নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সাবেক ছাত্র ও ছাত্রলীগ নেতা শামীম মোল্লা হত্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়েছে।
আজ শনিবার শামীম মোল্লার বড় ভাই মো. শাহিন আলম আজকের পত্রিকাকে মামলা করার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
শাহিন বলেন, গত বুধবার (৯ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর, নিরাপত্তা কর্মকর্তাসহ ১২ জন ছাত্র ও অজ্ঞাতনামা ১৫ থেকে ২০ জনের বিরুদ্ধে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তিনি মামলা করেছেন। আদালত মামলা তদন্তের দায়িত্ব আশুলিয়া থানা-পুলিশকে দিয়েছেন।
শাহিন মোল্লা বলেন, বিভিন্ন ভিডিও ফুটেজ দেখে তিনি যাদের সম্পৃক্ততা পেয়েছেন তাঁদের বিরুদ্ধেই মামলা করেছেন তিনি।
মামলার এক নম্বর আসামি প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সুদীপ্ত শাহীন। এরপর আছেন যথাক্রমে—নিরাপত্তা কর্মকর্তা জেফরুল হাসান চৌধুরী সজল, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এ কে এম রাশিদুল আলম, ৪৯ তম ব্যাচের বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র আহসান লাবিব, একই ব্যাচের ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের ছাত্র মো. আতিকুজ্জামান, ৫০ ব্যাচের ইংরেজি বিভাগের মো. মাহামুদুল হাসান রায়হান, একই বিভাগের ৪৯ ব্যাচের হামিদুল্লাহ সালমান, ৪৭ ব্যাচের সিএসি বিভাগের সোহাগ মিয়া, সরকার রাজনীতি বিভাগের ৪৬ ব্যাচের মো. রাজন মিয়া, একই বিভাগের ৪৫ ব্যাচের মো. রাজু আহাম্মদ, ৫২ ব্যাচের ফার্মেসি বিভাগের সাইফুল সহ অজ্ঞাতনামা ১৫ থেকে ২০ জন।
গত ১৮ সেপ্টেম্বর শামীম মোল্লাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রান্তিক গেটে মারধর করা হয়। এরপর তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা কার্যালয় ও প্রক্টর অফিসে নিয়ে এসে পৌনে তিন ঘণ্টা রাখা হয়। এ সময় তিন দফায় তাঁকে মারধর করেন কিছু শিক্ষার্থী। রাত ৮টা ৪০ মিনিটে আশুলিয়া থানা-পুলিশ তাঁকে সাভারের গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এরপর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শামীম মোল্লাকে মারধরে জড়িত থাকায় ৮ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ওই আট শিক্ষার্থীর নামে আশুলিয়া থানায় মামলা করা হয়। শাহিন আলমের মামলায় আসামির তালিকায় নতুন করে প্রক্টর, নিরাপত্তা কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থী মাহামুদ আল জুবায়ের যুক্ত হয়েছেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সাবেক ছাত্র ও ছাত্রলীগ নেতা শামীম মোল্লা হত্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়েছে।
আজ শনিবার শামীম মোল্লার বড় ভাই মো. শাহিন আলম আজকের পত্রিকাকে মামলা করার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
শাহিন বলেন, গত বুধবার (৯ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর, নিরাপত্তা কর্মকর্তাসহ ১২ জন ছাত্র ও অজ্ঞাতনামা ১৫ থেকে ২০ জনের বিরুদ্ধে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তিনি মামলা করেছেন। আদালত মামলা তদন্তের দায়িত্ব আশুলিয়া থানা-পুলিশকে দিয়েছেন।
শাহিন মোল্লা বলেন, বিভিন্ন ভিডিও ফুটেজ দেখে তিনি যাদের সম্পৃক্ততা পেয়েছেন তাঁদের বিরুদ্ধেই মামলা করেছেন তিনি।
মামলার এক নম্বর আসামি প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সুদীপ্ত শাহীন। এরপর আছেন যথাক্রমে—নিরাপত্তা কর্মকর্তা জেফরুল হাসান চৌধুরী সজল, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এ কে এম রাশিদুল আলম, ৪৯ তম ব্যাচের বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র আহসান লাবিব, একই ব্যাচের ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের ছাত্র মো. আতিকুজ্জামান, ৫০ ব্যাচের ইংরেজি বিভাগের মো. মাহামুদুল হাসান রায়হান, একই বিভাগের ৪৯ ব্যাচের হামিদুল্লাহ সালমান, ৪৭ ব্যাচের সিএসি বিভাগের সোহাগ মিয়া, সরকার রাজনীতি বিভাগের ৪৬ ব্যাচের মো. রাজন মিয়া, একই বিভাগের ৪৫ ব্যাচের মো. রাজু আহাম্মদ, ৫২ ব্যাচের ফার্মেসি বিভাগের সাইফুল সহ অজ্ঞাতনামা ১৫ থেকে ২০ জন।
গত ১৮ সেপ্টেম্বর শামীম মোল্লাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রান্তিক গেটে মারধর করা হয়। এরপর তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা কার্যালয় ও প্রক্টর অফিসে নিয়ে এসে পৌনে তিন ঘণ্টা রাখা হয়। এ সময় তিন দফায় তাঁকে মারধর করেন কিছু শিক্ষার্থী। রাত ৮টা ৪০ মিনিটে আশুলিয়া থানা-পুলিশ তাঁকে সাভারের গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এরপর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শামীম মোল্লাকে মারধরে জড়িত থাকায় ৮ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ওই আট শিক্ষার্থীর নামে আশুলিয়া থানায় মামলা করা হয়। শাহিন আলমের মামলায় আসামির তালিকায় নতুন করে প্রক্টর, নিরাপত্তা কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থী মাহামুদ আল জুবায়ের যুক্ত হয়েছেন।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৪ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৬ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৭ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১০ দিন আগে