গাজীপুর প্রতিনিধি
চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি জমিসংক্রান্ত ঘটনায় পুলিশ বিভাগ, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) ব্যাপারে ফেসবুক লাইভে মিথ্যা মন্তব্য করেছেন বলে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোল্ল্যা নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, এভাবে একটি প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে মন্তব্য করার অধিকার মাহি রাখেন না।
আজ শনিবার দুপুর পৌনে ১টার দিকে জিএমপি কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে মোল্লা নজরুল ইসলাম এ কথা বলেন। তিনি বলেন, মাহি প্রতিপক্ষের ব্যাপারেও মন্তব্য করেছেন।
কমিশনার বলেন, মাহিয়া মাহির স্বামী রকিব সরকারের বিরুদ্ধে এর আগে অস্ত্র, হত্যা ও ধর্ষণের তিনটি মামলা রয়েছে। ওই মামলাগুলোতে কেউ সাক্ষী দেয়নি, কিন্তু ঘটনা সত্য। তবে এখন মামলাগুলো পুনরায় তদন্ত ও সাক্ষী-প্রমাণ গ্রহণের সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া রকিব সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত আমাদের কাছে বিভিন্ন অভিযোগ আসছে। রকিবের আরেক ভাই গাজীপুরের পরিবহন সেক্টরে চাঁদাবাজি ও দখলের ঘটনা ঘটিয়ে আসছে। গাজীপুরবাসীর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন মহাসড়ক থেকে অননুমোদিত ও অবৈধ যান চলাচল বন্ধ করা হয়েছে।
কমিশনার মোল্লা নজরুল ইসলাম বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে চিত্রনায়িকা মিথ্যা বলে মানুষের সহানুভূতি নেওয়ার চেষ্টা করেছেন। পুলিশের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগ করেছেন তিনি। তাঁরা পুলিশকে বিতর্কিত করার মিশনে নেমেছেন। অথচ মাহি বা তাঁর স্বামী জমিসংক্রান্ত কোনো বিষয় নিয়ে আমার কাছে আসেননি। আজ যাঁদের বিরুদ্ধে তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁদেরও আমি চিনি না। পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে (আইসিটি) তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ।’
মাহির বিরুদ্ধে অপর মামলায় অভিযুক্ত সাজ্জাদ হোসেন সোহাগ (৩৮), আশিকুর রহমান (৩২), ফাহিম হোসেন হৃদয় (২২), জুয়েল রহমান (২৫), জমশের আলী (৪৪), মোস্তাক আহমেদ (২২), খালিদ সাইফুল্লাহ জুলহাস (৩০), সুজন মন্ডল (৩৪) ও মাহবুব হাসান সাব্বিরকে (১৮) গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
স্বামীর সঙ্গে ওমরাহ পালন করতে যাওয়া চিত্রনায়িকা মাহি শুক্রবার (১৭ মার্চ) ভোরে সৌদি আরবের মক্কা শহর থেকে ফেসবুক লাইভে রকিবের গাড়ির শোরুম সনিরাজ কার প্যালেসে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ করেন। ইসমাইল হোসেন ওরফে লাদেন এবং মামুন সরকারের নেতৃত্বে এ হামলা চালানো হয় বলে লাইভে এসে অভিযোগ করেন মাহি।
অন্যদিকে, মাহীর ফেসবুক লাইভের পর সংবাদ সম্মেলন করেন বাসন থানার দীঘিরচালা এলাকার বাসিন্দা ভুক্তভোগী ইসমাইল হোসেন। তিনি সংবাদ সম্মেলনে পাল্টা অভিযোগ তুলে বলেন, রকিব সরকার তাঁর প্রায় সোয়া ১১ শতাংশ জমি দখল করে গাড়ির শোরুম করেছেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থেকে শুরু করে জমি উদ্ধার ও তাদের নির্যাতন থেকে বাঁচার জন্য সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের তিনি অভিযোগ দিয়েছেন। বিষয়টি মীমাংসার জন্য দফায় দফায় চেষ্টাও করা হয়। এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার রাতে ওই শোরুমে নতুন কিছু গাড়ি তুলতে থাকে রকিব সরকারের লোকজন।
ইসমাইল বলেন, খবর পেয়ে সেখানে আমিসহ কয়েকজন হাজির হই। এ সময় দেশীয় অস্ত্রসহ রকিব সরকারের লোকজন আমাদের ওপর হামলা চালায়। নিজেরাই নিজেদের শোরুম ভাঙচুর করেছে। এ ঘটনায় আমিসহ তিনজন আহত হই। ওই জমি রকিব সরকারের নয়।
ইসমাইল আরও বলেন, জমি ছেড়ে দেওয়ার বিনিময়ে রকিব সরকার আমার কাছে ১ কোটি টাকা দাবি করেছিলেন। যেখানে ১ কোটি টাকা দিলে সমস্যা সমাধান হয়, সেখানে কেন আমি পুলিশকে দেড় কোটি টাকা দেব? পুলিশ আমার পক্ষে থাকলে আজ কেন আমি মার খেলাম? কেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ দিলাম? গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্যই রকিব তাঁর স্ত্রী চিত্রনায়িকা মাহিকে ব্যবহার করছেন।
এর আগে আরেক ফেসবুক পোস্টে মাহি দাবি করেন, ‘গাজীপুরের পুলিশ কমিশনার মোল্লা নজরুল দেড় কোটি টাকার বিনিময়ে আমাদের গাড়ির শোরুম দখল করে দিচ্ছেন ইসমাইল ওরফে লাদেনকে।’
এর পরও নড়েচড়ে বসে পুলিশ। ফেসবুকে মাহির অভিযোগ নিয়ে গাজীপুরের পুলিশ কমিশনার মোল্লা নজরুল ইসলাম তখন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি যোগদানের পর কোনো পক্ষই জমির বিষয়টি আমার সামনে আনেনি। আমি ব্যক্তিগতভাবে তাঁদের চিনিও না। মাহির এই অভিযোগ ভিত্তিহীন।’
এসব ঘটনার পর শুক্রবার (১৭ মার্চ) রাতে গাজীপুরের বাসন থানায় চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি ও তাঁর স্বামী রকিব সরকারের বিরুদ্ধে দুটি মামলা রেকর্ড করা হয়। কোটি টাকার জমি দখল এবং জমিতে কাজ করতে গেলে বাধা প্রদান ও মারধরের অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেন স্থানীয় ইসমাইল হোসেন। এই মামলায় মাহি ও তাঁর স্বামী রকিব সরকারসহ ২৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। অপর মামলাটি দায়ের করেছে পুলিশ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মিথ্যা ও বানোয়াট প্রচারণা চালিয়ে পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলাটি দায়ের হয়। এ মামলার বাদী বাসন থানার উপপুলিশ পরিদর্শক (এসআই) রোকন মিয়া। এই মামলায় মাহি ও তাঁর স্বামীকে আসামি করা হয়।
পরে আজ শনিবার দুপুরে সৌদি আরব থেকে ফেরার পথে শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় অভিনেত্রী মাহিয়া মাহিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে তাঁর স্বামী রকিব সরকার পলাতক। মাহিকে আদালতে নেওয়া হলে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক। এরপর মাহিকে কারাগারে নেওয়া হয়েছে।
মাহিয়া মাহি সম্পর্কিত আরও খবর পড়ুন:
চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি জমিসংক্রান্ত ঘটনায় পুলিশ বিভাগ, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) ব্যাপারে ফেসবুক লাইভে মিথ্যা মন্তব্য করেছেন বলে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোল্ল্যা নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, এভাবে একটি প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে মন্তব্য করার অধিকার মাহি রাখেন না।
আজ শনিবার দুপুর পৌনে ১টার দিকে জিএমপি কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে মোল্লা নজরুল ইসলাম এ কথা বলেন। তিনি বলেন, মাহি প্রতিপক্ষের ব্যাপারেও মন্তব্য করেছেন।
কমিশনার বলেন, মাহিয়া মাহির স্বামী রকিব সরকারের বিরুদ্ধে এর আগে অস্ত্র, হত্যা ও ধর্ষণের তিনটি মামলা রয়েছে। ওই মামলাগুলোতে কেউ সাক্ষী দেয়নি, কিন্তু ঘটনা সত্য। তবে এখন মামলাগুলো পুনরায় তদন্ত ও সাক্ষী-প্রমাণ গ্রহণের সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া রকিব সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত আমাদের কাছে বিভিন্ন অভিযোগ আসছে। রকিবের আরেক ভাই গাজীপুরের পরিবহন সেক্টরে চাঁদাবাজি ও দখলের ঘটনা ঘটিয়ে আসছে। গাজীপুরবাসীর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন মহাসড়ক থেকে অননুমোদিত ও অবৈধ যান চলাচল বন্ধ করা হয়েছে।
কমিশনার মোল্লা নজরুল ইসলাম বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে চিত্রনায়িকা মিথ্যা বলে মানুষের সহানুভূতি নেওয়ার চেষ্টা করেছেন। পুলিশের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগ করেছেন তিনি। তাঁরা পুলিশকে বিতর্কিত করার মিশনে নেমেছেন। অথচ মাহি বা তাঁর স্বামী জমিসংক্রান্ত কোনো বিষয় নিয়ে আমার কাছে আসেননি। আজ যাঁদের বিরুদ্ধে তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁদেরও আমি চিনি না। পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে (আইসিটি) তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ।’
মাহির বিরুদ্ধে অপর মামলায় অভিযুক্ত সাজ্জাদ হোসেন সোহাগ (৩৮), আশিকুর রহমান (৩২), ফাহিম হোসেন হৃদয় (২২), জুয়েল রহমান (২৫), জমশের আলী (৪৪), মোস্তাক আহমেদ (২২), খালিদ সাইফুল্লাহ জুলহাস (৩০), সুজন মন্ডল (৩৪) ও মাহবুব হাসান সাব্বিরকে (১৮) গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
স্বামীর সঙ্গে ওমরাহ পালন করতে যাওয়া চিত্রনায়িকা মাহি শুক্রবার (১৭ মার্চ) ভোরে সৌদি আরবের মক্কা শহর থেকে ফেসবুক লাইভে রকিবের গাড়ির শোরুম সনিরাজ কার প্যালেসে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগ করেন। ইসমাইল হোসেন ওরফে লাদেন এবং মামুন সরকারের নেতৃত্বে এ হামলা চালানো হয় বলে লাইভে এসে অভিযোগ করেন মাহি।
অন্যদিকে, মাহীর ফেসবুক লাইভের পর সংবাদ সম্মেলন করেন বাসন থানার দীঘিরচালা এলাকার বাসিন্দা ভুক্তভোগী ইসমাইল হোসেন। তিনি সংবাদ সম্মেলনে পাল্টা অভিযোগ তুলে বলেন, রকিব সরকার তাঁর প্রায় সোয়া ১১ শতাংশ জমি দখল করে গাড়ির শোরুম করেছেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থেকে শুরু করে জমি উদ্ধার ও তাদের নির্যাতন থেকে বাঁচার জন্য সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের তিনি অভিযোগ দিয়েছেন। বিষয়টি মীমাংসার জন্য দফায় দফায় চেষ্টাও করা হয়। এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার রাতে ওই শোরুমে নতুন কিছু গাড়ি তুলতে থাকে রকিব সরকারের লোকজন।
ইসমাইল বলেন, খবর পেয়ে সেখানে আমিসহ কয়েকজন হাজির হই। এ সময় দেশীয় অস্ত্রসহ রকিব সরকারের লোকজন আমাদের ওপর হামলা চালায়। নিজেরাই নিজেদের শোরুম ভাঙচুর করেছে। এ ঘটনায় আমিসহ তিনজন আহত হই। ওই জমি রকিব সরকারের নয়।
ইসমাইল আরও বলেন, জমি ছেড়ে দেওয়ার বিনিময়ে রকিব সরকার আমার কাছে ১ কোটি টাকা দাবি করেছিলেন। যেখানে ১ কোটি টাকা দিলে সমস্যা সমাধান হয়, সেখানে কেন আমি পুলিশকে দেড় কোটি টাকা দেব? পুলিশ আমার পক্ষে থাকলে আজ কেন আমি মার খেলাম? কেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ দিলাম? গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্যই রকিব তাঁর স্ত্রী চিত্রনায়িকা মাহিকে ব্যবহার করছেন।
এর আগে আরেক ফেসবুক পোস্টে মাহি দাবি করেন, ‘গাজীপুরের পুলিশ কমিশনার মোল্লা নজরুল দেড় কোটি টাকার বিনিময়ে আমাদের গাড়ির শোরুম দখল করে দিচ্ছেন ইসমাইল ওরফে লাদেনকে।’
এর পরও নড়েচড়ে বসে পুলিশ। ফেসবুকে মাহির অভিযোগ নিয়ে গাজীপুরের পুলিশ কমিশনার মোল্লা নজরুল ইসলাম তখন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি যোগদানের পর কোনো পক্ষই জমির বিষয়টি আমার সামনে আনেনি। আমি ব্যক্তিগতভাবে তাঁদের চিনিও না। মাহির এই অভিযোগ ভিত্তিহীন।’
এসব ঘটনার পর শুক্রবার (১৭ মার্চ) রাতে গাজীপুরের বাসন থানায় চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি ও তাঁর স্বামী রকিব সরকারের বিরুদ্ধে দুটি মামলা রেকর্ড করা হয়। কোটি টাকার জমি দখল এবং জমিতে কাজ করতে গেলে বাধা প্রদান ও মারধরের অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেন স্থানীয় ইসমাইল হোসেন। এই মামলায় মাহি ও তাঁর স্বামী রকিব সরকারসহ ২৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। অপর মামলাটি দায়ের করেছে পুলিশ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মিথ্যা ও বানোয়াট প্রচারণা চালিয়ে পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলাটি দায়ের হয়। এ মামলার বাদী বাসন থানার উপপুলিশ পরিদর্শক (এসআই) রোকন মিয়া। এই মামলায় মাহি ও তাঁর স্বামীকে আসামি করা হয়।
পরে আজ শনিবার দুপুরে সৌদি আরব থেকে ফেরার পথে শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় অভিনেত্রী মাহিয়া মাহিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে তাঁর স্বামী রকিব সরকার পলাতক। মাহিকে আদালতে নেওয়া হলে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক। এরপর মাহিকে কারাগারে নেওয়া হয়েছে।
মাহিয়া মাহি সম্পর্কিত আরও খবর পড়ুন:
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৩ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৫ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২২ দিন আগে