মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রেমিকের প্রতারণার শিকার হয়ে আফরোজা আক্তার (১৩) নামের এক কিশোরী গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল সোমবার বিকেলে মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার গড়পাড়া ইউনিয়নের চান্দহর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় পুলিশ বাড়ি থেকে কিশোরীর লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদরের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।
ওই কিশোরী চান্দহর গ্রামের আজগর আলীর মেয়ে। সে স্থানীয় গড়পাড়া বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ে সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
সদর থানা, ভুক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রায় এক বছর ধরে চান্দহর গ্রামের প্রতিবেশী সাব্বির হোসেনের (১৮) সঙ্গে কিশোরী আফরোজার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে কিশোরী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। বিষয়টি জানালে সাব্বির তাঁকে গ্রহণ করতে অস্বীকার করেন।
এদিকে পরিবারের লোকজন আফরোজার শারীরিক পরিবর্তন দেখতে পায়। পরে স্বাস্থ্য পরীক্ষায় আফরোজার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হন তাঁরা।
এ নিয়ে গতকাল সোমবার বিকেলে পরিবারের লোকজন তাকে বকাঝকা করেন। এরপর আফরোজা ঘরে গিয়ে দরজা বন্ধ করে দিয়ে গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করে।
অনেক ডাকাডাকির পরও আফরোজার সাড়া না পেয়ে অন্য কক্ষ থেকে উঁকি দিয়ে তাকে ফাঁস নেওয়া অবস্থায় দেখতে পান বাবা আজগর আলী। খবর পেয়ে রাতে পুলিশ এসে লাশ মর্গে পাঠায়।
আফরোজার বড় বোন সুরমা আক্তার বলেন, প্রতিবেশী সাব্বিরের সঙ্গে তাঁর বোনের প্রেমের সম্পর্ক থেকে দৈহিক সম্পর্ক হয়। দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিল আফরোজা। বিষয়টি সাব্বির ও তাঁর পরিবার মেনে না নেওয়ায় বোন আত্মহত্যা করেছে।
অভিযোগের বিষয়ে সাব্বিরের বাবা আলম মিয়া বলেন, ‘আমার ছেলের সঙ্গে ওই মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক ছিল তা ঠিক। কিন্তু আমার ছেলের কারণেই যে ওই মেয়ে অন্তঃসত্ত্বা হয়েছে তা ঠিক নয়। শুনেছি, মেয়ের বাবা-মা, ভাই-বোনেরা রাগারাগির কারণে ওই মেয়ে আত্মহত্যা করেছে।’
ছেলে কোথায় আছে জানতে চাইলে কোনো তথ্য দিতে পারেননি আলম মিয়া।
এ ব্যাপারে সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মোক্তার হোসেন বলেন, আজ বিকেলে ওই কিশোরীর লাশের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। মেয়েটির পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাবিল হোসেন বলেন, আফরোজার বাবা থানায় এসে অপমৃত্যুর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অভিযুক্ত ছেলের বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাননি বলে জানান তিনি।
প্রেমিকের প্রতারণার শিকার হয়ে আফরোজা আক্তার (১৩) নামের এক কিশোরী গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল সোমবার বিকেলে মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার গড়পাড়া ইউনিয়নের চান্দহর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় পুলিশ বাড়ি থেকে কিশোরীর লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদরের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।
ওই কিশোরী চান্দহর গ্রামের আজগর আলীর মেয়ে। সে স্থানীয় গড়পাড়া বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ে সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
সদর থানা, ভুক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রায় এক বছর ধরে চান্দহর গ্রামের প্রতিবেশী সাব্বির হোসেনের (১৮) সঙ্গে কিশোরী আফরোজার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে কিশোরী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। বিষয়টি জানালে সাব্বির তাঁকে গ্রহণ করতে অস্বীকার করেন।
এদিকে পরিবারের লোকজন আফরোজার শারীরিক পরিবর্তন দেখতে পায়। পরে স্বাস্থ্য পরীক্ষায় আফরোজার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হন তাঁরা।
এ নিয়ে গতকাল সোমবার বিকেলে পরিবারের লোকজন তাকে বকাঝকা করেন। এরপর আফরোজা ঘরে গিয়ে দরজা বন্ধ করে দিয়ে গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করে।
অনেক ডাকাডাকির পরও আফরোজার সাড়া না পেয়ে অন্য কক্ষ থেকে উঁকি দিয়ে তাকে ফাঁস নেওয়া অবস্থায় দেখতে পান বাবা আজগর আলী। খবর পেয়ে রাতে পুলিশ এসে লাশ মর্গে পাঠায়।
আফরোজার বড় বোন সুরমা আক্তার বলেন, প্রতিবেশী সাব্বিরের সঙ্গে তাঁর বোনের প্রেমের সম্পর্ক থেকে দৈহিক সম্পর্ক হয়। দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিল আফরোজা। বিষয়টি সাব্বির ও তাঁর পরিবার মেনে না নেওয়ায় বোন আত্মহত্যা করেছে।
অভিযোগের বিষয়ে সাব্বিরের বাবা আলম মিয়া বলেন, ‘আমার ছেলের সঙ্গে ওই মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক ছিল তা ঠিক। কিন্তু আমার ছেলের কারণেই যে ওই মেয়ে অন্তঃসত্ত্বা হয়েছে তা ঠিক নয়। শুনেছি, মেয়ের বাবা-মা, ভাই-বোনেরা রাগারাগির কারণে ওই মেয়ে আত্মহত্যা করেছে।’
ছেলে কোথায় আছে জানতে চাইলে কোনো তথ্য দিতে পারেননি আলম মিয়া।
এ ব্যাপারে সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মোক্তার হোসেন বলেন, আজ বিকেলে ওই কিশোরীর লাশের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। মেয়েটির পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাবিল হোসেন বলেন, আফরোজার বাবা থানায় এসে অপমৃত্যুর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অভিযুক্ত ছেলের বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাননি বলে জানান তিনি।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৪ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৬ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৭ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১০ দিন আগে