উত্তরা (বিমানবন্দর) প্রতিনিধি
সোনা চোরাচালানের সঙ্গে বিমানের লোক জড়িত বলে মন্তব্য করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী। তিনি বলেছেন, ‘এ ব্যাপারে কোনোই সন্দেহ নেই যে বিমানের লোকেরাই সোনা চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত। কারণ সোনাগুলো যার কাছ থেকে পাওয়া গেছে সে বিমানেরও কেউ না, ক্যারিয়ারেরও না। সে ভেতরে কর্মরত। সুতরাং এখানে অন্য কেউ জড়িত।’
বিমানবন্দরের বিমানের ফ্লাইট ক্যাটারিং সেন্টার (বিএফসিসি) পরিদর্শন শেষে বৃহস্পতিবার (২৬ মে) বিকেলে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এ সময় বিমান প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (সিভিল অ্যাভিয়েশন) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান, বাংলাদেশ বিমানের উপ-মহাব্যবস্থাপক তাহেরা খন্দকারসহ অন্যান্য কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘সোনা চোরাচালান সিন্ডিকেটে যারাই জড়িত, তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। তাদেরকে শক্তভাবে ধরা হবে। যে ধরা পড়েছে, তারও স্বীকারোক্তি নেওয়া হবে। এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত একজনও ছাড় পাবে না। সেই সঙ্গে ভবিষ্যতেও যেন এই ধরনের ঘটনা না ঘটে, তার জন্য যে গেট দিয়ে তারা যাতায়াত করে ওই গেটটিও রিপ্লেসমেন্ট করা হবে। এখানে একটি স্ক্যানার মেশিন স্থাপনের জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ও দুঃখজনক ঘটনা ঘটেছে। এটি শোনামাত্রই আমরা আজকে এখানে এসেছি। কে কোন দিক দিয়ে যায়, কার ডিউটি, কীভাবে পাস হয়, এয়ারক্রাফটে খাবারগুলো কীভাবে যায়, কার দায়িত্বে যায়, কে সুপারভাইজ করে এবং ফ্লাইট আসার পর এয়ারক্রাফট থেকে খাবারগুলো কীভাবে কে নিয়ে আসে, এ সমস্ত দায়দায়িত্ব কার ওপরে, কোথায় থেকে মেইনট্যানেন্স হয় এই জিনিসগুলো আমরা দেখলাম।’
গতকাল আব্দুল আজিজ নামের একজনের কাছ থেকে সোনাগুলো উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান তিনি। বিমান ফ্লাইট ক্যাটারিং সেন্টার (বিএফসিসি) থেকে আব্দুল আজিজকে আটকে রাখার খবর জানতে পারেন প্রতিমন্ত্রী। তারা আব্দুল আজিজকে একটি কক্ষে আটকে রেখে পরবর্তীতে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে।
বিএফসিসিতে কাস্টমস হাউস কর্তৃপক্ষকে বাধা এবং বাংলাদেশ বিমান ও বিমানের কর্মীদের কাছ থেকে বারবার স্বর্ণ উদ্ধারের কারণ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী বলেন, ‘ভেতর থেকে আমরা জানলাম, বিএফসিসি থেকে যারা বের হয়ে যায়, তারা ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে বের হয়। আব্দুল আজিজেরও ফিঙ্গারপ্রিন্ট দেওয়া ছিল। তার ডিউটি ক্যারিয়ারে ছিল না। সে ক্যারিয়ারেও যায়নি। খাবার যে গাড়িতে নিয়ে যায়, সেখানেও তার ডিউটি ছিল না। সুতরাং এটির সঙ্গে আরও অনেকে জড়িত। তার কাছে কেউ না কেউ হ্যান্ডওভার করেছে।’
প্রতিমন্ত্রী জানান, এ ঘটনায় আব্দুল আজিজকে বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া বিমান থেকে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। অপরদিকে মন্ত্রণালয় থেকে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। সেহেতু এটি বিমানবন্দরের ঘটনা, সেহেতু বিমানবন্দরের সিকিউরিটির সঙ্গে জড়িত—এমন একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিমানের কর্মকর্তা নিয়ে একটি তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। এতে মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিবও থাকবেন।
মো. মাহবুব আলী বলেন, ‘তদন্ত কমিটিতে শুধু যদি বিমানের লোকজনই থাকে, তাহলে আমরা সঠিকভাবে সঠিক তথ্য নাও পেতে পারি।’
কাস্টমস কর্মকর্তাদের কাছে তথ্য ছিল ৪০ কেজি স্বর্ণের, কিন্তু ধরা পড়লে ৮ কেজি। তাহলে বাকি স্বর্ণ কোথায়? এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী বলেন, ‘আমি যে তথ্য পেলাম সেটিই জানালাম। কিন্তু এটিই যে সঠিক, তাও নয়। এটি তদন্তের বিষয়। আমরা কেউ এবং বিমানের কর্তৃপক্ষ কেউ চায় না, বিমান সোনা চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত থাকুক। জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘কাস্টমসের কাছে যদি ৪০ কেজি স্বর্ণের তথ্য থাকে তাহলে কাস্টমস হাউস কর্তৃপক্ষ এখানে ঢুকবে। তারা তদন্ত করবে। এ ছাড়া বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার লোকজনও তদন্ত করবে। আমরাও তদন্ত করব।’
আব্দুল আজিজের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘পুলিশ ইনভেস্টিগেশন করবে। পুলিশের তদন্তের পর যদি চার্জশিট দেওয়া হয়, সেটি কোর্টে যায়। কোর্ট বিচার করে। আমরা চাই, দ্রুত যেন এর বিচার হয়। সোনা চোরাচালান বন্ধ হয়। এটিই আমাদের চ্যালেঞ্জ।’
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (সিভিল অ্যাভিয়েশন) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিএফসিসিতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মাননীয় প্রতিমন্ত্রী দিক নির্দেশনা দিয়েছেন। সেই সঙ্গে এখানে অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পরিকল্পনা করব। পরিকল্পনা অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিমানবন্দরের বিএফসিসির গেট থেকে বুধবার (২৫ মে) দুপুর থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে প্রায় ৬ কোটি টাকার সোনাসহ বিএফসিসির আব্দুল আজিজকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা কাস্টমস হাউস কর্তৃপক্ষ।
সোনা চোরাচালানের সঙ্গে বিমানের লোক জড়িত বলে মন্তব্য করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী। তিনি বলেছেন, ‘এ ব্যাপারে কোনোই সন্দেহ নেই যে বিমানের লোকেরাই সোনা চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত। কারণ সোনাগুলো যার কাছ থেকে পাওয়া গেছে সে বিমানেরও কেউ না, ক্যারিয়ারেরও না। সে ভেতরে কর্মরত। সুতরাং এখানে অন্য কেউ জড়িত।’
বিমানবন্দরের বিমানের ফ্লাইট ক্যাটারিং সেন্টার (বিএফসিসি) পরিদর্শন শেষে বৃহস্পতিবার (২৬ মে) বিকেলে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এ সময় বিমান প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (সিভিল অ্যাভিয়েশন) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান, বাংলাদেশ বিমানের উপ-মহাব্যবস্থাপক তাহেরা খন্দকারসহ অন্যান্য কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘সোনা চোরাচালান সিন্ডিকেটে যারাই জড়িত, তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। তাদেরকে শক্তভাবে ধরা হবে। যে ধরা পড়েছে, তারও স্বীকারোক্তি নেওয়া হবে। এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত একজনও ছাড় পাবে না। সেই সঙ্গে ভবিষ্যতেও যেন এই ধরনের ঘটনা না ঘটে, তার জন্য যে গেট দিয়ে তারা যাতায়াত করে ওই গেটটিও রিপ্লেসমেন্ট করা হবে। এখানে একটি স্ক্যানার মেশিন স্থাপনের জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ও দুঃখজনক ঘটনা ঘটেছে। এটি শোনামাত্রই আমরা আজকে এখানে এসেছি। কে কোন দিক দিয়ে যায়, কার ডিউটি, কীভাবে পাস হয়, এয়ারক্রাফটে খাবারগুলো কীভাবে যায়, কার দায়িত্বে যায়, কে সুপারভাইজ করে এবং ফ্লাইট আসার পর এয়ারক্রাফট থেকে খাবারগুলো কীভাবে কে নিয়ে আসে, এ সমস্ত দায়দায়িত্ব কার ওপরে, কোথায় থেকে মেইনট্যানেন্স হয় এই জিনিসগুলো আমরা দেখলাম।’
গতকাল আব্দুল আজিজ নামের একজনের কাছ থেকে সোনাগুলো উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান তিনি। বিমান ফ্লাইট ক্যাটারিং সেন্টার (বিএফসিসি) থেকে আব্দুল আজিজকে আটকে রাখার খবর জানতে পারেন প্রতিমন্ত্রী। তারা আব্দুল আজিজকে একটি কক্ষে আটকে রেখে পরবর্তীতে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে।
বিএফসিসিতে কাস্টমস হাউস কর্তৃপক্ষকে বাধা এবং বাংলাদেশ বিমান ও বিমানের কর্মীদের কাছ থেকে বারবার স্বর্ণ উদ্ধারের কারণ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী বলেন, ‘ভেতর থেকে আমরা জানলাম, বিএফসিসি থেকে যারা বের হয়ে যায়, তারা ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে বের হয়। আব্দুল আজিজেরও ফিঙ্গারপ্রিন্ট দেওয়া ছিল। তার ডিউটি ক্যারিয়ারে ছিল না। সে ক্যারিয়ারেও যায়নি। খাবার যে গাড়িতে নিয়ে যায়, সেখানেও তার ডিউটি ছিল না। সুতরাং এটির সঙ্গে আরও অনেকে জড়িত। তার কাছে কেউ না কেউ হ্যান্ডওভার করেছে।’
প্রতিমন্ত্রী জানান, এ ঘটনায় আব্দুল আজিজকে বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া বিমান থেকে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। অপরদিকে মন্ত্রণালয় থেকে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। সেহেতু এটি বিমানবন্দরের ঘটনা, সেহেতু বিমানবন্দরের সিকিউরিটির সঙ্গে জড়িত—এমন একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিমানের কর্মকর্তা নিয়ে একটি তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। এতে মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিবও থাকবেন।
মো. মাহবুব আলী বলেন, ‘তদন্ত কমিটিতে শুধু যদি বিমানের লোকজনই থাকে, তাহলে আমরা সঠিকভাবে সঠিক তথ্য নাও পেতে পারি।’
কাস্টমস কর্মকর্তাদের কাছে তথ্য ছিল ৪০ কেজি স্বর্ণের, কিন্তু ধরা পড়লে ৮ কেজি। তাহলে বাকি স্বর্ণ কোথায়? এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী বলেন, ‘আমি যে তথ্য পেলাম সেটিই জানালাম। কিন্তু এটিই যে সঠিক, তাও নয়। এটি তদন্তের বিষয়। আমরা কেউ এবং বিমানের কর্তৃপক্ষ কেউ চায় না, বিমান সোনা চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত থাকুক। জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘কাস্টমসের কাছে যদি ৪০ কেজি স্বর্ণের তথ্য থাকে তাহলে কাস্টমস হাউস কর্তৃপক্ষ এখানে ঢুকবে। তারা তদন্ত করবে। এ ছাড়া বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার লোকজনও তদন্ত করবে। আমরাও তদন্ত করব।’
আব্দুল আজিজের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘পুলিশ ইনভেস্টিগেশন করবে। পুলিশের তদন্তের পর যদি চার্জশিট দেওয়া হয়, সেটি কোর্টে যায়। কোর্ট বিচার করে। আমরা চাই, দ্রুত যেন এর বিচার হয়। সোনা চোরাচালান বন্ধ হয়। এটিই আমাদের চ্যালেঞ্জ।’
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (সিভিল অ্যাভিয়েশন) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিএফসিসিতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মাননীয় প্রতিমন্ত্রী দিক নির্দেশনা দিয়েছেন। সেই সঙ্গে এখানে অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পরিকল্পনা করব। পরিকল্পনা অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিমানবন্দরের বিএফসিসির গেট থেকে বুধবার (২৫ মে) দুপুর থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে প্রায় ৬ কোটি টাকার সোনাসহ বিএফসিসির আব্দুল আজিজকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা কাস্টমস হাউস কর্তৃপক্ষ।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫