দাউদকান্দি (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
দাউদকান্দিতে সদ্য নির্বাচিত (ঘোড়া মার্কা) স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন মোল্লার সমর্থকেরা নৌকা প্রতীকের কর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ বুধবার সকালে এ হামলার ঘটনাটি ঘটে। এ সময় দুজন আহত হয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ভুক্তভোগী সূত্রে জানা যায়, গত রোববার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আলমগীর চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর তাঁর সমর্থকেরা নৌকা প্রতীকের বিভিন্ন নেতা–কর্মীদের হুমকি-ধমকি দিয়ে আসছিল। এরই জের ধরে ছাত্রলীগ কর্মী তাজুল ইসলাম ও তাঁর ভাই শাকিল আহমেদ কুমিল্লা যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হয়ে মহাসড়কের পাশে দাঁড়ানো ছিল। এ সময় আলমগীর চেয়ারম্যানের সমর্থকেরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে শাকিল ও তাজুল ইসলামের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।
হামলার সময় তাজুল ইসলাম পালিয়ে যেয়ে রক্ষা পেলেও ছাত্রলীগ কর্মী শাকিলকে আলমগীর চেয়ারম্যানের সমর্থক বোরহান, নুরে আলম ও শাহপরান মিলে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে হাত ও পা ভেঙে দেয়। ৯৯৯ কল দিলে গৌরীপুর ফাঁড়ি পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে যায়। এরই মধ্যে স্থানীয়রা শাকিলকে উদ্ধার করে গৌরীপুর হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে তাঁকে মারাত্মক জখম অবস্থায় দেখতে পায়। শাকিলের এক হাত ও দুই পা ভেঙে যাওয়ায় তাঁকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে তাজুল ইসলাম বলেন, আমরা বিদেশে যেতে টিকা নেওয়ার জন্য কুমিল্লা যাওয়ার জন্য মহাসড়কের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলাম। হঠাৎ করে একটি মাইক্রোবাস আমাদের দেখে থামায় এবং গাড়ি থেকে নেমে অতর্কিত হামলা চালায়। চেয়ারম্যান আলমগীরের সমর্থক বোরহান, নুর আলম, শাহপরানসহ ১২ / ১৩ জন লোক নিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় আমি দৌড়ে পালিয়ে যাই। কিন্তু আমার ভাই দৌড় দিয়ে পড়ে যাওয়ায় তাঁকে এলোপাতাড়ি মারধর করা হয়েছে।
দাউদকান্দি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে যায় এবং পরে হাসপাতালে গিয়েও ঘটনা জেনে আসে। যারা এই অন্যায় করেছে তাঁদের বিন্দু পরিমাণ ছাড় দেওয়া হবে না।
দাউদকান্দিতে সদ্য নির্বাচিত (ঘোড়া মার্কা) স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন মোল্লার সমর্থকেরা নৌকা প্রতীকের কর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ বুধবার সকালে এ হামলার ঘটনাটি ঘটে। এ সময় দুজন আহত হয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ভুক্তভোগী সূত্রে জানা যায়, গত রোববার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আলমগীর চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর তাঁর সমর্থকেরা নৌকা প্রতীকের বিভিন্ন নেতা–কর্মীদের হুমকি-ধমকি দিয়ে আসছিল। এরই জের ধরে ছাত্রলীগ কর্মী তাজুল ইসলাম ও তাঁর ভাই শাকিল আহমেদ কুমিল্লা যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হয়ে মহাসড়কের পাশে দাঁড়ানো ছিল। এ সময় আলমগীর চেয়ারম্যানের সমর্থকেরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে শাকিল ও তাজুল ইসলামের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।
হামলার সময় তাজুল ইসলাম পালিয়ে যেয়ে রক্ষা পেলেও ছাত্রলীগ কর্মী শাকিলকে আলমগীর চেয়ারম্যানের সমর্থক বোরহান, নুরে আলম ও শাহপরান মিলে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে হাত ও পা ভেঙে দেয়। ৯৯৯ কল দিলে গৌরীপুর ফাঁড়ি পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে যায়। এরই মধ্যে স্থানীয়রা শাকিলকে উদ্ধার করে গৌরীপুর হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে তাঁকে মারাত্মক জখম অবস্থায় দেখতে পায়। শাকিলের এক হাত ও দুই পা ভেঙে যাওয়ায় তাঁকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে তাজুল ইসলাম বলেন, আমরা বিদেশে যেতে টিকা নেওয়ার জন্য কুমিল্লা যাওয়ার জন্য মহাসড়কের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলাম। হঠাৎ করে একটি মাইক্রোবাস আমাদের দেখে থামায় এবং গাড়ি থেকে নেমে অতর্কিত হামলা চালায়। চেয়ারম্যান আলমগীরের সমর্থক বোরহান, নুর আলম, শাহপরানসহ ১২ / ১৩ জন লোক নিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় আমি দৌড়ে পালিয়ে যাই। কিন্তু আমার ভাই দৌড় দিয়ে পড়ে যাওয়ায় তাঁকে এলোপাতাড়ি মারধর করা হয়েছে।
দাউদকান্দি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে যায় এবং পরে হাসপাতালে গিয়েও ঘটনা জেনে আসে। যারা এই অন্যায় করেছে তাঁদের বিন্দু পরিমাণ ছাড় দেওয়া হবে না।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪