হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে দুই শিক্ষার্থীকে গাঁজা দিয়ে ফাঁসাতে ব্যর্থ হয়ে মারধরের ঘটনায় মূল হোতা মাছুমকে (৩০) গ্রেপ্তার করেছে থানা-পুলিশ। আজ সোমবার আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হবে।
এর আগে গতকাল রোববার দিবাগত রাতে নারায়ণগঞ্জ বন্দর থেকে তাঁকে আটক করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন হরিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ মিজানুর ইসলাম।
আটককৃত মাছুম নারায়ণগঞ্জ বন্দর এলাকার শামসুদ্দিনের ছেলে।
এ বিষয়ে ওসি আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত বৃহস্পতিবার রাতে আহত শিক্ষার্থী নিজাম উদ্দিনের মা মাছুম ও মামুনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন। পরে গতকাল দিবাগত রাতে উপপরিদর্শক (এসআই) মুরাদ ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) শহিদুজ্জামানের নেতৃত্বে নারায়ণগঞ্জ বন্দরে অভিযান চালিয়ে মারধরের ঘটনার মূল হোতা মাছুমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হবে। অপর আসামি মামুনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার বয়ড়া ইউনিয়নের আন্ধারমানিক পদ্মানদীর পাড়ে গেলে মাসুম এবং আন্ধারমানিক গ্রামের লিয়াকত আলীর ছেলে মামুন দুই পুলিশ সদস্যের সহায়তায় গাঁজা দিয়ে দুই শিক্ষার্থীকে আটকের চেষ্টা করেন। এ সময় ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী প্রবাসী আন্ধারমানিক গ্রামের আক্কাস আলীর ছেলে ফয়সাল আহমেদ (২৪) এবং দেবেন্দ্র কলেজের শিক্ষার্থী পিয়াজচর গ্রামের নৈমদ্দিনের ছেলে নিজাম উদ্দিন (২৫) প্রতিবাদ করলে মাসুদ ও মামুন তাঁদের মারধর করেন। ওই সময় কনস্টেবল জব্বার ও লতিফকে ডেকে আনেন তাঁরা। এ সময় পুলিশ সদস্য জব্বার নিজাম উদ্দিনকে লাথি, কিলঘুষি এবং বাঁশ দিয়ে আঘাত করেন। এ ছাড়া অপর পুলিশ সদস্য লতিফ ফয়সালকে মারধর করেন।
মারধরের পর নিজাম ও ফয়সালকে হাতকড়া পরিয়ে থানায় নেওয়ারও চেষ্টা করেন তাঁরা। এ সময় স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠায়।
এ ঘটনার দিন রাতেই হরিরামপুর থানার দুই কনস্টেবল আব্দুল জব্বার ও লতিফকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়। এ ছাড়া আহত শিক্ষার্থী নিজাম উদ্দিনের সম্পূর্ণ চিকিৎসার দায়িত্ব নেন মানিকগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ গোলাম আজাদ খান।
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে দুই শিক্ষার্থীকে গাঁজা দিয়ে ফাঁসাতে ব্যর্থ হয়ে মারধরের ঘটনায় মূল হোতা মাছুমকে (৩০) গ্রেপ্তার করেছে থানা-পুলিশ। আজ সোমবার আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হবে।
এর আগে গতকাল রোববার দিবাগত রাতে নারায়ণগঞ্জ বন্দর থেকে তাঁকে আটক করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন হরিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ মিজানুর ইসলাম।
আটককৃত মাছুম নারায়ণগঞ্জ বন্দর এলাকার শামসুদ্দিনের ছেলে।
এ বিষয়ে ওসি আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত বৃহস্পতিবার রাতে আহত শিক্ষার্থী নিজাম উদ্দিনের মা মাছুম ও মামুনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন। পরে গতকাল দিবাগত রাতে উপপরিদর্শক (এসআই) মুরাদ ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) শহিদুজ্জামানের নেতৃত্বে নারায়ণগঞ্জ বন্দরে অভিযান চালিয়ে মারধরের ঘটনার মূল হোতা মাছুমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হবে। অপর আসামি মামুনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার বয়ড়া ইউনিয়নের আন্ধারমানিক পদ্মানদীর পাড়ে গেলে মাসুম এবং আন্ধারমানিক গ্রামের লিয়াকত আলীর ছেলে মামুন দুই পুলিশ সদস্যের সহায়তায় গাঁজা দিয়ে দুই শিক্ষার্থীকে আটকের চেষ্টা করেন। এ সময় ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী প্রবাসী আন্ধারমানিক গ্রামের আক্কাস আলীর ছেলে ফয়সাল আহমেদ (২৪) এবং দেবেন্দ্র কলেজের শিক্ষার্থী পিয়াজচর গ্রামের নৈমদ্দিনের ছেলে নিজাম উদ্দিন (২৫) প্রতিবাদ করলে মাসুদ ও মামুন তাঁদের মারধর করেন। ওই সময় কনস্টেবল জব্বার ও লতিফকে ডেকে আনেন তাঁরা। এ সময় পুলিশ সদস্য জব্বার নিজাম উদ্দিনকে লাথি, কিলঘুষি এবং বাঁশ দিয়ে আঘাত করেন। এ ছাড়া অপর পুলিশ সদস্য লতিফ ফয়সালকে মারধর করেন।
মারধরের পর নিজাম ও ফয়সালকে হাতকড়া পরিয়ে থানায় নেওয়ারও চেষ্টা করেন তাঁরা। এ সময় স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠায়।
এ ঘটনার দিন রাতেই হরিরামপুর থানার দুই কনস্টেবল আব্দুল জব্বার ও লতিফকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়। এ ছাড়া আহত শিক্ষার্থী নিজাম উদ্দিনের সম্পূর্ণ চিকিৎসার দায়িত্ব নেন মানিকগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ গোলাম আজাদ খান।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪