প্রতিনিধি
জবি: রাজধানীর পুরান ঢাকার কলতা বাজারে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) এক শিক্ষার্থী যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন। এ নিয়ে ভুক্তভোগী অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে অভিযুক্ত করে সূত্রাপুর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। বাসায় ফেরার পথে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি ওই শিক্ষার্থীকে শারীরিকভাবে হেনস্তা ও যৌন হয়রানি করেন। চিৎকার শুরু করলে ওই ব্যক্তি পালিয়ে যান।
এ বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর বরাবর চার দফা দাবি জানিয়ে স্মারকলিপি দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ধারাবাহিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা ও দেশের বিভিন্ন জায়গায় যৌন হয়রানির মতো ঘটনার শিকার হচ্ছেন। ধারাবাহিকভাবে এ ঘটনাগুলো ঘটে যাওয়া আমাদের জন্য উদ্বেগজনক। যৌন হয়রানি ও শ্লীলতাহানির ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে চার দফা দাবি হলো—ছাত্রীর শ্লীলতাহানির সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে; বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় পুলিশের নিরাপত্তা বাড়ানোর পাশাপাশি সার্বক্ষণিক নজরদারিতে রাখতে হবে; অবিলম্বে ছাত্রী হল চালু করে শিক্ষার্থীদের হলে সিট বরাদ্দ দিতে হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে ‘নিপীড়ন বিরোধী সেল’ গঠন করে নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত ও যৌন নিপীড়নের ঘটনায় বিনা খরচে আইনি সহযোগিতা দিতে হবে।
এ ব্যাপারে জবি প্রক্টর ড. মোস্তফা কামাল বলেন, `বিষয়টি সম্পর্কে আমাকে জানানো হয়েছে। পুলিশ ও এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে এবং সিসিটিভি ফুটেজ দেখে অজ্ঞাত ব্যক্তিকে শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।'
জিডির বিষয়টি নিশ্চিত করে সূত্রাপুর থানার ওসি মুহাম্মদ মামুনুর রহমান বলেন, `অভিযুক্ত ব্যক্তিকে শনাক্ত করা যায়নি, আমরা চেষ্টা চালাচ্ছি।'
জবি: রাজধানীর পুরান ঢাকার কলতা বাজারে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) এক শিক্ষার্থী যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন। এ নিয়ে ভুক্তভোগী অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে অভিযুক্ত করে সূত্রাপুর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। বাসায় ফেরার পথে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি ওই শিক্ষার্থীকে শারীরিকভাবে হেনস্তা ও যৌন হয়রানি করেন। চিৎকার শুরু করলে ওই ব্যক্তি পালিয়ে যান।
এ বিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর বরাবর চার দফা দাবি জানিয়ে স্মারকলিপি দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ধারাবাহিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা ও দেশের বিভিন্ন জায়গায় যৌন হয়রানির মতো ঘটনার শিকার হচ্ছেন। ধারাবাহিকভাবে এ ঘটনাগুলো ঘটে যাওয়া আমাদের জন্য উদ্বেগজনক। যৌন হয়রানি ও শ্লীলতাহানির ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে চার দফা দাবি হলো—ছাত্রীর শ্লীলতাহানির সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে; বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় পুলিশের নিরাপত্তা বাড়ানোর পাশাপাশি সার্বক্ষণিক নজরদারিতে রাখতে হবে; অবিলম্বে ছাত্রী হল চালু করে শিক্ষার্থীদের হলে সিট বরাদ্দ দিতে হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে ‘নিপীড়ন বিরোধী সেল’ গঠন করে নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত ও যৌন নিপীড়নের ঘটনায় বিনা খরচে আইনি সহযোগিতা দিতে হবে।
এ ব্যাপারে জবি প্রক্টর ড. মোস্তফা কামাল বলেন, `বিষয়টি সম্পর্কে আমাকে জানানো হয়েছে। পুলিশ ও এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে এবং সিসিটিভি ফুটেজ দেখে অজ্ঞাত ব্যক্তিকে শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।'
জিডির বিষয়টি নিশ্চিত করে সূত্রাপুর থানার ওসি মুহাম্মদ মামুনুর রহমান বলেন, `অভিযুক্ত ব্যক্তিকে শনাক্ত করা যায়নি, আমরা চেষ্টা চালাচ্ছি।'
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৫ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২২ দিন আগে