গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুর মহানগরীর দক্ষিণ সালনা এলাকায় বাড়ির গ্রিল কেটে ডাকাতি ও এক কলেজছাত্রকে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ আজ সোমবার সকালে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। গাজীপুর মেট্রোপলিটনের সদর থানার উপপরিদর্শক মো. বায়েজিদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহতের নাম মাহিউস সোনান চৌধুরী (১৯)। তিনি গাজীপুর মহানগরীর ১৯ নম্বর ওয়ার্ড দক্ষিণ সালনা এলাকার উত্তর মোল্লাপাড়ার মৃত এ কে এম জালাল চৌধুরীর ছেলে। মাহিউস গাজীপুর মহানগরীর কাজী আজিম উদ্দিন কলেজের এইচএসসি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
নিহত শিক্ষার্থীর মা মেহজাবিন বলেন, ‘রোববার দিবাগত রাত ৩টার দিকে কয়েক যুবক বাড়ির গ্রিল কেটে ভেতরে ঢুকে কালো কাপড় দিয়ে আমার চোখ বেঁধে ফেলে। পরে ঘরের আলমারি ভেঙে পাঁচ ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ ২৫-৩০ হাজার টাকা নিয়ে যায়। এ সময় আমার ছেলে বাধা দিলে তাকে শ্বাসরোধে হত্যার পর পালিয়ে যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার ছেলে মোবাইল ফোনে বিভিন্ন গেম খেলত। সেই গেমের আইডি বিক্রি করার টাকা নিয়ে এলাকার ছেলেদের সঙ্গে ঝামেলা হয়েছিল। পরে অবশ্য বিষয়টি মীমাংসা হয়ে গেছে। কিন্তু সেটি চার-পাঁচ মাস আগের ঘটনা। আমার চোখ বাঁধা ছিল, যার কারণে কারা আমার ছেলেকে হত্যা করেছে বলতে পারছি না।’
গাজীপুর মেট্রোপলিটনের সদর থানার উপপরিদর্শক মো. বায়েজিদ বলেন, ‘রোববার দিবাগত রাত ৩টার দিকে একদল দুর্বৃত্ত ওই বাড়ির গ্রিল কেটে প্রবেশ করে। দুর্বৃত্তরা বাড়িতে থাকা স্বর্ণালংকারসহ মূল্যবান মালামাল লুট করে। এ সময়ে কলেজছাত্র মাহিউস তাদের বাধা দিলে তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছাড়াও গোয়েন্দা পুলিশ, সিআইডি ও পিবিআই পরিদর্শন করেছেন। তাঁরা বিভিন্ন আলামত সংগ্রহে কাজ করছেন।’
গাজীপুর মহানগর পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (অপরাধ-উত্তর) আবু তোরাব মো. শামসুর রহমান জানান, খবর পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এটি ডাকাতির বা লুটের ঘটনা, নাকি পূর্বশত্রুতার জেরে হত্যাকাণ্ড তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে। এ ব্যাপারে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
গাজীপুর মহানগরীর দক্ষিণ সালনা এলাকায় বাড়ির গ্রিল কেটে ডাকাতি ও এক কলেজছাত্রকে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ আজ সোমবার সকালে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে। গাজীপুর মেট্রোপলিটনের সদর থানার উপপরিদর্শক মো. বায়েজিদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহতের নাম মাহিউস সোনান চৌধুরী (১৯)। তিনি গাজীপুর মহানগরীর ১৯ নম্বর ওয়ার্ড দক্ষিণ সালনা এলাকার উত্তর মোল্লাপাড়ার মৃত এ কে এম জালাল চৌধুরীর ছেলে। মাহিউস গাজীপুর মহানগরীর কাজী আজিম উদ্দিন কলেজের এইচএসসি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
নিহত শিক্ষার্থীর মা মেহজাবিন বলেন, ‘রোববার দিবাগত রাত ৩টার দিকে কয়েক যুবক বাড়ির গ্রিল কেটে ভেতরে ঢুকে কালো কাপড় দিয়ে আমার চোখ বেঁধে ফেলে। পরে ঘরের আলমারি ভেঙে পাঁচ ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ ২৫-৩০ হাজার টাকা নিয়ে যায়। এ সময় আমার ছেলে বাধা দিলে তাকে শ্বাসরোধে হত্যার পর পালিয়ে যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার ছেলে মোবাইল ফোনে বিভিন্ন গেম খেলত। সেই গেমের আইডি বিক্রি করার টাকা নিয়ে এলাকার ছেলেদের সঙ্গে ঝামেলা হয়েছিল। পরে অবশ্য বিষয়টি মীমাংসা হয়ে গেছে। কিন্তু সেটি চার-পাঁচ মাস আগের ঘটনা। আমার চোখ বাঁধা ছিল, যার কারণে কারা আমার ছেলেকে হত্যা করেছে বলতে পারছি না।’
গাজীপুর মেট্রোপলিটনের সদর থানার উপপরিদর্শক মো. বায়েজিদ বলেন, ‘রোববার দিবাগত রাত ৩টার দিকে একদল দুর্বৃত্ত ওই বাড়ির গ্রিল কেটে প্রবেশ করে। দুর্বৃত্তরা বাড়িতে থাকা স্বর্ণালংকারসহ মূল্যবান মালামাল লুট করে। এ সময়ে কলেজছাত্র মাহিউস তাদের বাধা দিলে তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছাড়াও গোয়েন্দা পুলিশ, সিআইডি ও পিবিআই পরিদর্শন করেছেন। তাঁরা বিভিন্ন আলামত সংগ্রহে কাজ করছেন।’
গাজীপুর মহানগর পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (অপরাধ-উত্তর) আবু তোরাব মো. শামসুর রহমান জানান, খবর পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এটি ডাকাতির বা লুটের ঘটনা, নাকি পূর্বশত্রুতার জেরে হত্যাকাণ্ড তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে। এ ব্যাপারে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২৩ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২৫ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫