নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যৌতুকের জন্য নির্যাতন ছিল নিত্যনৈমিত্তিক। স্বামীর পরকীয়ায় বাধা হয়ে উঠেছিলেন স্বর্ণা বেগম। পথের কাঁটা সরিয়ে দিতে স্বর্ণা বেগমকে তাঁর স্বামী মজনু মিয়া গরম তেল শরীরে ঢেলে হত্যা করেন বলে জানিয়েছেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) বিশেষ পুলিশ সুপার মুক্তা ধর। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মালিবাগে সংস্থাটির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
সংবাদ সম্মেলনে মুক্তা ধর বলেন, এক যুগ আগে বিয়ের পর থেকেই মজনু মিয়া যৌতুকের জন্য স্বর্ণাকে নির্যাতন করে আসছিলেন। স্ত্রীকে যৌতুকের দাবিতে নির্যাতনের মামলায় মজনু মিয়া কয়েক মাস জেল খাটেন। পরে স্থানীয়দের মধ্যস্থতায় বিষয়টি মীমাংসা করেন। পুনরায় তাঁকে নির্যাতন শুরু করা হলে স্বর্ণা বেগম বাধ্য হয়ে সাভারের জিরানী এলাকায় একটি পোশাক কারখানায় চাকরি নেন। গত ২৪ সেপ্টেম্বর বিকেলে মজনু মিয়া সেখানে যান। তারপর রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় তিনি স্বর্ণার শরীরে গরম তেল ঢেলে পালিয়ে যান। গরম তেলে স্বর্ণার পুরো শরীর ঝলসে যায়। রাতেই সহকর্মীরা তাঁকে সাভার থেকে জামালপুরের সজনু মিয়ার নিজের বাড়িতে নিয়ে যান। পরদিন ২৫ সেপ্টেম্বর সকালে তাঁকে জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেন। মুমূর্ষু অবস্থায় হাসপাতালে ফেলে রেখে শ্বশুরবাড়ির লোকজন পালিয়ে যায়। অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়। সেখানে ১৩ দিন চিকিৎসার পর তাঁর মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় মজনু মিয়াকে গতকাল মঙ্গলবার গ্রেপ্তার করা হয়।
যৌতুকের জন্য নির্যাতন ছিল নিত্যনৈমিত্তিক। স্বামীর পরকীয়ায় বাধা হয়ে উঠেছিলেন স্বর্ণা বেগম। পথের কাঁটা সরিয়ে দিতে স্বর্ণা বেগমকে তাঁর স্বামী মজনু মিয়া গরম তেল শরীরে ঢেলে হত্যা করেন বলে জানিয়েছেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) বিশেষ পুলিশ সুপার মুক্তা ধর। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মালিবাগে সংস্থাটির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
সংবাদ সম্মেলনে মুক্তা ধর বলেন, এক যুগ আগে বিয়ের পর থেকেই মজনু মিয়া যৌতুকের জন্য স্বর্ণাকে নির্যাতন করে আসছিলেন। স্ত্রীকে যৌতুকের দাবিতে নির্যাতনের মামলায় মজনু মিয়া কয়েক মাস জেল খাটেন। পরে স্থানীয়দের মধ্যস্থতায় বিষয়টি মীমাংসা করেন। পুনরায় তাঁকে নির্যাতন শুরু করা হলে স্বর্ণা বেগম বাধ্য হয়ে সাভারের জিরানী এলাকায় একটি পোশাক কারখানায় চাকরি নেন। গত ২৪ সেপ্টেম্বর বিকেলে মজনু মিয়া সেখানে যান। তারপর রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় তিনি স্বর্ণার শরীরে গরম তেল ঢেলে পালিয়ে যান। গরম তেলে স্বর্ণার পুরো শরীর ঝলসে যায়। রাতেই সহকর্মীরা তাঁকে সাভার থেকে জামালপুরের সজনু মিয়ার নিজের বাড়িতে নিয়ে যান। পরদিন ২৫ সেপ্টেম্বর সকালে তাঁকে জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেন। মুমূর্ষু অবস্থায় হাসপাতালে ফেলে রেখে শ্বশুরবাড়ির লোকজন পালিয়ে যায়। অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়। সেখানে ১৩ দিন চিকিৎসার পর তাঁর মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় মজনু মিয়াকে গতকাল মঙ্গলবার গ্রেপ্তার করা হয়।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪