উত্তরা–বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাজধানীর হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মোহাম্মদ শহীদ মিয়া নামের এক যাত্রীর পোশাক পুড়িয়ে ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা মূল্যমানের স্বর্ণ পাওয়া গেছে। বিমানবন্দরের গ্রিন চ্যানেল অতিক্রমের পর শুক্রবার (১৭ মে) সকাল সাড়ে ৯টায় ওই যাত্রীকে আটক করা হয়।
রাতে এসব তথ্য জানিয়েছেন কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক প্রদীপ কুমার সরকার।
কাস্টমস গোয়েন্দা কর্মকর্তা প্রদীপ কুমার সরকার বলেন, শারজাহ থেকে একটি বেসরকারি উড়োজাহাজে সকাল ৮টা ৪১ মিনিটে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন মোহাম্মদ শহীদ মিয়া। গ্রিন চ্যানেল অতিক্রম করার পর কাস্টমস গোয়েন্দারা গোপন তথ্যের ভিত্তিতে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি ১০ গ্রাম স্বর্ণ থাকার কথা স্বীকার করেন। কিন্তু তল্লাশি করে পাওয়া যায় ৩০ গ্রাম ওজনের স্বর্ণালংকার।
কাস্টমস কর্মকর্তা প্রদীপ কুমার বলেন, পরে তাঁকে আর্চওয়ে করানো হয়। পরনে অত্যধিক পরিমাণ জামাকাপড় দেখা যায়। ওই জামাকাপড়ের ওজনও অস্বাভাবিক পরিলক্ষিত হয়। পরে পোশাকগুলো খুলে স্ক্যান করানো হলে স্বর্ণের অস্তিত্ব পাওয়া যায়।
এই কাস্টমস কর্মকর্তা জানান, ওই যাত্রীর পরনে ছিল ১৬টি পোশাক। এর মধ্যে ৯টি শর্ট প্যান্ট, ৬টি স্যান্ডো গেঞ্জি, ১টি ফুল প্যান্ট। বিমানবন্দরের ক্যানোপি–১–এ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার উপস্থিতিতে পোশাকগুলো পোড়ানো হয়। পোড়ানোর পর ৪ কেজি ৪৯২ গ্রাম স্বর্ণ পাওয়া যায়। এ ছাড়া তাঁর কাছ থেকে ৩০ গ্রাম স্বর্ণালংকার পাওয়া যায়। জব্দকৃত এসব স্বর্ণের আনুমানিক বাজারমূল্য ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা। স্বর্ণগুলো গুঁড়া করে বিশেষ কায়দায় পোশাকের গায়ে লাগানো ছিল।
জব্দকৃত স্বর্ণগুলো ঢাকার শুল্ক গুদামে রাখা হবে। সেই সঙ্গে স্বর্ণ চোরাচালানের অপরাধে আটক হওয়া ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় ফৌজদারি মামলা হবে বলে জানান কাস্টমস গোয়েন্দা প্রদীপ কুমার সরকার।
রাজধানীর হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মোহাম্মদ শহীদ মিয়া নামের এক যাত্রীর পোশাক পুড়িয়ে ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা মূল্যমানের স্বর্ণ পাওয়া গেছে। বিমানবন্দরের গ্রিন চ্যানেল অতিক্রমের পর শুক্রবার (১৭ মে) সকাল সাড়ে ৯টায় ওই যাত্রীকে আটক করা হয়।
রাতে এসব তথ্য জানিয়েছেন কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক প্রদীপ কুমার সরকার।
কাস্টমস গোয়েন্দা কর্মকর্তা প্রদীপ কুমার সরকার বলেন, শারজাহ থেকে একটি বেসরকারি উড়োজাহাজে সকাল ৮টা ৪১ মিনিটে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন মোহাম্মদ শহীদ মিয়া। গ্রিন চ্যানেল অতিক্রম করার পর কাস্টমস গোয়েন্দারা গোপন তথ্যের ভিত্তিতে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি ১০ গ্রাম স্বর্ণ থাকার কথা স্বীকার করেন। কিন্তু তল্লাশি করে পাওয়া যায় ৩০ গ্রাম ওজনের স্বর্ণালংকার।
কাস্টমস কর্মকর্তা প্রদীপ কুমার বলেন, পরে তাঁকে আর্চওয়ে করানো হয়। পরনে অত্যধিক পরিমাণ জামাকাপড় দেখা যায়। ওই জামাকাপড়ের ওজনও অস্বাভাবিক পরিলক্ষিত হয়। পরে পোশাকগুলো খুলে স্ক্যান করানো হলে স্বর্ণের অস্তিত্ব পাওয়া যায়।
এই কাস্টমস কর্মকর্তা জানান, ওই যাত্রীর পরনে ছিল ১৬টি পোশাক। এর মধ্যে ৯টি শর্ট প্যান্ট, ৬টি স্যান্ডো গেঞ্জি, ১টি ফুল প্যান্ট। বিমানবন্দরের ক্যানোপি–১–এ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার উপস্থিতিতে পোশাকগুলো পোড়ানো হয়। পোড়ানোর পর ৪ কেজি ৪৯২ গ্রাম স্বর্ণ পাওয়া যায়। এ ছাড়া তাঁর কাছ থেকে ৩০ গ্রাম স্বর্ণালংকার পাওয়া যায়। জব্দকৃত এসব স্বর্ণের আনুমানিক বাজারমূল্য ৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা। স্বর্ণগুলো গুঁড়া করে বিশেষ কায়দায় পোশাকের গায়ে লাগানো ছিল।
জব্দকৃত স্বর্ণগুলো ঢাকার শুল্ক গুদামে রাখা হবে। সেই সঙ্গে স্বর্ণ চোরাচালানের অপরাধে আটক হওয়া ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় ফৌজদারি মামলা হবে বলে জানান কাস্টমস গোয়েন্দা প্রদীপ কুমার সরকার।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৬ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫