেন বলে আজকের পত্রিকাকে জানান মির্জা ফখরুলের আইনজীবী জয়নুল আবেদীন মেজবাহ।
রাজধানীর পল্টন থানায় দায়ের করা ছয় মামলা ও রমনা থানায় দায়ের করা তিন মামলায় মির্জা ফখরুলের জামিনের আবেদন করা হয়। এসব মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ বা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মির্জা ফখরুলকে গ্রেপ্তার দেখাননি। তার পরও তাঁর পক্ষে আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন।
এই মামলাগুলোতে দেখা যায়, প্রতিটি মামলায় মির্জা ফখরুলের নাম রয়েছে। গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন সংঘর্ষের ঘটনায় এসব মামলা দায়ের করা হয়।
পুলিশ কনস্টেবল পারভেজ হত্যা মামলা, পুলিশের অস্ত্র ছিনতাই, ওয়ালটন রমনা এলাকার বিভিন্ন স্থানে নাশকতার অভিযোগে এসব মামলা দায়ের করা হয়।
তবে শুধু ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় রমনা থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কারাগারে রয়েছেন। ২৯ অক্টোবর গুলশানের বাসভবন থেকে মির্জা ফখরুলকে গ্রেপ্তার করে ওই দিনই আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করার পর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে আবেদন করা হলে সেখানেও জামিন নামঞ্জুর হয়। পরে হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করা হলে হাইকোর্ট ৭ ডিসেম্বর কেন জামিন দেওয়া হবে না—এই মর্মে রুল জারি করেন।
রাজধানীর রমনা ও পল্টন থানায় করা পৃথক ৯ মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত। আগামীকাল বুধবার তাঁর জামিন বিষয়ে শুনানির দিন নির্ধারণ করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান সোহাগ উদ্দিনের আদালত এই আদেশ দেন। আদেশের আগে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে আদালতে হাজির করা হয়।
গত বছরের ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনায় দলটির মহাসচিব ফখরুলকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিন দিন পর ৩১ ডিসেম্বর তাঁর পক্ষে জামিনের আবেদন করায় শুনানির জন্য আজ মঙ্গলবার দিন ধার্য করেছিলেন আদালত। কিন্তু এই ৯টি মামলায় মির্জা ফখরুলকে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়নি।
প্রক্রিয়াগত কারণে গ্রেপ্তার না হলে জামিনও সম্ভব নয়। সে কারণে আজ আসামিপক্ষ থেকেই তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করা হয়। আদালত সেই আবেদন মঞ্জুর করেন বলে আজকের পত্রিকাকে জানান মির্জা ফখরুলের আইনজীবী জয়নুল আবেদীন মেজবাহ।
রাজধানীর পল্টন থানায় দায়ের করা ছয় মামলা ও রমনা থানায় দায়ের করা তিন মামলায় মির্জা ফখরুলের জামিনের আবেদন করা হয়। এসব মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ বা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মির্জা ফখরুলকে গ্রেপ্তার দেখাননি। তার পরও তাঁর পক্ষে আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন।
এই মামলাগুলোতে দেখা যায়, প্রতিটি মামলায় মির্জা ফখরুলের নাম রয়েছে। গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন সংঘর্ষের ঘটনায় এসব মামলা দায়ের করা হয়।
পুলিশ কনস্টেবল পারভেজ হত্যা মামলা, পুলিশের অস্ত্র ছিনতাই, ওয়ালটন রমনা এলাকার বিভিন্ন স্থানে নাশকতার অভিযোগে এসব মামলা দায়ের করা হয়।
তবে শুধু ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় রমনা থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কারাগারে রয়েছেন। ২৯ অক্টোবর গুলশানের বাসভবন থেকে মির্জা ফখরুলকে গ্রেপ্তার করে ওই দিনই আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করার পর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে আবেদন করা হলে সেখানেও জামিন নামঞ্জুর হয়। পরে হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করা হলে হাইকোর্ট ৭ ডিসেম্বর কেন জামিন দেওয়া হবে না—এই মর্মে রুল জারি করেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫