ভৈরব (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
ঘটনার প্রায় ৫২ দিন পর চা দোকানি স্বপন মিয়ার মৃত্যু রহস্য উদ্ঘাটন করেছে পুলিশ। ছোট ভাই রিপন মিয়ার স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়া এবং জায়গা জমি নিয়ে বিরোধের জেরে খুন হন স্বপন। হত্যার পরিকল্পনা করেন রিপন নিজেই। ঘটনার তারিখ রাত ১১টার দিকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে প্রথমে মুখে অ্যাসিড ঢেলে পরে পানিতে চুবিয়ে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকাণ্ডে রিপনকে সহযোগিতা করেন আরও কয়েকজন। পরে রিপন নিজেই বাদী হয়ে মামলা করেন।
আজ শনিবার দুপুরে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে এসব কথা স্বীকার করেন রিপন মিয়া। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআইয়ের পুলিশ পরিদর্শক মো. শাকুরুল হক খান।
জানা যায়, গত ২৮ জুলাই উপজেলার শিমুলকান্দি ইউনিয়নের চানপুরে স্বপন মিয়া (৩৭) নামের এক চা দোকানি নিখোঁজ হন। দুদিন পর একটি খাল থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরদিন এই ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই রিপন মিয়া বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে ভৈরব থানায় হত্যা মামলা করেন।
এ ঘটনায় পুলিশ তিনজনকেই গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। পরে মামলাটির তদন্তভার দেওয়া হয় কিশোরগঞ্জ পিবিআইকে। দেড় মাস তদন্ত শেষে পিবিআইয়ের তদন্তে বেরিয়ে আসে স্বপনকে তাঁরই সহোদর রিপন মিয়া হত্যা করেছেন।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে রিপনকে তাঁর বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে পিবিআই। আজ দুপুরে কিশোরগঞ্জ আদালতে জবানবন্দিতে তিনি খুনের দায় স্বীকার করেন। আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. শহীদুল হক তাঁর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি গ্রহণ করেন।
পিবিআই সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানায়, রিপন তাঁর জবানবন্দিতে বলেছেন, বড় ভাই স্বপন তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়ায় জড়িত ছিলেন। এ ছাড়া জায়গাজমি নিয়ে দুজনের মধ্যে অনেক দিন ধরেই বিরোধ চলছিল। এর জেরেই গত ২৬ জুলাই রাতে বড় ভাই স্বপনকে হত্যার পরিকল্পনা করেন রিপন। ঘটনার রাতে ভাইকে বাড়ি থেকে ডেকে বাড়ির পাশের একটি খালের কাছে নিয়ে যান। সেখানে নিয়ে তিনি ভাইয়ের মুখে অ্যাসিড ঢেলে দেন। এ সময় তাঁকে সহায়তা করে আরও কয়েকজন। স্বপন চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করলে তাঁকে পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করা হয়।
ঘটনার দুদিন পর খবর পেয়ে ভৈরব থানা-পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।
কিশোরগঞ্জ পিবিআইয়ের পুলিশ পরিদর্শক মো. সাকুরুল হক খান বলেন, মামলাটি তদন্ত করতে গিয়ে দেখি বাদী রিপন মিয়াই তাঁর বড় ভাই স্বপনকে হত্যা করেছেন। অবশেষে শুক্রবার বিকেলে কৌশলে তাঁকে বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পিবিআই।
ঘটনার প্রায় ৫২ দিন পর চা দোকানি স্বপন মিয়ার মৃত্যু রহস্য উদ্ঘাটন করেছে পুলিশ। ছোট ভাই রিপন মিয়ার স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়া এবং জায়গা জমি নিয়ে বিরোধের জেরে খুন হন স্বপন। হত্যার পরিকল্পনা করেন রিপন নিজেই। ঘটনার তারিখ রাত ১১টার দিকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে প্রথমে মুখে অ্যাসিড ঢেলে পরে পানিতে চুবিয়ে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকাণ্ডে রিপনকে সহযোগিতা করেন আরও কয়েকজন। পরে রিপন নিজেই বাদী হয়ে মামলা করেন।
আজ শনিবার দুপুরে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে এসব কথা স্বীকার করেন রিপন মিয়া। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআইয়ের পুলিশ পরিদর্শক মো. শাকুরুল হক খান।
জানা যায়, গত ২৮ জুলাই উপজেলার শিমুলকান্দি ইউনিয়নের চানপুরে স্বপন মিয়া (৩৭) নামের এক চা দোকানি নিখোঁজ হন। দুদিন পর একটি খাল থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরদিন এই ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই রিপন মিয়া বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে ভৈরব থানায় হত্যা মামলা করেন।
এ ঘটনায় পুলিশ তিনজনকেই গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। পরে মামলাটির তদন্তভার দেওয়া হয় কিশোরগঞ্জ পিবিআইকে। দেড় মাস তদন্ত শেষে পিবিআইয়ের তদন্তে বেরিয়ে আসে স্বপনকে তাঁরই সহোদর রিপন মিয়া হত্যা করেছেন।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে রিপনকে তাঁর বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে পিবিআই। আজ দুপুরে কিশোরগঞ্জ আদালতে জবানবন্দিতে তিনি খুনের দায় স্বীকার করেন। আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. শহীদুল হক তাঁর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি গ্রহণ করেন।
পিবিআই সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানায়, রিপন তাঁর জবানবন্দিতে বলেছেন, বড় ভাই স্বপন তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়ায় জড়িত ছিলেন। এ ছাড়া জায়গাজমি নিয়ে দুজনের মধ্যে অনেক দিন ধরেই বিরোধ চলছিল। এর জেরেই গত ২৬ জুলাই রাতে বড় ভাই স্বপনকে হত্যার পরিকল্পনা করেন রিপন। ঘটনার রাতে ভাইকে বাড়ি থেকে ডেকে বাড়ির পাশের একটি খালের কাছে নিয়ে যান। সেখানে নিয়ে তিনি ভাইয়ের মুখে অ্যাসিড ঢেলে দেন। এ সময় তাঁকে সহায়তা করে আরও কয়েকজন। স্বপন চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করলে তাঁকে পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করা হয়।
ঘটনার দুদিন পর খবর পেয়ে ভৈরব থানা-পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।
কিশোরগঞ্জ পিবিআইয়ের পুলিশ পরিদর্শক মো. সাকুরুল হক খান বলেন, মামলাটি তদন্ত করতে গিয়ে দেখি বাদী রিপন মিয়াই তাঁর বড় ভাই স্বপনকে হত্যা করেছেন। অবশেষে শুক্রবার বিকেলে কৌশলে তাঁকে বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পিবিআই।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে