টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইল শহর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি গোলাম কিবরিয়া বড় মনিকে কারাগার থেকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। টাঙ্গাইল জেলা কারাগার সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে অসুস্থতার কারণে কারাগার থেকে তাঁকে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
দুপুর সাড়ে ১১টায় অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হয়ে জামিন চান বড় মনি। বিচারক মো. মাহমুদুল মহসীন সাড়ে ১২টার দিকে তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গোলাম কিবরিয়া বড় মনি টাঙ্গাইল-২ (গোপালপুর-ভূঞাপুর) আসনের সংসদ সদস্য তানভীর হাসান ছোট মনিরের বড় ভাই এবং জেলা বাস-কোচ-মিনিবাস মালিক সমিতির মহাসচিব।
২৫০ শয্যাবিশিষ্ট টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সাদিকুর রহমান জানান, রাত সাড়ে ৯টার দিকে আওয়ামী লীগ নেতা বড় মনিকে হাসপাতালে আনা হয়। হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তাঁর শরীরের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছেন। কোন সমস্যার কারণে তাঁকে হাসপাতালে আনা হয়েছে সে বিষয়ে পরে বিস্তারিত জানা যাবে।
গত ৫ এপ্রিল টাঙ্গাইল শহরের এক কিশোরী বাদী হয়ে গোলাম কিবরিয়া বড় মনির নামে ধর্ষণের অভিযোগ এনে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় গোলাম কিবরিয়া বড় মনির স্ত্রী নিগার আফতাবকেও আসামি করা হয়। ওই কিশোরী গত ৬ এপ্রিল দুপুরে আদালতে ২২ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে।
মামলায় উল্লেখ করা হয়, ভুক্তভোগী কিশোরীর ভাইয়ের সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধ দেখা দেয়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য বড় মনির শরণাপন্ন হন ওই কিশোরী। বড় মনি সমস্যার সমাধান করে দেওয়ার আশ্বাস দেন। গত ১৭ ডিসেম্বর ওই কিশোরীকে শহরের আদালতপাড়ায় বড় মনির বাড়ির পাশে একটি ভবনের চতুর্থ তলার ফ্ল্যাটে যেতে বলেন। সেখানে গেলে মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে কিশোরীকে একটি কক্ষে আটকে রাখা হয়। প্রায় তিন ঘণ্টা পর বড় মনি কক্ষে ঢুকে মেয়েটিকে ধর্ষণ করেন এবং ছবি তুলে রাখেন। ধর্ষণ শেষে কাউকে এ কথা জানাতে নিষেধ করেন এবং কাউকে জানালে মেরে ফেলার হুমকি দেন। তারপর ছবি প্রকাশের ভয় দেখিয়ে প্রায়ই মেয়েটিকে বড় মনি ধর্ষণ করতেন বলেও উল্লেখ করা হয়।
মামলায় আরও উল্লেখ করা হয়, এই ধর্ষণের কারণে মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। এ কথা জানালে বড় মনি তাকে গর্ভপাত করার জন্য চাপ দিতে থাকেন। কিন্তু সন্তান নষ্ট করতে রাজি না হওয়ায় গত ২৯ মার্চ রাত ৮টার দিকে বড় মনি মেয়েটিকে আদালতপাড়ায় তাঁর শ্বশুরবাড়িতে তুলে নিয়ে যান। সেখানে গর্ভের সন্তান নষ্ট করার জন্য চাপ সৃষ্টি করেন। তাতে রাজি না হওয়ায় ওই বাসার একটি কক্ষে তালাবদ্ধ করে রাখা হয় মেয়েটিকে। পরে তাকে সেখানে আবার ধর্ষণ করেন বড় মনি। ধর্ষণের পর বড় মনির স্ত্রী তাকে মারপিট করলে মেয়েটি অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে রাত ৩টার দিকে বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয় তাকে। তারপর থেকে মেয়েটিকে নানা হুমকি দেওয়া হতো। শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ থাকায় মামলা করতে দেরি হয়েছে বলে মামলায় উল্লেখ করে বাদী।
টাঙ্গাইল শহর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি গোলাম কিবরিয়া বড় মনিকে কারাগার থেকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। টাঙ্গাইল জেলা কারাগার সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে অসুস্থতার কারণে কারাগার থেকে তাঁকে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
দুপুর সাড়ে ১১টায় অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হয়ে জামিন চান বড় মনি। বিচারক মো. মাহমুদুল মহসীন সাড়ে ১২টার দিকে তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গোলাম কিবরিয়া বড় মনি টাঙ্গাইল-২ (গোপালপুর-ভূঞাপুর) আসনের সংসদ সদস্য তানভীর হাসান ছোট মনিরের বড় ভাই এবং জেলা বাস-কোচ-মিনিবাস মালিক সমিতির মহাসচিব।
২৫০ শয্যাবিশিষ্ট টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সাদিকুর রহমান জানান, রাত সাড়ে ৯টার দিকে আওয়ামী লীগ নেতা বড় মনিকে হাসপাতালে আনা হয়। হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তাঁর শরীরের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছেন। কোন সমস্যার কারণে তাঁকে হাসপাতালে আনা হয়েছে সে বিষয়ে পরে বিস্তারিত জানা যাবে।
গত ৫ এপ্রিল টাঙ্গাইল শহরের এক কিশোরী বাদী হয়ে গোলাম কিবরিয়া বড় মনির নামে ধর্ষণের অভিযোগ এনে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় গোলাম কিবরিয়া বড় মনির স্ত্রী নিগার আফতাবকেও আসামি করা হয়। ওই কিশোরী গত ৬ এপ্রিল দুপুরে আদালতে ২২ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে।
মামলায় উল্লেখ করা হয়, ভুক্তভোগী কিশোরীর ভাইয়ের সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধ দেখা দেয়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য বড় মনির শরণাপন্ন হন ওই কিশোরী। বড় মনি সমস্যার সমাধান করে দেওয়ার আশ্বাস দেন। গত ১৭ ডিসেম্বর ওই কিশোরীকে শহরের আদালতপাড়ায় বড় মনির বাড়ির পাশে একটি ভবনের চতুর্থ তলার ফ্ল্যাটে যেতে বলেন। সেখানে গেলে মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে কিশোরীকে একটি কক্ষে আটকে রাখা হয়। প্রায় তিন ঘণ্টা পর বড় মনি কক্ষে ঢুকে মেয়েটিকে ধর্ষণ করেন এবং ছবি তুলে রাখেন। ধর্ষণ শেষে কাউকে এ কথা জানাতে নিষেধ করেন এবং কাউকে জানালে মেরে ফেলার হুমকি দেন। তারপর ছবি প্রকাশের ভয় দেখিয়ে প্রায়ই মেয়েটিকে বড় মনি ধর্ষণ করতেন বলেও উল্লেখ করা হয়।
মামলায় আরও উল্লেখ করা হয়, এই ধর্ষণের কারণে মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। এ কথা জানালে বড় মনি তাকে গর্ভপাত করার জন্য চাপ দিতে থাকেন। কিন্তু সন্তান নষ্ট করতে রাজি না হওয়ায় গত ২৯ মার্চ রাত ৮টার দিকে বড় মনি মেয়েটিকে আদালতপাড়ায় তাঁর শ্বশুরবাড়িতে তুলে নিয়ে যান। সেখানে গর্ভের সন্তান নষ্ট করার জন্য চাপ সৃষ্টি করেন। তাতে রাজি না হওয়ায় ওই বাসার একটি কক্ষে তালাবদ্ধ করে রাখা হয় মেয়েটিকে। পরে তাকে সেখানে আবার ধর্ষণ করেন বড় মনি। ধর্ষণের পর বড় মনির স্ত্রী তাকে মারপিট করলে মেয়েটি অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে রাত ৩টার দিকে বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয় তাকে। তারপর থেকে মেয়েটিকে নানা হুমকি দেওয়া হতো। শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ থাকায় মামলা করতে দেরি হয়েছে বলে মামলায় উল্লেখ করে বাদী।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪