নারায়ণগঞ্জ ও সোনারগাঁও প্রতিনিধি
কথিত স্ত্রীর ধর্ষণ মামলায় হেফাজত নেতা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে দুজন প্রত্যক্ষদর্শীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে মামুনুল হকের উপস্থিতিতে তাঁদের সাক্ষ্য নেওয়া হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রকিব উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, আজ মামুনুল হকের বিরুদ্ধে দুজন সাক্ষ্য প্রদান করেছেন। এর আগে এই মামলায় আরও সাতজন সাক্ষী দিয়েছেন।
একই বিষয়ে নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক-সার্কেল) নাজমুল হাসান বলেন, সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে মামুনুল হককে ফের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে, সকালে আদালত প্রাঙ্গণে মামুনুল হককে কড়া নিরাপত্তায় উপস্থিত করা হয়। এ সময় আদালত প্রাঙ্গণে বেশ কিছু হেফাজত ও মামুনুল সমর্থকদের আনাগোনা দেখা যায়। তবে সকাল থেকেই আদালতে ছিল কড়া নিরাপত্তা।
আসামি পক্ষের আইনজীবী অ্যাড. ওমর ফারুক নয়ন বলেন, ‘মামুনুল হকের বিরুদ্ধে করা ধর্ষণ মামলায় চাজর্শিটভুক্ত ৯, ১০, ১১ এবং ১২ নম্বর সাক্ষীর সাক্ষ্য দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এদিন দুজন সাক্ষ্য দিয়েছেন। তারা হলেন, নাজমুল হাসান শান্ত ও মো. শফিকুল ইসলাম সাগর। আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি সোহাগ রনি ও রতন মিয়া।
তিনি আরও বলেন, সাক্ষীদের জেরা করা হলে তারা তেমন সদুত্তর দিতে পারেননি।
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে অবস্থান করা অবস্থায় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মামুনুল হককে ঘেরাও করেন। পরে হেফাজতে ইসলামের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা এসে রিসোর্টে ব্যাপক ভাঙচুর চালিয়ে তাঁকে নিয়ে যান। এই ঘটনার পর ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বিয়ের আশ্বাসে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন তাঁর সঙ্গে থাকা ওই নারী।
কথিত স্ত্রীর ধর্ষণ মামলায় হেফাজত নেতা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে দুজন প্রত্যক্ষদর্শীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে মামুনুল হকের উপস্থিতিতে তাঁদের সাক্ষ্য নেওয়া হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রকিব উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, আজ মামুনুল হকের বিরুদ্ধে দুজন সাক্ষ্য প্রদান করেছেন। এর আগে এই মামলায় আরও সাতজন সাক্ষী দিয়েছেন।
একই বিষয়ে নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক-সার্কেল) নাজমুল হাসান বলেন, সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে মামুনুল হককে ফের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে, সকালে আদালত প্রাঙ্গণে মামুনুল হককে কড়া নিরাপত্তায় উপস্থিত করা হয়। এ সময় আদালত প্রাঙ্গণে বেশ কিছু হেফাজত ও মামুনুল সমর্থকদের আনাগোনা দেখা যায়। তবে সকাল থেকেই আদালতে ছিল কড়া নিরাপত্তা।
আসামি পক্ষের আইনজীবী অ্যাড. ওমর ফারুক নয়ন বলেন, ‘মামুনুল হকের বিরুদ্ধে করা ধর্ষণ মামলায় চাজর্শিটভুক্ত ৯, ১০, ১১ এবং ১২ নম্বর সাক্ষীর সাক্ষ্য দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এদিন দুজন সাক্ষ্য দিয়েছেন। তারা হলেন, নাজমুল হাসান শান্ত ও মো. শফিকুল ইসলাম সাগর। আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি সোহাগ রনি ও রতন মিয়া।
তিনি আরও বলেন, সাক্ষীদের জেরা করা হলে তারা তেমন সদুত্তর দিতে পারেননি।
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে অবস্থান করা অবস্থায় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মামুনুল হককে ঘেরাও করেন। পরে হেফাজতে ইসলামের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা এসে রিসোর্টে ব্যাপক ভাঙচুর চালিয়ে তাঁকে নিয়ে যান। এই ঘটনার পর ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বিয়ের আশ্বাসে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন তাঁর সঙ্গে থাকা ওই নারী।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৩ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৪ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২১ দিন আগে